নীলফামারীর তিন উপজেলায় বিশেষ ওএমএস শুরু
https://www.obolokon24.com/2018/07/rice.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৩০ জুলাই॥
নীলফামারী জেলায় সম্প্রতিক ঘুর্ণিঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ডোমার, ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ৩১ ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্থরা পাচ্ছেন বিশেষ খোলা বাজারে স্বল্প মুল্যের চাল বিক্রয় (ওএমএস) সুবিধা। আজ সোমবার (৩০ জুলাই) সকাল ১১টায় জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের টেঙ্গনমারী বাজারে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন নীলফামারী-৩ (জলঢাকা- আংশিক কিশোরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা।
জেলা খাদ্য বিভাগের আয়োজনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা খাদ্য কর্মকর্তা কাজী সাইফুদ্দিন অভির সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খুটামারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবু সাঈদ শামীম, জেলা পরিষদের সদস্য জুলফিকার আলী প্রমুখ।
সূত্র মতে, সম্প্রতি কয়েক দফায় জেলার ডোমার, ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘুর্ণিঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বোরো ধানসহ অন্যান্য ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ফসলের ক্ষতিপূরণ ও স্বল্পমূল্যে চাল সরবরাহের দাবি জানায়। তারই অংশ হিসেবে সরকার ওই ওএমএস কর্মসূচি চালু করেন।
জেলা খাদ্য কর্মকর্তা কাজী সাইফুদ্দিন অভি বলেন, ডোমার উপজেলার ১০ ইউনিয়ন, ডিমলা উপজেলার ১০ ইউনিয়ন এবং জলঢাকা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ৩১জন তালিকাভুক্ত ডিলারের মাধ্যমে বিশেষ ওই কর্মসূচির চাল সরবরাহ করা হচ্ছে। প্রতিদিন প্রতিটি ইউনিয়নে এক মেট্রিকটন করে চাল প্রদান করা হবে। ৩০ টাকা কেজি দরে প্রতিজন সর্বোচ্চ ৫ কেজি করে চাল ক্রয় করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে একমাস ওই কর্মসূচি চলবে। বিশেষ ওই কার্যক্রম শুধুমাত্র নীলফামারী জেলার তিন উপজেলার জন্য চালু করেছে সরকার।
নীলফামারী জেলায় সম্প্রতিক ঘুর্ণিঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ডোমার, ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ৩১ ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্থরা পাচ্ছেন বিশেষ খোলা বাজারে স্বল্প মুল্যের চাল বিক্রয় (ওএমএস) সুবিধা। আজ সোমবার (৩০ জুলাই) সকাল ১১টায় জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের টেঙ্গনমারী বাজারে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন নীলফামারী-৩ (জলঢাকা- আংশিক কিশোরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা।
জেলা খাদ্য বিভাগের আয়োজনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা খাদ্য কর্মকর্তা কাজী সাইফুদ্দিন অভির সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খুটামারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবু সাঈদ শামীম, জেলা পরিষদের সদস্য জুলফিকার আলী প্রমুখ।
সূত্র মতে, সম্প্রতি কয়েক দফায় জেলার ডোমার, ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘুর্ণিঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বোরো ধানসহ অন্যান্য ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ফসলের ক্ষতিপূরণ ও স্বল্পমূল্যে চাল সরবরাহের দাবি জানায়। তারই অংশ হিসেবে সরকার ওই ওএমএস কর্মসূচি চালু করেন।
জেলা খাদ্য কর্মকর্তা কাজী সাইফুদ্দিন অভি বলেন, ডোমার উপজেলার ১০ ইউনিয়ন, ডিমলা উপজেলার ১০ ইউনিয়ন এবং জলঢাকা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ৩১জন তালিকাভুক্ত ডিলারের মাধ্যমে বিশেষ ওই কর্মসূচির চাল সরবরাহ করা হচ্ছে। প্রতিদিন প্রতিটি ইউনিয়নে এক মেট্রিকটন করে চাল প্রদান করা হবে। ৩০ টাকা কেজি দরে প্রতিজন সর্বোচ্চ ৫ কেজি করে চাল ক্রয় করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে একমাস ওই কর্মসূচি চলবে। বিশেষ ওই কার্যক্রম শুধুমাত্র নীলফামারী জেলার তিন উপজেলার জন্য চালু করেছে সরকার।