পাগলাপীরে অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে পানি নিস্কাশনের ড্রেন এখন পরিত্যাক্ত
https://www.obolokon24.com/2018/07/drain.html
হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ
নির্মানের দেড় বছর যেতে না যেতেই রংপুরের ব্যস্ততম বানিজ্যিক বন্দর পাগলাপীরে ডালিয়া বুড়িমারী সড়কে অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে পানি নিস্কাশনের ড্রেনের স্লাপ ভেঙ্গে এখন পরিত্যক্ত হয়ে পড়ছে ড্রেনটি। এর ফলে বর্তমানে ড্রেনটিতে পানি নিস্কাশন বন্ধ হওয়ায় ব্যবহৃত ময়লা আর্বজনা পানি সড়কের ধারে আটকে জলাশয় কোথাও কোথাও কাঁদাপানি একাকারে সৃষ্টি হয়ে পঁচা দূগন্ধ ছড়ানোই দিন দিন পরিবেশ হুমকির সম্মুখিন হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে স্কুল কলেজ মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী পথচারী সহ পাগলাপীর ডালিয়া বুড়িমারী সড়কে চলাচলরত বিভিন্ন মহল পঁচা দূগন্ধে অতিষ্ট হয়ে পড়ছেন। জানা গেছে গত ২০১৫/১৬ইং অর্থ বছরের রংপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃপক্ষ পাগলাপীরে ব্যবসায়ী সহ সর্বপরী মহলের কল্যাণে ডালিয়া বুড়িমারী বাম পাশে উদয়ন ফার্মেসীর সামন হতে মেরী টকিজ এর মালিক সোনা মিয়ার পুকুর পর্যন্ত ১০০০ হাজার ফিট একটি ড্রেন দু’দফা টেনডারে বাস্তাবায়ন করেন। এতে ব্যয় হয় অর্ধকোটি টাকা। কিন্তু ড্রেনটি নির্মানের ৮ থেকেই ১ বছর যেতে না যেতেই ড্রেনটির বিভিন্ন স্থানে স্লাপ ভেঙ্গে পানি নিস্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে বর্তমান ড্রেনটি পরিত্যক্ত হয়ে আছে। গত দেড় বছর ধরে এ অবস্থা চলছে। এর ফলে সড়তে দু’ধারে হোটেল রেস্তোরা সহ নানা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহৃত ময়লা আর্বজনা পানি ড্রেনের মুখ থেকে গড়িয়ে সড়কটির ধারে চলাচল পথে জলাশয় সৃষ্টি হয়ে পঁচা দূগন্ধ ছড়ানোই পরিবেশ হুমকির সম্মুখিন হয়ে পড়ছে। এর ফলে শিক্ষার্থী পথচারী সহ সাধারন মানুষজন প্রতিনিয়ত চলাচল করতে গিয়ে পোয়াচ্ছেন চরম দূর্ভোগ। জরজমিনে স্থানীয় শিমুল, মহাব্বত ও রুহুল সহ বিভিন্ন মহল অভিযোগ করে প্রতিনিধিকে বলেন ড্রেনটি নির্মানের সময় আমরা এলাকাবাসী সড়ক ও জনপথ বিভাগ রংপুর এর তদারকি কর্মকর্তাদের নি¤œমানের উপরকন দিয়ে ড্রেনটি নির্মান করা হচ্ছে, এই মর্মে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি স্থানীয় জন সাধারন। এ ব্যাপারে পাগলাপীরের বিভিন্ন মহল ডালিয়া বুড়িমারী সড়কের ড্রেনটি সংস্কারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
নির্মানের দেড় বছর যেতে না যেতেই রংপুরের ব্যস্ততম বানিজ্যিক বন্দর পাগলাপীরে ডালিয়া বুড়িমারী সড়কে অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে পানি নিস্কাশনের ড্রেনের স্লাপ ভেঙ্গে এখন পরিত্যক্ত হয়ে পড়ছে ড্রেনটি। এর ফলে বর্তমানে ড্রেনটিতে পানি নিস্কাশন বন্ধ হওয়ায় ব্যবহৃত ময়লা আর্বজনা পানি সড়কের ধারে আটকে জলাশয় কোথাও কোথাও কাঁদাপানি একাকারে সৃষ্টি হয়ে পঁচা দূগন্ধ ছড়ানোই দিন দিন পরিবেশ হুমকির সম্মুখিন হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে স্কুল কলেজ মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী পথচারী সহ পাগলাপীর ডালিয়া বুড়িমারী সড়কে চলাচলরত বিভিন্ন মহল পঁচা দূগন্ধে অতিষ্ট হয়ে পড়ছেন। জানা গেছে গত ২০১৫/১৬ইং অর্থ বছরের রংপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃপক্ষ পাগলাপীরে ব্যবসায়ী সহ সর্বপরী মহলের কল্যাণে ডালিয়া বুড়িমারী বাম পাশে উদয়ন ফার্মেসীর সামন হতে মেরী টকিজ এর মালিক সোনা মিয়ার পুকুর পর্যন্ত ১০০০ হাজার ফিট একটি ড্রেন দু’দফা টেনডারে বাস্তাবায়ন করেন। এতে ব্যয় হয় অর্ধকোটি টাকা। কিন্তু ড্রেনটি নির্মানের ৮ থেকেই ১ বছর যেতে না যেতেই ড্রেনটির বিভিন্ন স্থানে স্লাপ ভেঙ্গে পানি নিস্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে বর্তমান ড্রেনটি পরিত্যক্ত হয়ে আছে। গত দেড় বছর ধরে এ অবস্থা চলছে। এর ফলে সড়তে দু’ধারে হোটেল রেস্তোরা সহ নানা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহৃত ময়লা আর্বজনা পানি ড্রেনের মুখ থেকে গড়িয়ে সড়কটির ধারে চলাচল পথে জলাশয় সৃষ্টি হয়ে পঁচা দূগন্ধ ছড়ানোই পরিবেশ হুমকির সম্মুখিন হয়ে পড়ছে। এর ফলে শিক্ষার্থী পথচারী সহ সাধারন মানুষজন প্রতিনিয়ত চলাচল করতে গিয়ে পোয়াচ্ছেন চরম দূর্ভোগ। জরজমিনে স্থানীয় শিমুল, মহাব্বত ও রুহুল সহ বিভিন্ন মহল অভিযোগ করে প্রতিনিধিকে বলেন ড্রেনটি নির্মানের সময় আমরা এলাকাবাসী সড়ক ও জনপথ বিভাগ রংপুর এর তদারকি কর্মকর্তাদের নি¤œমানের উপরকন দিয়ে ড্রেনটি নির্মান করা হচ্ছে, এই মর্মে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি স্থানীয় জন সাধারন। এ ব্যাপারে পাগলাপীরের বিভিন্ন মহল ডালিয়া বুড়িমারী সড়কের ড্রেনটি সংস্কারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।