সৈয়দপুরে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে পুলিশের অভিযান ॥ গ্রেপ্তার তিন মাদকসেবী
https://www.obolokon24.com/2018/05/saidpur_72.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে মাদক বিরোধী এক সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। আজ(মঙ্গলবার) দুপুরে ১২টা প্রায় দেড় ঘন্টাব্যাপী ওই অভিযানে কোন রকম মাদক উদ্ধার হয়নি। তবে অভিযানকালে তিন মাদকসেবীকে মাদক সেবনের বিভিন্ন উপকরণসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে উত্তরা আবাসনের মো. মুন্নার ছেলে মো. সনু (২৮), মৃত. ইসহাকে ছেলে মো. ওয়াশিম (৩৫) ও মো. তছলিমের ছেলে মো. শামীম (১৯)।
বিগত বিএনপি সরকারের সময়ে সৈয়দপুর শহরের অদূরে ঢেলাপীর এলাকায় উত্তরা আবাসনটি গড়ে তোলা হয়। ১ হাজার পরিবারের বসবাস উপযোগী পাকা কোয়ার্টারের এ আবাসনে দুইটি অংশ রয়েছে। একটিতে আশ্রয় মিলেছে প্রায় ৫ শ’ অবাঙ্গালী (উর্দূভাষী) পরিবারের। অপরটিতেও সমপরিমাণ বাঙ্গালী পরিবারের ঠাঁই হয়েছে। শুরু দিকে উত্তরা আবাসনের বাসিন্দাদের সার্বিক নিরাপত্তায় একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয় সেখানে। কিন্তু পরবর্তীতে পুলিশের লোকবলের সংকটের অজুহাতে পুলিশ ক্যাম্পটি গুঁটিয়ে নেওয়া হয়। আর এর পর থেকে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনটি নানা রকম মাদকসহ অসামাজিক কার্যকলাপের আঁখড়ায় পরিণত হয়। বিভিন্ন সময়ে আইন শৃংখলাবাহিনীর অভিযানে গাঁজা, ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদকসহ মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তারও করা হয়। তারপরও সেখানে অসামাজিক কর্মকান্ড বন্ধ হয়নি। দিনের পর দিন সেখানে অনেকটা প্রকাশ্যে নানা রকম মাদক কারবার জমজমাটভাবে চলে আসছিল।
এ অবস্থায় সারাদেশে মাদক বিরোধী চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে আজ(মঙ্গলবার) দুপুরে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। প্রথমে সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পালের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা ঢেলাপীর আবাসনটি চারিদিকে অবস্থান নেয়। পরে আবাসনের ঘরে ঘরে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। পরে নীলফামারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন সেখানে উপস্থিত হন।
দেড় শতাধিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যের অংশগ্রহনে এ অভিযানে কোন রকম মাদকদ্রব্য উদ্ধার হয়নি। তবে এ সময় তিন মাদকসেবীকে মাদক সেবনের উপকরণসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
একটি সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন যাবৎ ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে রমরমা মাদক ব্যবসা চলে আসছিল। সারাদেশে একযোগে গত ৪ মে থেকে মাদক বিরোধী অভিযান শুরু হওয়ার পর এখানকার মাদক কারবারিরা গাঢাকা দেয়। ফলে আজকের পুলিশী অভিযানে কোন মাদক উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি কোন মাদক ব্যবসায়ীকেও। তবে দিনের বেলা পুলিশী এ অভিযান না চালিয়ে গভীর রাতে চালালে মাদক উদ্ধারসহ ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তার সম্ভব হতো সূত্রের দাবি ।
সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, তাদের এ মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে মাদক বিরোধী এক সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। আজ(মঙ্গলবার) দুপুরে ১২টা প্রায় দেড় ঘন্টাব্যাপী ওই অভিযানে কোন রকম মাদক উদ্ধার হয়নি। তবে অভিযানকালে তিন মাদকসেবীকে মাদক সেবনের বিভিন্ন উপকরণসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে উত্তরা আবাসনের মো. মুন্নার ছেলে মো. সনু (২৮), মৃত. ইসহাকে ছেলে মো. ওয়াশিম (৩৫) ও মো. তছলিমের ছেলে মো. শামীম (১৯)।
বিগত বিএনপি সরকারের সময়ে সৈয়দপুর শহরের অদূরে ঢেলাপীর এলাকায় উত্তরা আবাসনটি গড়ে তোলা হয়। ১ হাজার পরিবারের বসবাস উপযোগী পাকা কোয়ার্টারের এ আবাসনে দুইটি অংশ রয়েছে। একটিতে আশ্রয় মিলেছে প্রায় ৫ শ’ অবাঙ্গালী (উর্দূভাষী) পরিবারের। অপরটিতেও সমপরিমাণ বাঙ্গালী পরিবারের ঠাঁই হয়েছে। শুরু দিকে উত্তরা আবাসনের বাসিন্দাদের সার্বিক নিরাপত্তায় একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয় সেখানে। কিন্তু পরবর্তীতে পুলিশের লোকবলের সংকটের অজুহাতে পুলিশ ক্যাম্পটি গুঁটিয়ে নেওয়া হয়। আর এর পর থেকে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনটি নানা রকম মাদকসহ অসামাজিক কার্যকলাপের আঁখড়ায় পরিণত হয়। বিভিন্ন সময়ে আইন শৃংখলাবাহিনীর অভিযানে গাঁজা, ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদকসহ মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তারও করা হয়। তারপরও সেখানে অসামাজিক কর্মকান্ড বন্ধ হয়নি। দিনের পর দিন সেখানে অনেকটা প্রকাশ্যে নানা রকম মাদক কারবার জমজমাটভাবে চলে আসছিল।
এ অবস্থায় সারাদেশে মাদক বিরোধী চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে আজ(মঙ্গলবার) দুপুরে ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। প্রথমে সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পালের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা ঢেলাপীর আবাসনটি চারিদিকে অবস্থান নেয়। পরে আবাসনের ঘরে ঘরে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। পরে নীলফামারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন সেখানে উপস্থিত হন।
দেড় শতাধিক পুলিশ বাহিনীর সদস্যের অংশগ্রহনে এ অভিযানে কোন রকম মাদকদ্রব্য উদ্ধার হয়নি। তবে এ সময় তিন মাদকসেবীকে মাদক সেবনের উপকরণসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
একটি সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন যাবৎ ঢেলাপীর উত্তরা আবাসনে রমরমা মাদক ব্যবসা চলে আসছিল। সারাদেশে একযোগে গত ৪ মে থেকে মাদক বিরোধী অভিযান শুরু হওয়ার পর এখানকার মাদক কারবারিরা গাঢাকা দেয়। ফলে আজকের পুলিশী অভিযানে কোন মাদক উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি কোন মাদক ব্যবসায়ীকেও। তবে দিনের বেলা পুলিশী এ অভিযান না চালিয়ে গভীর রাতে চালালে মাদক উদ্ধারসহ ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তার সম্ভব হতো সূত্রের দাবি ।
সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, তাদের এ মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।