সৈয়দপুরে অটোবি ফার্নিচারের এক মিস্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
https://www.obolokon24.com/2018/07/saidpur_15.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে অটোবি ফার্নিচারের এক মিস্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। নিহতরে নাম শাহাজাদা (৩৫)। আজ(রবিবার) সকালে শহরের কাজীরহাট পানির ট্যাংকির পেছনে এলাকার ভাড়া বাড়ির নিজ ঘর থেকে তাঁকে গলাকাটা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। তবে কারা কি উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শহরের বাঁশবাড়ী টালী মসজিদ এলাকার মো. নবাবের বড় ছেলে শাহাজাদা। সে শহরের উপকণ্ঠে চিকলী কুজিপুকুর এলাকায় অবস্থিত তৌকির এন্টারপ্রাইজ নামে অটোবি ফার্নিচারের একটি কারখানায় মিস্ত্রী হিসেবে কাজ করতো। কারখানার মালিক শহরের জনৈক হাজি তানভির আহমদে। আর ওই ফ্যক্টরীর মালিকের কাজীরহাট বাড়িতে ভাড়ায় থাকত মিস্ত্রি শাহজাদা। ঘটনার দিন বাড়িতে সে একাই ছিল। গতকাল রবিবার সকালে প্রতিবেশিরা ওই বাড়ির ঘরে গলাকাটা নগ্ন অবস্থায় উপুড় হয়ে পড়ে থাকা আহত অবস্থায় শাহাজাদাকে দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে জীবিত শাহজাদাকে উদ্ধার করেন। পরে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যায় সে। পরে রংপুর থেকে পুলিশের সিআইডি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হত্যাকান্ডের বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেন।
শাহাজাদাকে উদ্ধারকারী সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনার পর পরই তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া গেলে তাকে বাঁচানো যেত।
নিহত শাহাজাদার স্ত্রী জয়নব গতকাল দুুপুরে সৈয়দপুর থানায় বসে জানান, তার ননদ বেলীর বিয়ে উপলক্ষে তিনি (জয়নব) দুই সন্তানকে নিয়ে গত এক সপ্তাহ আগে থেকে শহরের বাঁশবাড়ীর টালি মসজিদ এলাকায় শ্বশুর বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। তার স্বামীর গত শনিবার সন্ধ্যার ঠিক আগ মুর্হুতে ওই বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর তাঁর সাথে আর কোন কথা হয়নি। সকালে তাঁর বাড়িতে স্বামীকে খুন করার ঘটনা জানতে পেরে ছুঁটে আসেন তিনি।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, নিহতের লাশের ময়না তদন্তের জন্য নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তাকে উপর্যুপরী আঘাতের পর গলা কেটে ফেলে রেখে যায় দুবৃর্ত্তরা। তবে কারা, কি কারণে তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি। হত্যাকান্ডের ক্লু উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ।
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে অটোবি ফার্নিচারের এক মিস্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। নিহতরে নাম শাহাজাদা (৩৫)। আজ(রবিবার) সকালে শহরের কাজীরহাট পানির ট্যাংকির পেছনে এলাকার ভাড়া বাড়ির নিজ ঘর থেকে তাঁকে গলাকাটা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। তবে কারা কি উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শহরের বাঁশবাড়ী টালী মসজিদ এলাকার মো. নবাবের বড় ছেলে শাহাজাদা। সে শহরের উপকণ্ঠে চিকলী কুজিপুকুর এলাকায় অবস্থিত তৌকির এন্টারপ্রাইজ নামে অটোবি ফার্নিচারের একটি কারখানায় মিস্ত্রী হিসেবে কাজ করতো। কারখানার মালিক শহরের জনৈক হাজি তানভির আহমদে। আর ওই ফ্যক্টরীর মালিকের কাজীরহাট বাড়িতে ভাড়ায় থাকত মিস্ত্রি শাহজাদা। ঘটনার দিন বাড়িতে সে একাই ছিল। গতকাল রবিবার সকালে প্রতিবেশিরা ওই বাড়ির ঘরে গলাকাটা নগ্ন অবস্থায় উপুড় হয়ে পড়ে থাকা আহত অবস্থায় শাহাজাদাকে দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে জীবিত শাহজাদাকে উদ্ধার করেন। পরে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যায় সে। পরে রংপুর থেকে পুলিশের সিআইডি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হত্যাকান্ডের বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেন।
শাহাজাদাকে উদ্ধারকারী সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনার পর পরই তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া গেলে তাকে বাঁচানো যেত।
নিহত শাহাজাদার স্ত্রী জয়নব গতকাল দুুপুরে সৈয়দপুর থানায় বসে জানান, তার ননদ বেলীর বিয়ে উপলক্ষে তিনি (জয়নব) দুই সন্তানকে নিয়ে গত এক সপ্তাহ আগে থেকে শহরের বাঁশবাড়ীর টালি মসজিদ এলাকায় শ্বশুর বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। তার স্বামীর গত শনিবার সন্ধ্যার ঠিক আগ মুর্হুতে ওই বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর তাঁর সাথে আর কোন কথা হয়নি। সকালে তাঁর বাড়িতে স্বামীকে খুন করার ঘটনা জানতে পেরে ছুঁটে আসেন তিনি।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, নিহতের লাশের ময়না তদন্তের জন্য নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তাকে উপর্যুপরী আঘাতের পর গলা কেটে ফেলে রেখে যায় দুবৃর্ত্তরা। তবে কারা, কি কারণে তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি। হত্যাকান্ডের ক্লু উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ।