আশরাফুলের নিষেধাজ্ঞার অবসান
https://www.obolokon24.com/2018/08/asraful.html
খেলাধুলা-
স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০১৩ সালে এই নিষেধাজ্ঞা পান তিনি।
আজ সোমবার (১৩ আগস্ট) আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে আশরাফুলের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ। ভবিষ্যতে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন বলে আশাবাদী সাবেক এই অধিনায়ক।
২০১৬ সালে আশরাফুলকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অনুমতি দেয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ২০১৬ এবং ২০১৭-১৮ দুই মৌসুমে খেলে ভালোই পারফর্ম করেছেন তিনি। তাই তিনি আশাবাদী আবার জাতীয় দলের হয়ে খেলতে।
নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ায় আশরাফুল খুবই খুশি। গত পাঁচ বছর এই দিনটির অপেক্ষায় ছিলেন বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে আশরাফুল বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে ১৩ আগস্ট ২০১৮ সালের জন্য অপেক্ষা করছি। এখন জাতীয় দলের হয়ে খেলার জন্য আমার আর কোনো বাধা নেই। আমি গত দুই মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেছি। আশা করছি, নিজেকে প্রমাণ করেই আবার জাতীয় দলে ফিরতে পারব।’
২০১৪ সালের জুনে বিপিএলের দুর্নীতিবিরোধী ট্রাইব্যুনালে আশরাফুলকে আট বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। এই শাস্তির বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন তিনি। তাতে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমে দাঁড়ায় পাঁচ বছরে। এবার সেই দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হয়েছে তাঁর।
২০০১ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে অভিষেক ম্যাচেই টেস্টের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে সেঞ্চুরি করেন আশরাফুল। রেকর্ডটি এখনও রয়েছে অক্ষত। ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের প্রথম তারকা ক্রিকেটার।
২০১৩ সাল পর্যন্ত ৬১ টেস্ট মোট গড়ে ২৪.০০। ছয়টি শতক আর আটটি অর্ধশতকের সাথে করেছেন ক্যারিয়ারে ২ হাজার ৭৩৭ রান ।
ওয়ানডেতে ১৭৭ ম্যাচে মোট রান ৩ হাজার ৪৬৮। ছিল ২০টি অর্ধশতকের পাশাপাশি রয়েছে তিনটি শতক। টি-টোয়েন্টিতে ২৩ ম্যাচে করেছেন মোট ৪৫০ রান।
স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০১৩ সালে এই নিষেধাজ্ঞা পান তিনি।
আজ সোমবার (১৩ আগস্ট) আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে আশরাফুলের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ। ভবিষ্যতে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন বলে আশাবাদী সাবেক এই অধিনায়ক।
২০১৬ সালে আশরাফুলকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অনুমতি দেয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ২০১৬ এবং ২০১৭-১৮ দুই মৌসুমে খেলে ভালোই পারফর্ম করেছেন তিনি। তাই তিনি আশাবাদী আবার জাতীয় দলের হয়ে খেলতে।
নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ায় আশরাফুল খুবই খুশি। গত পাঁচ বছর এই দিনটির অপেক্ষায় ছিলেন বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে আশরাফুল বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে ১৩ আগস্ট ২০১৮ সালের জন্য অপেক্ষা করছি। এখন জাতীয় দলের হয়ে খেলার জন্য আমার আর কোনো বাধা নেই। আমি গত দুই মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেছি। আশা করছি, নিজেকে প্রমাণ করেই আবার জাতীয় দলে ফিরতে পারব।’
২০১৪ সালের জুনে বিপিএলের দুর্নীতিবিরোধী ট্রাইব্যুনালে আশরাফুলকে আট বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। এই শাস্তির বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন তিনি। তাতে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমে দাঁড়ায় পাঁচ বছরে। এবার সেই দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হয়েছে তাঁর।
২০০১ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে অভিষেক ম্যাচেই টেস্টের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে সেঞ্চুরি করেন আশরাফুল। রেকর্ডটি এখনও রয়েছে অক্ষত। ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের প্রথম তারকা ক্রিকেটার।
২০১৩ সাল পর্যন্ত ৬১ টেস্ট মোট গড়ে ২৪.০০। ছয়টি শতক আর আটটি অর্ধশতকের সাথে করেছেন ক্যারিয়ারে ২ হাজার ৭৩৭ রান ।
ওয়ানডেতে ১৭৭ ম্যাচে মোট রান ৩ হাজার ৪৬৮। ছিল ২০টি অর্ধশতকের পাশাপাশি রয়েছে তিনটি শতক। টি-টোয়েন্টিতে ২৩ ম্যাচে করেছেন মোট ৪৫০ রান।