পীরগাছায় যৌতুকের দাবীতে গৃহবধূকে মারধর, চিকিৎসকের অবহেলায় মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2018/06/rangpur_17.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা(রংপুর)প্রতিনিধি:
রংপুরের পীরগাছায় যৌতুকের দাবীতে তাজমীন আক্তার(২০) নামের এক গৃহবধূকে মারধর করে তার পাষন্ড স্বামী ও পরিবারের সদস্যরা। গুরুত্বর অবস্থায় গৃহবধূকে গত বৃহস্পতিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবশেষে চিকিৎসকের অবহেলায় গতকাল শুক্রবার ভোরে ওই গৃহবধূ মারা যায়।
জানা যায়, উপজেলার পারুল ইউনিয়নের অভিরাম সুন্দর গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে মনজুরুল ইসলাম (২৮) এর সাথে পাশ্ববর্তী বিরহীম গ্রামের তাজমীন আক্তার(২৫) এর ৩বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী মনজুরুল ইসলাম মোটা অংকের যৌতুকের দাবীতে তাজমীন আক্তারকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছিল। এরই জের ধরে গত বৃহস্পতিবার গৃহবধূ তাজমীন আক্তারকে স্বামী মনজুরুল ইসলাম ও পরিবারের লোকজন মারধর করেন। গুরুত্বর অবস্থায় গৃহবধূকে স্থানীয় লোকজন ওইদিন পীরগাছা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করেন। গৃহবধূর অবস্থা আশংকাজনক হলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেননি। অবশেষে গতকাল শুক্রবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্েরর দায়িত্বরত চিকিৎসকের অবহেলার কারণে গৃহবধূ তাজমীন আক্তার মারা যায়। লাশ ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। এঘটনায় পীরগাছা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: আবু হাজ্জাজ দায়িত্বে অবহেলার কথা অস্বীকার করে জানান, আমরা রোগীর অবস্থা দেখে ওইদিনই রেফার্ড করা হয়েছিল কিন্তু তার অভিভাবকরা তাকে নিয়ে যায়নি।
পীরগাছা থানার ওসি তদন্ত জাকির হোসেন জানান, নিহতের শরীরে আঘাতে চিহ্ন আছে। তিনি আরো জানান, চিকিৎসকের অবহেলায় গুরুত্বর আহত গৃহবধূ তাজমীন আক্তার মারা গেছে।
রংপুরের পীরগাছায় যৌতুকের দাবীতে তাজমীন আক্তার(২০) নামের এক গৃহবধূকে মারধর করে তার পাষন্ড স্বামী ও পরিবারের সদস্যরা। গুরুত্বর অবস্থায় গৃহবধূকে গত বৃহস্পতিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবশেষে চিকিৎসকের অবহেলায় গতকাল শুক্রবার ভোরে ওই গৃহবধূ মারা যায়।
জানা যায়, উপজেলার পারুল ইউনিয়নের অভিরাম সুন্দর গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে মনজুরুল ইসলাম (২৮) এর সাথে পাশ্ববর্তী বিরহীম গ্রামের তাজমীন আক্তার(২৫) এর ৩বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী মনজুরুল ইসলাম মোটা অংকের যৌতুকের দাবীতে তাজমীন আক্তারকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছিল। এরই জের ধরে গত বৃহস্পতিবার গৃহবধূ তাজমীন আক্তারকে স্বামী মনজুরুল ইসলাম ও পরিবারের লোকজন মারধর করেন। গুরুত্বর অবস্থায় গৃহবধূকে স্থানীয় লোকজন ওইদিন পীরগাছা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করেন। গৃহবধূর অবস্থা আশংকাজনক হলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেননি। অবশেষে গতকাল শুক্রবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্েরর দায়িত্বরত চিকিৎসকের অবহেলার কারণে গৃহবধূ তাজমীন আক্তার মারা যায়। লাশ ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। এঘটনায় পীরগাছা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: আবু হাজ্জাজ দায়িত্বে অবহেলার কথা অস্বীকার করে জানান, আমরা রোগীর অবস্থা দেখে ওইদিনই রেফার্ড করা হয়েছিল কিন্তু তার অভিভাবকরা তাকে নিয়ে যায়নি।
পীরগাছা থানার ওসি তদন্ত জাকির হোসেন জানান, নিহতের শরীরে আঘাতে চিহ্ন আছে। তিনি আরো জানান, চিকিৎসকের অবহেলায় গুরুত্বর আহত গৃহবধূ তাজমীন আক্তার মারা গেছে।