ঘোষণার ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতেই নীলফামারী যুবদলের নব ঘোষিত কমিটির ৩ নেতার পদত্যাগ
https://www.obolokon24.com/2018/06/jubadal.html
বিশেষ প্রতিনিধি ৩ জুন॥
কেন্দ্র থেকে ঘোষণার ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতেই নবগঠিত কমিটি প্রত্যাখ্যান করে নিজেদের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নতুন কমিটিতে স্থান পাওয়া নীলফামারী জেলা যুবদলের শীর্ষস্থানীয় তিন নেতা।
আজ রবিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পদ হতে সরে দাঁড়ানো জেলা যুবদলের তিন নেতা সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী আখতারুজ্জামান জুয়েল, যুগ্ম-সাধারণ স¤পাদক আসাদুজ্জামান রিপন ও সাংগঠনিক স¤পাদক আল নোমান পারভেজ কল্লে¬াল।
সুত্র মতে শুক্রবার (১ জুন) জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব ও সাধারণ স¤পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু অনুমোদিত নীলফামারী জেলা যুবদলের পাঁচ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করে। এতে সাইফুল্ল¬াহ রুবেলকে সভাপতি, কাজী আখতারুজ্জামানকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, শাহাদৎ চৌধুরীকে সাধারণ স¤পাদক, আসাদুজ্জামান রিপনকে যুগ্ম-সাধারণ স¤পাদক এবং আল নোমান পারভেজ কল্লে¬ালকে সাংগঠনিক স¤পাদক মনোনীত করা হয়।
সূত্র জানায়, এই কমিটি ঘোষনা করার আগে আহ্বায়ক কমিটিতে আখতারুজ্জামান জুয়েল ও আসাদুজ্জামান রিপন যুগ্ম-আহবায়ক, আল নোমান পারভেজ কল্লে¬াল সদর উপজেলা যুবদলের সাধারণ স¤পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। কমিটির ঘোষনার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ওই তিনজন পদত্যাগ করায় এতে পাঁচ সদস্যের আংশিক কমিটির বাকি থাকলেন দুজন।
আসাদুজ্জামান রিপন অভিযোগ করে বলেন, যাকে সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে, তিনি পৌর বিএনপির এক সময় সাধারণ স¤পাদক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। পরের বার পৌর বিএনপির কাউন্সিলে হেরে যাওয়ায় চার বছর ঢাকায় অবস্থান করে ব্যবসা বাণিজ্যে মনোনিবেশ করেছিলেন। স্থানীয় রাজনীতিতে তার অংশগ্রহণ ছিল না বললেই চলে।এছাড়া তিনি বর্তমানে জেলা বিএনপির প্রচার স¤পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিএনপি নেতাকে জেলা যুবদলের সভাপতি বানানো অর্থহীন বলেও মন্তব্য করেন এই পদত্যাগী এই নেতা।
কাজী আখতারুজ্জামান জুয়েল বলেন, নীলফামারী জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ইন্ধনে জেলা যুবদলের কমিটির সভাপতি নির্বাচন করা হয়েছে। জুয়েল বলেন, জেলার রাজনীতি করার জন্য জেলা শহর কিংবা উপজেলায় অনেক যোগ্য কর্মী রয়েছেন, তাদের স¤পৃক্ত করা হয়নি। নেয়া হয়েছে উপজেলার একটি ইউনিয়নের এক শিক্ষককে। যে কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে এতে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম তুহিনকে বিতর্কিত করা হয়েছে।তিনি বলেন, যদি নবগঠিত কমিটি ভেঙ্গে নতুন করে যোগ্যদের মূল্যায়ন করে কমিটি গঠন করা না হয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন করব। ইতোমধ্যে বিক্ষোভ প্রদর্শন ছাড়াও প্রতিবাদ কর্মসূচি ডাকা হয়েছে।
কেন্দ্র থেকে ঘোষণার ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতেই নবগঠিত কমিটি প্রত্যাখ্যান করে নিজেদের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নতুন কমিটিতে স্থান পাওয়া নীলফামারী জেলা যুবদলের শীর্ষস্থানীয় তিন নেতা।
আজ রবিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পদ হতে সরে দাঁড়ানো জেলা যুবদলের তিন নেতা সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী আখতারুজ্জামান জুয়েল, যুগ্ম-সাধারণ স¤পাদক আসাদুজ্জামান রিপন ও সাংগঠনিক স¤পাদক আল নোমান পারভেজ কল্লে¬াল।
সুত্র মতে শুক্রবার (১ জুন) জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব ও সাধারণ স¤পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু অনুমোদিত নীলফামারী জেলা যুবদলের পাঁচ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করে। এতে সাইফুল্ল¬াহ রুবেলকে সভাপতি, কাজী আখতারুজ্জামানকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, শাহাদৎ চৌধুরীকে সাধারণ স¤পাদক, আসাদুজ্জামান রিপনকে যুগ্ম-সাধারণ স¤পাদক এবং আল নোমান পারভেজ কল্লে¬ালকে সাংগঠনিক স¤পাদক মনোনীত করা হয়।
সূত্র জানায়, এই কমিটি ঘোষনা করার আগে আহ্বায়ক কমিটিতে আখতারুজ্জামান জুয়েল ও আসাদুজ্জামান রিপন যুগ্ম-আহবায়ক, আল নোমান পারভেজ কল্লে¬াল সদর উপজেলা যুবদলের সাধারণ স¤পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। কমিটির ঘোষনার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ওই তিনজন পদত্যাগ করায় এতে পাঁচ সদস্যের আংশিক কমিটির বাকি থাকলেন দুজন।
আসাদুজ্জামান রিপন অভিযোগ করে বলেন, যাকে সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে, তিনি পৌর বিএনপির এক সময় সাধারণ স¤পাদক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। পরের বার পৌর বিএনপির কাউন্সিলে হেরে যাওয়ায় চার বছর ঢাকায় অবস্থান করে ব্যবসা বাণিজ্যে মনোনিবেশ করেছিলেন। স্থানীয় রাজনীতিতে তার অংশগ্রহণ ছিল না বললেই চলে।এছাড়া তিনি বর্তমানে জেলা বিএনপির প্রচার স¤পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিএনপি নেতাকে জেলা যুবদলের সভাপতি বানানো অর্থহীন বলেও মন্তব্য করেন এই পদত্যাগী এই নেতা।
কাজী আখতারুজ্জামান জুয়েল বলেন, নীলফামারী জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ইন্ধনে জেলা যুবদলের কমিটির সভাপতি নির্বাচন করা হয়েছে। জুয়েল বলেন, জেলার রাজনীতি করার জন্য জেলা শহর কিংবা উপজেলায় অনেক যোগ্য কর্মী রয়েছেন, তাদের স¤পৃক্ত করা হয়নি। নেয়া হয়েছে উপজেলার একটি ইউনিয়নের এক শিক্ষককে। যে কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে এতে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম তুহিনকে বিতর্কিত করা হয়েছে।তিনি বলেন, যদি নবগঠিত কমিটি ভেঙ্গে নতুন করে যোগ্যদের মূল্যায়ন করে কমিটি গঠন করা না হয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন করব। ইতোমধ্যে বিক্ষোভ প্রদর্শন ছাড়াও প্রতিবাদ কর্মসূচি ডাকা হয়েছে।