কয়লা লোপাটের ঘটনায় ফুলবাড়ীতে সাবেক মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2018/08/fulbari_30.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী আলহাজ¦ মনসুর আলী সরকার সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন তার নির্বাচনীয় এলাকায় বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও মধ্যপাড়া পাথর খনি। এই খনি দুটো জাতীয় সম্পদ, তার রক্ষনাবেক্ষন করার দায়ীত্ব স্থানীয় সংসদ সদস্যর, এখানে যে ঘটনায় ঘটবে তার দায়দায়িত্ব স্থানীয় মন্ত্রীকেই নিতে হবে।
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে এক লাখ ৪৪ হাজার টন কয়লা লোপাটের প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ী রাবিয়া কমিনিউটি সেন্টারে, জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যেগে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের ফুলবাড়ী শাখার আহবায়ক ডিএডি(অব) মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে, লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি আলহাজ¦ মনসুর আলী সরকার। অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফুলবাড়ী শাখার সদস্য সচিব মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল মজিদ মন্ডল,সামছুল হক, নজমুল হক নাজিম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব আলীসহ বিএনপির স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা।
সংবাদ সম্মেলনে আলহাজ মনসুর আলী সরকার বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিটি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সুচনা করেছেন আর সাবেক প্রধান মন্ত্রী খালেদা জিয়া বাস্তবায়ন করেছেন, এবং মধ্যপাড়া পাথর খনিটি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুরু করেছেন। এই খনি দুটি দেশের জাতীয় সম্পদ, কিন্তু বর্তমান সরকার তাদের দলিয় আনুগত্য লোককে খনিতে পদায়ন করে তাদের মাধ্যমে লুটপাট শুরু করেছে। আজকে খনিতে কয়লা নাই, কয়লার অভাবে বড়পুকুরিয়া তাপ বিদুৎ বন্ধ হয়ে পড়েছে, ফলে সারা উত্তরাঞ্চল আজ বিদুৎ সম্যসায় জর্জরিত। তিনি আরো বলেন, কয়লা দুর্নীতির মাধ্যমে আজ ফুলবাড়ীসহ আশপাশের অনেকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে, তরা সকলে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীর অনুসারী। এর দায় যেমন বর্তমান সরকারের, তেমনী স্থানীয় সংসদ সদস্যর।
হাজি মন্সুর আলী সরকার বলেন এই অঞ্চলে (ফুলবাড়ী-পার্বতীপুর) যা কিছু উন্নায়ন হয়েছে সবেই তার হাতে ও বিএনপি সরকারে সময়, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী তার অনুপুস্থিতির সুযোগে বার বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে, কিন্তু কোন উন্নায়ন করতে পারেনি। এলাকার রাস্তা-ঘাটের বেহাল দশা, অনেক স্কুল কলেজ এখন পর্যন্ত এমপিও হয়নি, ফুলবাড়ীত জেলা বাস্তবায়নের জন্য ১৯৭৯ সালে মন্ত্রী পরিষদ অনুমতি দিলেও এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। এই জন্য বর্তমান সংসদ সদস্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রীকে একজন ব্যার্থ মন্ত্রী বলে তিনি মনে করেন।
পরি শেষে তিনি দেশের মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য গনতন্ত্রকে পুর্নপ্রতিষ্ঠার জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গনতন্ত্র উদ্ধারের আন্দোলনে সকলকে যোগ দেয়ার আহবান জানান।
উল্লেখ্য আলহাজ মনসুর আলী সরকার দিনাজপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী, জাতয়িতাবাদি দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রিয় কমিটির সাবেক কোষাধক্ষ্য, বর্তমানে জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি।
জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী আলহাজ¦ মনসুর আলী সরকার সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন তার নির্বাচনীয় এলাকায় বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও মধ্যপাড়া পাথর খনি। এই খনি দুটো জাতীয় সম্পদ, তার রক্ষনাবেক্ষন করার দায়ীত্ব স্থানীয় সংসদ সদস্যর, এখানে যে ঘটনায় ঘটবে তার দায়দায়িত্ব স্থানীয় মন্ত্রীকেই নিতে হবে।
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে এক লাখ ৪৪ হাজার টন কয়লা লোপাটের প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ী রাবিয়া কমিনিউটি সেন্টারে, জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যেগে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের ফুলবাড়ী শাখার আহবায়ক ডিএডি(অব) মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে, লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি আলহাজ¦ মনসুর আলী সরকার। অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফুলবাড়ী শাখার সদস্য সচিব মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল মজিদ মন্ডল,সামছুল হক, নজমুল হক নাজিম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব আলীসহ বিএনপির স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা।
সংবাদ সম্মেলনে আলহাজ মনসুর আলী সরকার বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিটি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সুচনা করেছেন আর সাবেক প্রধান মন্ত্রী খালেদা জিয়া বাস্তবায়ন করেছেন, এবং মধ্যপাড়া পাথর খনিটি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুরু করেছেন। এই খনি দুটি দেশের জাতীয় সম্পদ, কিন্তু বর্তমান সরকার তাদের দলিয় আনুগত্য লোককে খনিতে পদায়ন করে তাদের মাধ্যমে লুটপাট শুরু করেছে। আজকে খনিতে কয়লা নাই, কয়লার অভাবে বড়পুকুরিয়া তাপ বিদুৎ বন্ধ হয়ে পড়েছে, ফলে সারা উত্তরাঞ্চল আজ বিদুৎ সম্যসায় জর্জরিত। তিনি আরো বলেন, কয়লা দুর্নীতির মাধ্যমে আজ ফুলবাড়ীসহ আশপাশের অনেকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে, তরা সকলে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীর অনুসারী। এর দায় যেমন বর্তমান সরকারের, তেমনী স্থানীয় সংসদ সদস্যর।
হাজি মন্সুর আলী সরকার বলেন এই অঞ্চলে (ফুলবাড়ী-পার্বতীপুর) যা কিছু উন্নায়ন হয়েছে সবেই তার হাতে ও বিএনপি সরকারে সময়, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী তার অনুপুস্থিতির সুযোগে বার বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে, কিন্তু কোন উন্নায়ন করতে পারেনি। এলাকার রাস্তা-ঘাটের বেহাল দশা, অনেক স্কুল কলেজ এখন পর্যন্ত এমপিও হয়নি, ফুলবাড়ীত জেলা বাস্তবায়নের জন্য ১৯৭৯ সালে মন্ত্রী পরিষদ অনুমতি দিলেও এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। এই জন্য বর্তমান সংসদ সদস্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রীকে একজন ব্যার্থ মন্ত্রী বলে তিনি মনে করেন।
পরি শেষে তিনি দেশের মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য গনতন্ত্রকে পুর্নপ্রতিষ্ঠার জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গনতন্ত্র উদ্ধারের আন্দোলনে সকলকে যোগ দেয়ার আহবান জানান।
উল্লেখ্য আলহাজ মনসুর আলী সরকার দিনাজপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী, জাতয়িতাবাদি দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রিয় কমিটির সাবেক কোষাধক্ষ্য, বর্তমানে জাতীয়তাবাদি মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি।