ডিমলায় এইচএসসি ১ম বর্ষে ভর্তিতে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/06/dimla_52.html
বিশেষ প্রতিনিধি॥
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় বিভিন্ন কলেজে ২০১৮-১৯ শিক্ষা বর্ষে এইচএসসি প্রথম বর্ষে ভর্তিতে শিক্ষার্থীদের কাছে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ কলেজে ভর্তির সরকারীভাবে যে নির্ধারিত ফি ধার্য্য করা হয়েছে তা মানছেনা কলেজগুলো।
অভিযোগ মতে গত বুধবার (২৭জুন) হতে কলেজ গুলোতে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি শুরু হয়েছে। জরিমানা ছাড়া এ ভর্তি কার্যক্রম চলবে আজ শনিবার(৩০ জুন’১৮) পর্যন্ত।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা উপেক্ষা করে বিভিন্ন অজুহাতে ডিমলা উপজেলার জনতা ডিগ্রী কলেজ, তিস্তা ডিগ্রী কলেজ, শহীদ জিয়া কলেজ ও ইসলামিয়া ডিগ্রী কলেজ এবং এমপিও বহির্ভুত কলেজ গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি বাবদ অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে। ফলে হত দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা ভর্তির টাকা যোগান দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে।
সুত্র মতে চলতি বছরের ৭মে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সচিব, মোঃ সোহয়াব হোসাইন স্বাক্ষরিত ৩৭.০০.০০০০.০৬৭.১৪.০০১.১৬-২২০ নম্বর পত্রের অনুচ্ছেদ ৫.৫.১-এ উল্লেখ রয়েছে যে, সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকায় ১ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না। কিন্তু ডিমলা উপজেলার বেশ কিছু কলেজ মন্ত্রনালয়ের এ নিদের্শনাকে উপেক্ষা করে দেড় হাজার থেকে ২ হাজার টাকার উপরে ভর্তি ফি আদায় করছে।
অতিরিক্ত ফি আদায়ের ব্যাপারে ডিমলা উপজেলার জনতা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আফতাব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আমরা ২ হাজার টাকার মত নিচ্ছি। এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অন্যান্য কলেজ ১ হাজার টাকার বেশি নিতে পারলে আমরা নিতে পারবো না কেন? উপজেলার শহীদ জিয়া কলেজের ভর্তি কমিটির সদস্য হালিনুর রহমান নামে এক শিক্ষকের সাথে ফোনে কথা হলে, বিজ্ঞান, মানবিক ও বানিজ্য শাখায় ১ হাজার ৮০০ শত ভর্তি ফি নেয়ার তিনি কথা স্বীকার করেন। তবে কথা শেষ হওয়ার আগেই তিনি ফোন কেটে দেন। তিস্তা কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দ আলীকে ফোনে পাওয়া যায়নি। এদিকে ডিমলা ইসলামিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ হাসিম হায়দার অপু বলেন, আমরা যে টাকা নিচ্ছি তার কাগজপত্র দেখতে চাইলে কলেজে আসতে হবে।
নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম বলেন, অতিরিক্ত ভর্তি ফি আদায় করা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।#
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় বিভিন্ন কলেজে ২০১৮-১৯ শিক্ষা বর্ষে এইচএসসি প্রথম বর্ষে ভর্তিতে শিক্ষার্থীদের কাছে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ কলেজে ভর্তির সরকারীভাবে যে নির্ধারিত ফি ধার্য্য করা হয়েছে তা মানছেনা কলেজগুলো।
অভিযোগ মতে গত বুধবার (২৭জুন) হতে কলেজ গুলোতে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি শুরু হয়েছে। জরিমানা ছাড়া এ ভর্তি কার্যক্রম চলবে আজ শনিবার(৩০ জুন’১৮) পর্যন্ত।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা উপেক্ষা করে বিভিন্ন অজুহাতে ডিমলা উপজেলার জনতা ডিগ্রী কলেজ, তিস্তা ডিগ্রী কলেজ, শহীদ জিয়া কলেজ ও ইসলামিয়া ডিগ্রী কলেজ এবং এমপিও বহির্ভুত কলেজ গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি বাবদ অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে। ফলে হত দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা ভর্তির টাকা যোগান দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে।
সুত্র মতে চলতি বছরের ৭মে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সচিব, মোঃ সোহয়াব হোসাইন স্বাক্ষরিত ৩৭.০০.০০০০.০৬৭.১৪.০০১.১৬-২২০ নম্বর পত্রের অনুচ্ছেদ ৫.৫.১-এ উল্লেখ রয়েছে যে, সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকায় ১ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না। কিন্তু ডিমলা উপজেলার বেশ কিছু কলেজ মন্ত্রনালয়ের এ নিদের্শনাকে উপেক্ষা করে দেড় হাজার থেকে ২ হাজার টাকার উপরে ভর্তি ফি আদায় করছে।
অতিরিক্ত ফি আদায়ের ব্যাপারে ডিমলা উপজেলার জনতা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আফতাব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আমরা ২ হাজার টাকার মত নিচ্ছি। এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অন্যান্য কলেজ ১ হাজার টাকার বেশি নিতে পারলে আমরা নিতে পারবো না কেন? উপজেলার শহীদ জিয়া কলেজের ভর্তি কমিটির সদস্য হালিনুর রহমান নামে এক শিক্ষকের সাথে ফোনে কথা হলে, বিজ্ঞান, মানবিক ও বানিজ্য শাখায় ১ হাজার ৮০০ শত ভর্তি ফি নেয়ার তিনি কথা স্বীকার করেন। তবে কথা শেষ হওয়ার আগেই তিনি ফোন কেটে দেন। তিস্তা কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দ আলীকে ফোনে পাওয়া যায়নি। এদিকে ডিমলা ইসলামিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ হাসিম হায়দার অপু বলেন, আমরা যে টাকা নিচ্ছি তার কাগজপত্র দেখতে চাইলে কলেজে আসতে হবে।
নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম বলেন, অতিরিক্ত ভর্তি ফি আদায় করা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।#