কিশোরগঞ্জে যমুনেশ্বরীর ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে সড়ক, ফসলী জমি ও ইদগাঁহ মাঠ
https://www.obolokon24.com/2018/08/kisargang_2.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় যমুনেশ্বরী নদীর ভাঙ্গনের কবলে পরে হুমকিতে রয়েছে কিশোরগঞ্জ-বড়ভিটা সড়ক। কয়েকদিনের টানা বর্ষনের কারনে নদীতে পানির চাপ বৃদ্ধি পাওয়া ইসমাইল যদুমনি এলাকায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। এছাড়াও ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে উত্তর দুরাকুটি ইদগাঁহ মাঠটি।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কয়েকদিনের টানা বর্ষনে যমুনেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে ও ¯্রােতের তীব্রতার কারনে কিশোরগঞ্জ থেকে বড়ভিটা যাওয়ার একমাত্র সড়কটির গদা গ্রামের বজলার (সাবেক) মেম্বারের বাড়ির কাছে সড়কটির কাছের প্রায় ৫০ মিটার জায়গার মাটি নদীতে ধসে গেছে। এতে করে যে কোন মুহুত্বে সড়কটি নদীতে ধসে যেতে পারে বলে এলাকাবাসী আশংঙ্খা করছেন। এদিকে কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ইসমাইল গ্রামের যদুমনি এলাকায় প্রায় ৫শ গজ এলাকাজুড়ে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। গত কয়েকদিনের ভাঙ্গনের ফলে কৃষকের ফসলী জমিসহ গাছপালা নদীতে তলিয়ে গেছে। এছাড়াও বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রামের ইদগাঁহ মাঠটি ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলাম আনিছ বলেন, কিশোরগঞ্জ- বড়ভিটা সড়কের বজলার মেম্বারের বাড়ির কাছে সড়কের অনেক মাটি নদীতে ধসে গেছে। যে কোন মুহুত্বে সড়কটি নদীতে ভেঙ্গে যেতে পারে তাই বিষয়টি আমি উপজেলা চেয়ারম্যানসহ উর্দ্ধতন কর্তপক্ষকে জানিয়েছি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম বলেন, আমি সড়কের ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলীকে বলেছি। এছাড়াও উত্তর দুরাকুটি ইদগাঁহ মাঠটি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করার জন্য সংসদ সদস্যকে বলে ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ নিয়ে কমিটির কাছে হস্তারন করেছি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী এসএম কেরামত আলী নান্নু বলেন, কিশোরগঞ্জ-বড়ভিটা সড়কটি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করার জন্য ইতিমধ্যে টেন্ডার আহবান করা হয়েছে আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে সড়কটি মেরামত করতে পারব।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় যমুনেশ্বরী নদীর ভাঙ্গনের কবলে পরে হুমকিতে রয়েছে কিশোরগঞ্জ-বড়ভিটা সড়ক। কয়েকদিনের টানা বর্ষনের কারনে নদীতে পানির চাপ বৃদ্ধি পাওয়া ইসমাইল যদুমনি এলাকায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। এছাড়াও ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে উত্তর দুরাকুটি ইদগাঁহ মাঠটি।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কয়েকদিনের টানা বর্ষনে যমুনেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে ও ¯্রােতের তীব্রতার কারনে কিশোরগঞ্জ থেকে বড়ভিটা যাওয়ার একমাত্র সড়কটির গদা গ্রামের বজলার (সাবেক) মেম্বারের বাড়ির কাছে সড়কটির কাছের প্রায় ৫০ মিটার জায়গার মাটি নদীতে ধসে গেছে। এতে করে যে কোন মুহুত্বে সড়কটি নদীতে ধসে যেতে পারে বলে এলাকাবাসী আশংঙ্খা করছেন। এদিকে কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ইসমাইল গ্রামের যদুমনি এলাকায় প্রায় ৫শ গজ এলাকাজুড়ে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। গত কয়েকদিনের ভাঙ্গনের ফলে কৃষকের ফসলী জমিসহ গাছপালা নদীতে তলিয়ে গেছে। এছাড়াও বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রামের ইদগাঁহ মাঠটি ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলাম আনিছ বলেন, কিশোরগঞ্জ- বড়ভিটা সড়কের বজলার মেম্বারের বাড়ির কাছে সড়কের অনেক মাটি নদীতে ধসে গেছে। যে কোন মুহুত্বে সড়কটি নদীতে ভেঙ্গে যেতে পারে তাই বিষয়টি আমি উপজেলা চেয়ারম্যানসহ উর্দ্ধতন কর্তপক্ষকে জানিয়েছি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম বলেন, আমি সড়কের ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলীকে বলেছি। এছাড়াও উত্তর দুরাকুটি ইদগাঁহ মাঠটি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করার জন্য সংসদ সদস্যকে বলে ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ নিয়ে কমিটির কাছে হস্তারন করেছি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী এসএম কেরামত আলী নান্নু বলেন, কিশোরগঞ্জ-বড়ভিটা সড়কটি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা করার জন্য ইতিমধ্যে টেন্ডার আহবান করা হয়েছে আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে সড়কটি মেরামত করতে পারব।