কিশোরগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৭ দোকান পুরে ছাই,৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি
https://www.obolokon24.com/2018/06/kisargang_21.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার রণচন্ডি ইউনিয়নের অবিলের বাজারে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৭ টি দোকান ঘর ও দোকান ঘরে রক্ষিত মালামাল পুরে ছাই হয়ে গেছে। পুরে যাওয়া মালামালের পরিমান প্রায় ৩০ লাখ টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে দুপুর আড়াইটার দিকে।
রণচন্ডি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোকলেছার রহমান বিমান জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে রণচন্ডি ইউনিয়নের অবিলের বাজারের আশরাফুল ইসলামের মুদি দোকান থেকে পল্লী বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও জলঢাকা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দুটি ঘটনাস্থলে যাওয়ার পুর্বেই আগুনের লেলিহান শিখা দুত ছড়িয়ে পড়লে মুহুত্বের মধ্যে ওহেদ আলীর মুদি দোকান,আহাদ আলীর কাপড়ের দোকান,শফিকুলের ওষুধের দোকান,মোফাজুলের মুদি দোকান,মোস্তাকিমের চায়ের দোকান ও ভেবেস চন্দ্র দাসের বিস্কুটের দোকানসহ মোট ৭ টি দোকান পুরে ছাই হয়ে যায়। এতে ক্ষতির পরিমান প্রায় ৩০ লাখ টাকা হবে বলে তিনি বলেন।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সাভির্সের ফায়ারম্যান নুরে আলম সিদ্দিকি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দুটি যাওয়ার আগেই ওই দোকান গুলো পুরে গেছে। সঠিক সময়ে ফায়ার সার্ভিস খবর না পেলে আরো বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান বলেন, অবিলের বাজারে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে শুনে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছি। তিনি ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা করে ব্যাবস্থা নিবেন।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার রণচন্ডি ইউনিয়নের অবিলের বাজারে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৭ টি দোকান ঘর ও দোকান ঘরে রক্ষিত মালামাল পুরে ছাই হয়ে গেছে। পুরে যাওয়া মালামালের পরিমান প্রায় ৩০ লাখ টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে দুপুর আড়াইটার দিকে।
রণচন্ডি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোকলেছার রহমান বিমান জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে রণচন্ডি ইউনিয়নের অবিলের বাজারের আশরাফুল ইসলামের মুদি দোকান থেকে পল্লী বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও জলঢাকা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দুটি ঘটনাস্থলে যাওয়ার পুর্বেই আগুনের লেলিহান শিখা দুত ছড়িয়ে পড়লে মুহুত্বের মধ্যে ওহেদ আলীর মুদি দোকান,আহাদ আলীর কাপড়ের দোকান,শফিকুলের ওষুধের দোকান,মোফাজুলের মুদি দোকান,মোস্তাকিমের চায়ের দোকান ও ভেবেস চন্দ্র দাসের বিস্কুটের দোকানসহ মোট ৭ টি দোকান পুরে ছাই হয়ে যায়। এতে ক্ষতির পরিমান প্রায় ৩০ লাখ টাকা হবে বলে তিনি বলেন।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সাভির্সের ফায়ারম্যান নুরে আলম সিদ্দিকি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দুটি যাওয়ার আগেই ওই দোকান গুলো পুরে গেছে। সঠিক সময়ে ফায়ার সার্ভিস খবর না পেলে আরো বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান বলেন, অবিলের বাজারে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে শুনে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছি। তিনি ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা করে ব্যাবস্থা নিবেন।