পার্বতীপুর অয়েল ডিপোর টার্মিনাল না থাকায় প্রতিনিয়ত যানজট
https://www.obolokon24.com/2018/07/parbotipur.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি ঃ
দিনাজপুরের পার্বতীপুর রেল হেড অয়েল ডিপো সংলগ্ন ট্যাংকলরি না থাকায় রাস্তায় অবস্থানরত ট্যাংকলরিগুলোর কারণে প্রতিনিয়ত যানজট লেগেই থাকছে।
জানা যায়, রেলপথ নির্ভর পার্বতীপুর অয়েল ডিপো থেকে উত্তরাঞ্চলের আট জেলা ছাড়াও বিভিন্ন জেলার পাম্প ও ডিলার-এজেন্টের কাছে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। এ জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে শতাধিক ট্যাংকলরি তেল নিতে পার্বতীপুর ডিপোতে আসে। ইরি মৌসুমে ৩-৪শ’ ট্যাংকলরিগুলো রাখার জন্য কোন কর্তৃপক্ষই কোন টার্মিনাল নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। তাবে স্থানীয় ট্যাংকলরি শ্রমিকরা নিজ উদ্যোগে ডিপোর পাশে রেলের ফাঁকা পরিত্যক্ত পুকুর মাটি ভরাট করে, যা এখন ট্যাংকলরি টার্মিনাল হিসেব ব্যবহৃত হচ্ছে এবং তেল নিতে আসা ট্যাংকলরিগুলো সেখানে অবস্থান করে। কিন্তু সেই ক্ষুদ্র পরিসরে সব ট্যাংকলরি রাখার জায়গা না হওয়ায় অবশিষ্ট ট্যাংকলরিগুলো রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকে। এ অবস্থা চলছে প্রায় দেড় যুগ ধরে।
অয়েল ডিপোর অবস্থান পার্বতীপুর বাসটার্মিনাল চৌরাস্তার নিকট সৈয়দপুরগামী মহাসড়কের ধারে। এ রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। কারণ, উত্তরে সৈয়দপুর সেনানিবাস, পূর্বে শহীদ মাহবুব সেনানিবাসের গাড়ি ছাড়াও কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা, বাস, ট্রাকসহ সকল যানবাহন, অপামর জনতা ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে থাকে। এদিকে প্রতিদিন (সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) সকাল ৭টা থেকে ট্যাংকলরি গুলো অস্থায়ী টার্মিনাল ছাড়াও রাস্তার দুই ধারে অপেক্ষা করতে থাকে। শুরু হয় দীর্ঘ যানজট, যা সকলের জানা। এ যানজটে মন্ত্রী, সেনাবাহিনী, কর্মকর্তারাও আটকা পড়ে। ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি টেনশনে পরীক্ষার্থীরা। পার্বতীপুর ট্যাংকলরি শ্রমিকের সেক্রেটারি ফজলুল হক ভুইয়া জানান, ডিপোর শুরু থেকে বিপিসি সহ সকল কর্তৃপক্ষকে টার্মিনাল নির্মানের আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না।
পার্বতীপুর ডিপো ইনচার্জ প্রকৌশলী হেমায়েত উদ্দিন আহম্মেদ জানান, বিষয়টি নিয়ে উপরে অবগত করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে দিনাজপুর জেলা পাম্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রওশন আলী সরকার জানান, টার্মিনাল নির্মান জরুরি। টার্মিনাল নির্মানের জন্য বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) এর সাথে আলোচনা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগীরা এ দুরাবস্থার অবসান চান। উল্ল্যেখ, ১৯৯৯ সালের ২৫ মার্চ নবনির্মিত পার্বতীপুর রেল হেড ডিপো থেকে উত্তরের ৮ জেলায় জ্বালানী তেল বিক্রি শুরু হয়।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর রেল হেড অয়েল ডিপো সংলগ্ন ট্যাংকলরি না থাকায় রাস্তায় অবস্থানরত ট্যাংকলরিগুলোর কারণে প্রতিনিয়ত যানজট লেগেই থাকছে।
জানা যায়, রেলপথ নির্ভর পার্বতীপুর অয়েল ডিপো থেকে উত্তরাঞ্চলের আট জেলা ছাড়াও বিভিন্ন জেলার পাম্প ও ডিলার-এজেন্টের কাছে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। এ জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে শতাধিক ট্যাংকলরি তেল নিতে পার্বতীপুর ডিপোতে আসে। ইরি মৌসুমে ৩-৪শ’ ট্যাংকলরিগুলো রাখার জন্য কোন কর্তৃপক্ষই কোন টার্মিনাল নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। তাবে স্থানীয় ট্যাংকলরি শ্রমিকরা নিজ উদ্যোগে ডিপোর পাশে রেলের ফাঁকা পরিত্যক্ত পুকুর মাটি ভরাট করে, যা এখন ট্যাংকলরি টার্মিনাল হিসেব ব্যবহৃত হচ্ছে এবং তেল নিতে আসা ট্যাংকলরিগুলো সেখানে অবস্থান করে। কিন্তু সেই ক্ষুদ্র পরিসরে সব ট্যাংকলরি রাখার জায়গা না হওয়ায় অবশিষ্ট ট্যাংকলরিগুলো রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকে। এ অবস্থা চলছে প্রায় দেড় যুগ ধরে।
অয়েল ডিপোর অবস্থান পার্বতীপুর বাসটার্মিনাল চৌরাস্তার নিকট সৈয়দপুরগামী মহাসড়কের ধারে। এ রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। কারণ, উত্তরে সৈয়দপুর সেনানিবাস, পূর্বে শহীদ মাহবুব সেনানিবাসের গাড়ি ছাড়াও কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা, বাস, ট্রাকসহ সকল যানবাহন, অপামর জনতা ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে থাকে। এদিকে প্রতিদিন (সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) সকাল ৭টা থেকে ট্যাংকলরি গুলো অস্থায়ী টার্মিনাল ছাড়াও রাস্তার দুই ধারে অপেক্ষা করতে থাকে। শুরু হয় দীর্ঘ যানজট, যা সকলের জানা। এ যানজটে মন্ত্রী, সেনাবাহিনী, কর্মকর্তারাও আটকা পড়ে। ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি টেনশনে পরীক্ষার্থীরা। পার্বতীপুর ট্যাংকলরি শ্রমিকের সেক্রেটারি ফজলুল হক ভুইয়া জানান, ডিপোর শুরু থেকে বিপিসি সহ সকল কর্তৃপক্ষকে টার্মিনাল নির্মানের আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না।
পার্বতীপুর ডিপো ইনচার্জ প্রকৌশলী হেমায়েত উদ্দিন আহম্মেদ জানান, বিষয়টি নিয়ে উপরে অবগত করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে দিনাজপুর জেলা পাম্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রওশন আলী সরকার জানান, টার্মিনাল নির্মান জরুরি। টার্মিনাল নির্মানের জন্য বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) এর সাথে আলোচনা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগীরা এ দুরাবস্থার অবসান চান। উল্ল্যেখ, ১৯৯৯ সালের ২৫ মার্চ নবনির্মিত পার্বতীপুর রেল হেড ডিপো থেকে উত্তরের ৮ জেলায় জ্বালানী তেল বিক্রি শুরু হয়।