পাগলাপীরে ব্যবসায়ী লেবু মিয়া হত্যাকান্ড- আজও শনাক্ত হয়নি হত্যকারীরা
https://www.obolokon24.com/2018/06/rangpur_28.html
হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ
রংপুরের পাগলাপীরের মহাদেবপুর গান্ডারপাড়া গ্রাম নির্বাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী লেবু মিয়ার হত্যাকারীদের আজও শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। হত্যাকান্ডের ঘটনার দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও এ ঘটনার দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহত লেবু মিয়ার পরিবার। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, হত্যকারী ঘাতকদের চিহ্নিত করে তাদেরকে গ্রেফতারের চেষ্ঠা চলছে। তবে ঘাতকদের সনাক্ত করতে পুলিশের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে। জানা যায়, গত ১৪ই জুন ২০১৮ রাতে ব্যবসায়ী লেবু মিয়াকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশটি পার্শ্ববর্তী মমিনপুর ইউনিয়নের মহেশপুর নেকিরহাট সড়কের পাশে ফেলে রেখে যায় দুঃবৃত্তরা। খবর পেয়ে ওই রাতে লাশটি উদ্ধার করে রংপুর কোতয়ালী থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত ব্যবসায়ী লেবু মিয়ার ছোট ভাই মোঃ নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে রংপুর কোতয়ালী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ জড়িত সন্দেহে ৬ জনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৫ জনকে ছেড়ে দিলেও ১ জনকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে। রংপুর কোতয়ালী থানার ওসি বাবুল মিয়া জানান, শিঘ্রই অপরাধীদের শনাক্ত করা হবে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান এ প্রতিনিধিকে জানান, আমরা হত্যাকান্ড ঘটনাটির মোটিভ উদ্ধারে দুটি বিষয়কে নিয়ে মাঠে কাজ করছি। দ্রুত সময়ে আসামীদের আইনের আওতায় আনার জোড় প্রচেষ্ঠা চলছে।
রংপুরের পাগলাপীরের মহাদেবপুর গান্ডারপাড়া গ্রাম নির্বাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী লেবু মিয়ার হত্যাকারীদের আজও শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। হত্যাকান্ডের ঘটনার দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও এ ঘটনার দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহত লেবু মিয়ার পরিবার। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, হত্যকারী ঘাতকদের চিহ্নিত করে তাদেরকে গ্রেফতারের চেষ্ঠা চলছে। তবে ঘাতকদের সনাক্ত করতে পুলিশের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে। জানা যায়, গত ১৪ই জুন ২০১৮ রাতে ব্যবসায়ী লেবু মিয়াকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশটি পার্শ্ববর্তী মমিনপুর ইউনিয়নের মহেশপুর নেকিরহাট সড়কের পাশে ফেলে রেখে যায় দুঃবৃত্তরা। খবর পেয়ে ওই রাতে লাশটি উদ্ধার করে রংপুর কোতয়ালী থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত ব্যবসায়ী লেবু মিয়ার ছোট ভাই মোঃ নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে রংপুর কোতয়ালী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ জড়িত সন্দেহে ৬ জনকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৫ জনকে ছেড়ে দিলেও ১ জনকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে। রংপুর কোতয়ালী থানার ওসি বাবুল মিয়া জানান, শিঘ্রই অপরাধীদের শনাক্ত করা হবে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান এ প্রতিনিধিকে জানান, আমরা হত্যাকান্ড ঘটনাটির মোটিভ উদ্ধারে দুটি বিষয়কে নিয়ে মাঠে কাজ করছি। দ্রুত সময়ে আসামীদের আইনের আওতায় আনার জোড় প্রচেষ্ঠা চলছে।