রাস্তায় ৫ কোটি টাকার পরিত্যক্ত গাড়ি : চিরকুট লিখে পালালেন মালিক
https://www.obolokon24.com/2018/07/dhaka.html
রাজধানীর গুলশানের রাস্তা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি বিলাসবহুল গাড়ি উদ্ধার করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর। এর ভেতরে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুলশান-১-এর ১১২ নম্বর রোড থেকে গাড়িটি উদ্ধার করা হয়। নম্বর-প্লেটবিহীন গাড়িটি টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ভি-৮, ৪৬০৮-সিসি, ২০১৩ মডেলের।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মো. সহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দল গাড়িটি হেফাজতে নিয়েছে।
ড. সহিদুল ইসলাম জানান, উদ্ধারকৃত নম্বরপ্লেটবিহীন গাড়িটিতে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে। চিরকুটে লেখা, ‘আমি স্বেচ্ছায় গাড়িটি রাস্তায় রেখে গেলাম। কিন্তু আমি গাড়িটির আমদানিকারক নই। আমদানিকারককে আইনের আওতায় নেয়ার জন্য শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের কাছে বিনীত অনুরোধ রইল। আমি দেশের আইনের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাই এবং এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, গাড়িটির মালিক অথবা চালক গাড়িটি রেখে পালিয়ে গেছে। শুল্ক করাদিসহ গাড়িটির আনুমানিক মূল্য ৫ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত শেষে কাস্টমস আইন ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুলশান-১-এর ১১২ নম্বর রোড থেকে গাড়িটি উদ্ধার করা হয়। নম্বর-প্লেটবিহীন গাড়িটি টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ভি-৮, ৪৬০৮-সিসি, ২০১৩ মডেলের।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মো. সহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দল গাড়িটি হেফাজতে নিয়েছে।
ড. সহিদুল ইসলাম জানান, উদ্ধারকৃত নম্বরপ্লেটবিহীন গাড়িটিতে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে। চিরকুটে লেখা, ‘আমি স্বেচ্ছায় গাড়িটি রাস্তায় রেখে গেলাম। কিন্তু আমি গাড়িটির আমদানিকারক নই। আমদানিকারককে আইনের আওতায় নেয়ার জন্য শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের কাছে বিনীত অনুরোধ রইল। আমি দেশের আইনের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাই এবং এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, গাড়িটির মালিক অথবা চালক গাড়িটি রেখে পালিয়ে গেছে। শুল্ক করাদিসহ গাড়িটির আনুমানিক মূল্য ৫ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত শেষে কাস্টমস আইন ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি