তুচ্ছ ঘটনায় নীলফামারীর পল্লীতে গৃহবধু নিহত
https://www.obolokon24.com/2018/06/kisargang_14.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়/শামীম হোসেন বাবু, নীলফামারী১৩জুন॥
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার পল্লীতে দুইটি পরিবারের সংঘর্ষে অমেছা বেগম(৫০) নামে এক গৃহবধু নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয় ৫ জন। আজ বুধবার ইফতারের ১০মিনিট আগে উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের খামাতপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রাত ৯টায় পুলিশ ঘটনাস্থল হতে মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় প্রতিপক্ষের দুই গৃহবধুকে আটক করে পুলিশ। নিহত অমেছা একই গ্রামের আবুল হোসেনের স্ত্রী। আহতদের মধ্যে চারজনকে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্র মতে, একই গ্রামের আব্দুল মজিদের মেয়ে পারভিনের সঙ্গে বিয়ে হয় জসিম উদ্দিনের ছেলে মাহফুজার রহমানের। তাদের ঘরে তিন সন্তান রয়েছে ও পারভিন আট মাসের অন্তসত্বা।
ঘটনার সময় এই ইউনিয়নের ঝলঝলিয়া পাড়া গ্রামের সাইদুর রহমানের স্ত্রী মোমে বেগম তার ভাই মাহফুজার রহমানের বাড়িতে আসে কাচা মরিচ বিক্রির পাওয়া টাকা চাইতে। এ সময় মাহফুজার তার স্ত্রী পারভিনকে ২০০ টাকা দিতে বলে। এতে পারভিন তার ননদকে দুই শত টাকা বের করে দিলে সে কম টাকা নিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে পারভিন তার স্বামীকে বলে তোমার বোন দুইশত টাকা নিবেনা। তুমি নিজ হাতে তোমার বোনকে টাকা দাও। এই কথায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাহফুজার আট মাসের অন্তসত্বা স্ত্রী পারভিনকে বেধরক পিটাতে থাকলে গুরুত্বর আহত হয় পারভিন। খবর পেয়ে গ্রামের পাশেই পারভিনের বাবার বাড়ির লোকজন ছুটে আসে মাহফুজারের বাড়িতে। তারা আটমাসের অন্তসত্বা পারভিনকে মারপিট করার প্রতিবাদ করলে মাহফুজারের বাড়ির লোকজন পারভিনের বাড়ির লোকজনের উপর চড়াও হয়ে মারপিট কিলঘুষি মারতে থাকলে ঘটনাস্থলে পারভিনের চাচী অমেজা বেগম(৫০) নিহত হয়। এ সময় আহত হয় পারভিনের চাচা আব্দুল মান্নান(৫৫), পারভিনের ভাই আব্দুল মতিন(৪৫) পারভিনের ভাবী আফরোজা বেগম(৩৪)। পারভিন সহ মোট চারজনকে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিকভাবে কিশোরীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। এ সময় মাহফুজারের বাড়ির সকল পুরুষ মানুষ পালিয়ে গেলে পুলিশ ওই বাড়ির মাহফুজারের বোন ইদ্রিস আলীর স্ত্রী আলেয়া(৫২) ও চাচাতো ভাই আবু বক্করের স্ত্রী ঝুল্লি বেগমকে(৩৮) আটক করে।
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি হারুন অর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান রাত ৯টায় মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নেয়া হয়। এ সময় দুই নারীকে আটক করা হয়েছে। #
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার পল্লীতে দুইটি পরিবারের সংঘর্ষে অমেছা বেগম(৫০) নামে এক গৃহবধু নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয় ৫ জন। আজ বুধবার ইফতারের ১০মিনিট আগে উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের খামাতপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রাত ৯টায় পুলিশ ঘটনাস্থল হতে মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় প্রতিপক্ষের দুই গৃহবধুকে আটক করে পুলিশ। নিহত অমেছা একই গ্রামের আবুল হোসেনের স্ত্রী। আহতদের মধ্যে চারজনকে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্র মতে, একই গ্রামের আব্দুল মজিদের মেয়ে পারভিনের সঙ্গে বিয়ে হয় জসিম উদ্দিনের ছেলে মাহফুজার রহমানের। তাদের ঘরে তিন সন্তান রয়েছে ও পারভিন আট মাসের অন্তসত্বা।
ঘটনার সময় এই ইউনিয়নের ঝলঝলিয়া পাড়া গ্রামের সাইদুর রহমানের স্ত্রী মোমে বেগম তার ভাই মাহফুজার রহমানের বাড়িতে আসে কাচা মরিচ বিক্রির পাওয়া টাকা চাইতে। এ সময় মাহফুজার তার স্ত্রী পারভিনকে ২০০ টাকা দিতে বলে। এতে পারভিন তার ননদকে দুই শত টাকা বের করে দিলে সে কম টাকা নিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে পারভিন তার স্বামীকে বলে তোমার বোন দুইশত টাকা নিবেনা। তুমি নিজ হাতে তোমার বোনকে টাকা দাও। এই কথায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাহফুজার আট মাসের অন্তসত্বা স্ত্রী পারভিনকে বেধরক পিটাতে থাকলে গুরুত্বর আহত হয় পারভিন। খবর পেয়ে গ্রামের পাশেই পারভিনের বাবার বাড়ির লোকজন ছুটে আসে মাহফুজারের বাড়িতে। তারা আটমাসের অন্তসত্বা পারভিনকে মারপিট করার প্রতিবাদ করলে মাহফুজারের বাড়ির লোকজন পারভিনের বাড়ির লোকজনের উপর চড়াও হয়ে মারপিট কিলঘুষি মারতে থাকলে ঘটনাস্থলে পারভিনের চাচী অমেজা বেগম(৫০) নিহত হয়। এ সময় আহত হয় পারভিনের চাচা আব্দুল মান্নান(৫৫), পারভিনের ভাই আব্দুল মতিন(৪৫) পারভিনের ভাবী আফরোজা বেগম(৩৪)। পারভিন সহ মোট চারজনকে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিকভাবে কিশোরীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। এ সময় মাহফুজারের বাড়ির সকল পুরুষ মানুষ পালিয়ে গেলে পুলিশ ওই বাড়ির মাহফুজারের বোন ইদ্রিস আলীর স্ত্রী আলেয়া(৫২) ও চাচাতো ভাই আবু বক্করের স্ত্রী ঝুল্লি বেগমকে(৩৮) আটক করে।
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি হারুন অর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান রাত ৯টায় মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নেয়া হয়। এ সময় দুই নারীকে আটক করা হয়েছে। #