বৃদ্ধা মাকে রাতের আধারে বাড়ি থেকে বেড় করে দিল ছেলে
https://www.obolokon24.com/2018/08/mother.html
অনলাইন ডেস্ক
বগুড়ার শিবগঞ্জে ৬সন্তান জন্মদিয়েও ৯০বছর বয়সী অন্ধ বৃদ্ধা মাতা এখন আশ্রয়হীন। সামান্য সম্পত্তির লোভে ওই মাকে নির্যাতন করে রাতের আধারে গাছের নিচে ফেলে গেছে সন্তানরা। গ্রামবাসী বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে পুলিশের নিকট অভিযোগ করেছে।
জানা গেছে, উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের পূর্ব চাকলমা গ্রামের মৃত: হাফিজার রহমানের পরিবারের মাত্র ১৮ শতক জমির অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছে। হাফিজার রহমানের স্ত্রী বৃদ্ধা তামবিয়া বিবি (৯০) এর ৬ ছেলে মেয়ে। বৃদ্ধা মাকে বড় ছেলে আব্দুল আওয়াল ও মেঝো ছেলে আঃ হামিদ দেখভাল করেন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বৃদ্ধা তামবিয়াকে আব্দুল হামিদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন বড় ছেলে আওয়াল। রাতে আঃ হামিদ তার বাড়িতে বৃদ্ধা মাকে দেখতে পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে জোর পূর্বক বাড়ির পার্শ্বে মেহগুনি বাগানে গাছের নীচে ফেলে রাখে। এসময় মসজিদের মুসল্লিরা বাগানে বৃদ্ধাকে পরে থাকতে দেখে হৈ হুল্লো শুরু করলে, পরে গ্রামবাসীর সহায়তায় বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে, তার বড় ছেলের বাড়িতে আনা হয়।
বিষয়টি নিয়ে রাতেই সমঝোতা বৈঠক বসে। কিন্তু বৈঠকে বার বার ডাকা সত্ত্বেও ছোট ছেলে আঃ হামিদ উপস্থিত হয়নি। এ ঘটনায় রাতে উভয় পরিবারের মধ্যে তুমড় ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়।এতে আঃ হামিদ তার বড় বোন উপজেলার কিচক ভাকুন্দাহার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ছামিনা আক্তার মারপিটের শিকার হন।
এ ব্যাপারে ছামিনা বলেন আমার ছোট ভাই সু-কৌশলে অন্ধ মায়ের কাছ থেকে ১৩ শতক জমি লিখে নিয়ে তাকে দেখা শোনা করে না। তিনি আরো বলেন গতকাল রাতে আমার অন্ধ মা তার বাড়িতে গেলে জোরপূর্বক তাকে বাগানের ময়লা আবর্জনায় নিক্ষেপ করে।
এ ব্যাপারে ছোট ছেলে আঃ হামিদ মারপিটের বিষয়টি অস্বীকার করেন।
এবিষয়ে মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। মোকামতলা ইউপি চেয়ারম্যান মোকলেছার রহমান বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি, তদন্ত করে এর সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি।
সরেজমিনে গিয়ে অন্ধ বৃদ্ধা তামবিয়া বিবির সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তার দু’চোখে শুধু অশ্রু ঝড়ছে। তিনি কথা বলতে ও চোখে দেখতে পারে না। উক্ত গ্রামের সমাজ সেবক আলহাজ্ব শওকাত হোসেন বলেন, সমস্যা সমাধানের জন্য রাতেই গ্রামে শালিসের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু আঃ হামিদ উপস্থিত না হওয়ার কারনে সমাধান করা সম্ভব হয়নি।
বগুড়ার শিবগঞ্জে ৬সন্তান জন্মদিয়েও ৯০বছর বয়সী অন্ধ বৃদ্ধা মাতা এখন আশ্রয়হীন। সামান্য সম্পত্তির লোভে ওই মাকে নির্যাতন করে রাতের আধারে গাছের নিচে ফেলে গেছে সন্তানরা। গ্রামবাসী বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে পুলিশের নিকট অভিযোগ করেছে।
জানা গেছে, উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের পূর্ব চাকলমা গ্রামের মৃত: হাফিজার রহমানের পরিবারের মাত্র ১৮ শতক জমির অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছে। হাফিজার রহমানের স্ত্রী বৃদ্ধা তামবিয়া বিবি (৯০) এর ৬ ছেলে মেয়ে। বৃদ্ধা মাকে বড় ছেলে আব্দুল আওয়াল ও মেঝো ছেলে আঃ হামিদ দেখভাল করেন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বৃদ্ধা তামবিয়াকে আব্দুল হামিদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন বড় ছেলে আওয়াল। রাতে আঃ হামিদ তার বাড়িতে বৃদ্ধা মাকে দেখতে পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে জোর পূর্বক বাড়ির পার্শ্বে মেহগুনি বাগানে গাছের নীচে ফেলে রাখে। এসময় মসজিদের মুসল্লিরা বাগানে বৃদ্ধাকে পরে থাকতে দেখে হৈ হুল্লো শুরু করলে, পরে গ্রামবাসীর সহায়তায় বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে, তার বড় ছেলের বাড়িতে আনা হয়।
বিষয়টি নিয়ে রাতেই সমঝোতা বৈঠক বসে। কিন্তু বৈঠকে বার বার ডাকা সত্ত্বেও ছোট ছেলে আঃ হামিদ উপস্থিত হয়নি। এ ঘটনায় রাতে উভয় পরিবারের মধ্যে তুমড় ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়।এতে আঃ হামিদ তার বড় বোন উপজেলার কিচক ভাকুন্দাহার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ছামিনা আক্তার মারপিটের শিকার হন।
এ ব্যাপারে ছামিনা বলেন আমার ছোট ভাই সু-কৌশলে অন্ধ মায়ের কাছ থেকে ১৩ শতক জমি লিখে নিয়ে তাকে দেখা শোনা করে না। তিনি আরো বলেন গতকাল রাতে আমার অন্ধ মা তার বাড়িতে গেলে জোরপূর্বক তাকে বাগানের ময়লা আবর্জনায় নিক্ষেপ করে।
এ ব্যাপারে ছোট ছেলে আঃ হামিদ মারপিটের বিষয়টি অস্বীকার করেন।
এবিষয়ে মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। মোকামতলা ইউপি চেয়ারম্যান মোকলেছার রহমান বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি, তদন্ত করে এর সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি।
সরেজমিনে গিয়ে অন্ধ বৃদ্ধা তামবিয়া বিবির সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তার দু’চোখে শুধু অশ্রু ঝড়ছে। তিনি কথা বলতে ও চোখে দেখতে পারে না। উক্ত গ্রামের সমাজ সেবক আলহাজ্ব শওকাত হোসেন বলেন, সমস্যা সমাধানের জন্য রাতেই গ্রামে শালিসের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু আঃ হামিদ উপস্থিত না হওয়ার কারনে সমাধান করা সম্ভব হয়নি।