শেখ হাসিনা তিস্তা সেতুর পাড় যেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
https://www.obolokon24.com/2018/08/rangpur_26.html
সফিয়ার কাজল,গঙ্গাচড়া
(রংপুর) প্রতিনিধিঃ
রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার মহিপুর তিস্তা সেতুতে বিনোদন প্রেমীদের উপচে পড়া ভিড়। ঈদ উপলক্ষে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই স্বপরিবারে বেড়াতে এসেছেন এখানে। কেউ উপভোগ করছেন নদীর প্রাকৃতিক দৃশ্য, কেউবা আবার গল্পে মেতেছেন ঘন্টার পর ঘন্টা। এটি যেন সাধারণ মানুষের কাছে জেলার এক নতুন বিনোদন স্পট। লালমনিরহাট কালিগঞ্জ উপজেলা এবং রংপুর গংগাচড়া উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে তিস্তা নদীর উপরে নির্মিত হয়েছে সেতুটি।
যেটি লালমনিরহাট থেকে রংপুর যাতায়াতের একটি অন্যতম যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পূর্বে লালমনিরহাট জেলার মানুষকে রংপুরে যেতে পোহাতে হতো ভোগান্তি, দিতে হতো অতিরিক্ত সময় কিন্তু এখন মহিপুরেে এই সেতু হওয়াতে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে এবং অল্প সময়ে লালমনিরহাট থেকে রংপুর এবং রংপুর থেকে লালমনিরহাট যাতায়াত করা যাচ্ছে। তাই এক নজর এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে ছুটে আসেন নানা বয়সী মানুষ। বিশেষ করে বিকেল থেকে শুরু হয় মানুষের আনাগোনা। কেউ কেউ স্মৃতিটুকু স্মরণীয় করে রাখতে নিজেকে বন্দি করছেন ক্যামেরার ফ্রেমে। স্থানীয়রা জানান, সেতুটি নির্মিত হওয়ার পর থেকেই এখানে প্রতিদিন অনেক মানুষ বেড়াতে আসেন। এখানে পরিকল্পিতভাবে একটি রিসোর্ট বা পার্ক তৈরি করা হলে জায়গাটি নতুন করে পরিচিতি লাভ করবে। সেই সাথে স্থানীয় বেকার শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। তাই এ ব্যাপারে রংপুর এবং লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সহযোগিতা কামনা করছে সচেতন মহল। বেড়াতে আসা মানুষদের সাথে কথা হলে তারা বলেন, তিস্তার পাড় আমাদের কাছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মত মনে হচ্ছে। আমরা বিকেলে এখানে মুক্ত বাতাস এবং এর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে আসি। আমরা চাই নদীর দু'পাড়ে পূর্ণাঙ্গ বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলা হোক। তাহলে বদলে যাবে তিস্তা এবং তিস্তা পাড়ের মানুষের চেহারা।
রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার মহিপুর তিস্তা সেতুতে বিনোদন প্রেমীদের উপচে পড়া ভিড়। ঈদ উপলক্ষে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই স্বপরিবারে বেড়াতে এসেছেন এখানে। কেউ উপভোগ করছেন নদীর প্রাকৃতিক দৃশ্য, কেউবা আবার গল্পে মেতেছেন ঘন্টার পর ঘন্টা। এটি যেন সাধারণ মানুষের কাছে জেলার এক নতুন বিনোদন স্পট। লালমনিরহাট কালিগঞ্জ উপজেলা এবং রংপুর গংগাচড়া উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে তিস্তা নদীর উপরে নির্মিত হয়েছে সেতুটি।
যেটি লালমনিরহাট থেকে রংপুর যাতায়াতের একটি অন্যতম যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পূর্বে লালমনিরহাট জেলার মানুষকে রংপুরে যেতে পোহাতে হতো ভোগান্তি, দিতে হতো অতিরিক্ত সময় কিন্তু এখন মহিপুরেে এই সেতু হওয়াতে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে এবং অল্প সময়ে লালমনিরহাট থেকে রংপুর এবং রংপুর থেকে লালমনিরহাট যাতায়াত করা যাচ্ছে। তাই এক নজর এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে ছুটে আসেন নানা বয়সী মানুষ। বিশেষ করে বিকেল থেকে শুরু হয় মানুষের আনাগোনা। কেউ কেউ স্মৃতিটুকু স্মরণীয় করে রাখতে নিজেকে বন্দি করছেন ক্যামেরার ফ্রেমে। স্থানীয়রা জানান, সেতুটি নির্মিত হওয়ার পর থেকেই এখানে প্রতিদিন অনেক মানুষ বেড়াতে আসেন। এখানে পরিকল্পিতভাবে একটি রিসোর্ট বা পার্ক তৈরি করা হলে জায়গাটি নতুন করে পরিচিতি লাভ করবে। সেই সাথে স্থানীয় বেকার শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। তাই এ ব্যাপারে রংপুর এবং লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সহযোগিতা কামনা করছে সচেতন মহল। বেড়াতে আসা মানুষদের সাথে কথা হলে তারা বলেন, তিস্তার পাড় আমাদের কাছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মত মনে হচ্ছে। আমরা বিকেলে এখানে মুক্ত বাতাস এবং এর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে আসি। আমরা চাই নদীর দু'পাড়ে পূর্ণাঙ্গ বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলা হোক। তাহলে বদলে যাবে তিস্তা এবং তিস্তা পাড়ের মানুষের চেহারা।