সৈয়দপুরে আগুনে ৫টি পরিবারের ১০টি ঘর পুড়ে ছাঁই ॥ ক্ষতক্ষতি পাঁচ লাখ টাকা
https://www.obolokon24.com/2018/05/saidpur_53.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরের এক পল্লীতে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫টি পরিবারের ১০টি টিনের ও খড়ের ঘর পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আনুমাণিক ৫ লক্ষাধিক টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত পৌণে ১০ টায় উপজেলার ৫ নম্বর খাতামধুপুর ইউনিয়নের জোতপাড়া গ্রামের তেলীপাড়া এ অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটে।
খাতামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জুয়েল চৌধুরী জানান, উল্লিখিত গ্রামের জনৈক আব্দুল মালেকের বাড়ির রান্না ঘরের চুলা থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুর্হুতে মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পাশের তাজউদ্দিন, একরামুল হক, মোক্তার হোসেন ও আজহারুল ইসলামের বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুনে নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু তার আগে আগুনে ৫টি পরিবারে ১০ টিনের ও খড়ের ঘরসহ সদ্য ঘরে তোলা প্রায় ২ শ’ মন ইরি- বোরো ধান ও অন্যান্য মালামাল পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়। আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছেন।
আজ রবিবার আগুনের বিষয়টি সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। তবে এ রিপোর্ট পাঠানো পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর জন্য কোন ধরনের সাহায্যের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরের এক পল্লীতে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫টি পরিবারের ১০টি টিনের ও খড়ের ঘর পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আনুমাণিক ৫ লক্ষাধিক টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত পৌণে ১০ টায় উপজেলার ৫ নম্বর খাতামধুপুর ইউনিয়নের জোতপাড়া গ্রামের তেলীপাড়া এ অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটে।
খাতামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জুয়েল চৌধুরী জানান, উল্লিখিত গ্রামের জনৈক আব্দুল মালেকের বাড়ির রান্না ঘরের চুলা থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুর্হুতে মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পাশের তাজউদ্দিন, একরামুল হক, মোক্তার হোসেন ও আজহারুল ইসলামের বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুনে নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু তার আগে আগুনে ৫টি পরিবারে ১০ টিনের ও খড়ের ঘরসহ সদ্য ঘরে তোলা প্রায় ২ শ’ মন ইরি- বোরো ধান ও অন্যান্য মালামাল পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়। আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছেন।
আজ রবিবার আগুনের বিষয়টি সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। তবে এ রিপোর্ট পাঠানো পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর জন্য কোন ধরনের সাহায্যের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি।