সৈয়দপুরে নদীতে ডুবে এক শিশু কন্যার মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2018/06/blog-post_62.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যাওয়ার প্রায় ১২ ঘন্টার পর এক শিশু কন্যার মরদেহ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম মেহেনুর বেগম (১৪)। আজ(বৃহস্পতিবার) সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া নদীর ব্রীজের কাছ থেকে তাঁর মরহেটি উদ্ধার করা হয়। নিহতের বাড়ি নীলফামারী সদর উপজেলার ১৪ নম্বর চাপড়া সরমঞ্জানী ইউনিয়নের নাটুৃয়াপাড়ায়।
জানা গেছে, উল্লিখিত এলাকার এক ফেরিওয়ালার মেয়ে মেহেনুর। তাঁর বাবা মো. রশিদুল ইসলাম গ্রামে গ্রামে ফেরি করে বাদাম বুট বিক্রি করেন। হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে মেহেনুর রংপুরে এক বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে ছিল। গত কয়েকদিন আগে সে বাবা-মায়ের কাছে আসে। ঘটনার দিন গত বুধবার দুপুর আনুমানিক ১ টার দিকে সে প্রতিবেশী তিন শিশু কন্যার সঙ্গে বাড়ির পাশের চওড়া নদীতে গোসল করতে নামে। নদীর পানিতে গোসল করার এক পর্যায়ে ডুবে যায় সে। পরে তাঁর সঙ্গীয় অন্য দুই শিশুরা ঘটনাটি সঙ্গে সঙ্গে তাঁর বাবা-মাকে জানায়। তৎক্ষনাৎ তারা ঘটনাস্থলে এসে নদীতে নেমে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর কোন সন্ধান পায়নি। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ডুবে যাওয়া স্থান থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে চওড়া নদীর ব্রীজের কাছে এক ব্যক্তি তাঁর মরদেহ ভেসে উঠতে দেখেন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁর মরদেহটি উদ্ধার করেন। পরে নদীতে লাশ ভেসে উঠার খবর পেয়ে তাঁর পরিবারের লোকজন এসে মরদেহটি মেহেনুরের সনাক্ত করে বাড়িতে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
সৈয়দপুরে নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যাওয়ার প্রায় ১২ ঘন্টার পর এক শিশু কন্যার মরদেহ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম মেহেনুর বেগম (১৪)। আজ(বৃহস্পতিবার) সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া নদীর ব্রীজের কাছ থেকে তাঁর মরহেটি উদ্ধার করা হয়। নিহতের বাড়ি নীলফামারী সদর উপজেলার ১৪ নম্বর চাপড়া সরমঞ্জানী ইউনিয়নের নাটুৃয়াপাড়ায়।
জানা গেছে, উল্লিখিত এলাকার এক ফেরিওয়ালার মেয়ে মেহেনুর। তাঁর বাবা মো. রশিদুল ইসলাম গ্রামে গ্রামে ফেরি করে বাদাম বুট বিক্রি করেন। হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে মেহেনুর রংপুরে এক বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে ছিল। গত কয়েকদিন আগে সে বাবা-মায়ের কাছে আসে। ঘটনার দিন গত বুধবার দুপুর আনুমানিক ১ টার দিকে সে প্রতিবেশী তিন শিশু কন্যার সঙ্গে বাড়ির পাশের চওড়া নদীতে গোসল করতে নামে। নদীর পানিতে গোসল করার এক পর্যায়ে ডুবে যায় সে। পরে তাঁর সঙ্গীয় অন্য দুই শিশুরা ঘটনাটি সঙ্গে সঙ্গে তাঁর বাবা-মাকে জানায়। তৎক্ষনাৎ তারা ঘটনাস্থলে এসে নদীতে নেমে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর কোন সন্ধান পায়নি। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ডুবে যাওয়া স্থান থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে চওড়া নদীর ব্রীজের কাছে এক ব্যক্তি তাঁর মরদেহ ভেসে উঠতে দেখেন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁর মরদেহটি উদ্ধার করেন। পরে নদীতে লাশ ভেসে উঠার খবর পেয়ে তাঁর পরিবারের লোকজন এসে মরদেহটি মেহেনুরের সনাক্ত করে বাড়িতে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।