নগরীর কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী গুড়াতিপাড়ার ব্যাঙ্গা সুমন ও ইলেকট্রিক ব্যবসায়ী জালাল,মিলন সহ ৪৭জন গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2018/05/rangpur_79.html
হাজী মারুফ।
প্রধানমন্ত্রীর নীর্দেশনায় র্যাব ও পুলিশের মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্স ঘোষনার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে সারা দেশের ন্যায় রংপুরেও সফলতার সহিত মাদক নির্মুলে অগ্রণী ভুমিকা রাখছে র্যাব ও রংপুরের ডিবি পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপার’র পরিচালনায় পুলিশ প্রশাসন অতিতের যে কোন সময়ের চাইতে প্রশংসনীয় অপারেশন চালিয়ে গত কয়েকদিনে প্রায় শতাধীক মাদক ব্যাবসায়ীকে গ্রেফতার করে। চলমান এই গ্রেফতার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত প্রায় ৩ দিন আগে বাবুখা গ্রামের কুখ্যাত ইয়াবা ব্যাবসায়ী জালালকে নগরীর ২০নং ওয়ার্ডের গুড়াতিপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত জালালের শিকারোক্তি মোতাবেক অপর ইয়াবা ব্যবসায়ী গুড়াতিপাড়ার মৃত-আব্দুল আজাদের পুত্র ব্যাঙ্গা সুমন (২৮) কে তার বাসা থেকে, ডিবি পুলিশের ওসি শরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে বুধবার ধারালো অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত সুমনকে বৃহস্পতিবার মাদক মামলায় জেল হাজতে প্রেরণ করে পুলিশ। যাহার মামলা নং ৮৩/২৫-৫-১৮ ইং। বর্তমানে জালাল ও সুমন জেলহাজতে থাকলেও তাদের নিকট প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই চক্রের মূল হোতা সহ আরও কয়েকজন সক্রিয় মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারে সর্বাত্বক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অপর একটি সুত্র জানিয়েছে জালাল ইলেকট্রিক ব্যবসার আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে আসছিল, ইতিপূর্বেও জালাল ইয়াবা সহ সুপার মার্কেট এর সামনে থেকে ডিবি পুলিশের হাতে আটক হয়। সেই সময়ে দীর্ঘ প্রায় ৬ ঘন্টা দৌরঝাপ করে নানান লবিং এর মাধ্যমে জালাল ছাড়া পায়। যা জাহাঙ্গীর ইলেক্ট্রিক দোকানের আসপাশ এলাকার অনেকেই জানেন। সুত্রমতে জালাল গ্রুপের আরও একাধিক সদস্য বাস করেন মুলাটোল হকের গলী এলাকায়, নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যক্তি জানালেন মুলাটোল হকের গলী এলাকার একজন ভাড়াটিয়া যিনি পেশায় একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীর ঢাকা-রংপুর রুটের ড্রাইভার তিনিও এই জালালের সঙ্গী। মুলাটোল ও গুড়াতিপাড়া এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে, দেরীতে হলেও প্রকৃত মাদক ব্যাবসায়ীদের গ্রেফতার করায় পুলিশ যে ভুমিকা রেখেছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়, অপর দিকে সেনপাড়ার ইয়াবারাজানামে খ্যাত মেনাজুল ইসলাম ইলেক্ট্রিক মেকার) তাকেও বাবা সহ আটক কওে । জানা গেছে নগরীর গুড়াতিপাড়ার স্বর্ণ ব্যবসায়ী মিজানের শ্যালক ।তবে এই মাদক বিরোধী অভিযান তখনই সফল হবে, যখন এই চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার হবে, যাকে গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান অব্যাহতো আছে। সুমন ও জালালকে গ্রেফতার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে, ডিবি ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন আমরা প্রকৃত মাদকব্যবসায়ীকে ধরে আইনের আওতায় সোর্পদ করছি, আমাদের এই অভিযান চলমান থাকবে।
প্রধানমন্ত্রীর নীর্দেশনায় র্যাব ও পুলিশের মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্স ঘোষনার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে সারা দেশের ন্যায় রংপুরেও সফলতার সহিত মাদক নির্মুলে অগ্রণী ভুমিকা রাখছে র্যাব ও রংপুরের ডিবি পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপার’র পরিচালনায় পুলিশ প্রশাসন অতিতের যে কোন সময়ের চাইতে প্রশংসনীয় অপারেশন চালিয়ে গত কয়েকদিনে প্রায় শতাধীক মাদক ব্যাবসায়ীকে গ্রেফতার করে। চলমান এই গ্রেফতার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত প্রায় ৩ দিন আগে বাবুখা গ্রামের কুখ্যাত ইয়াবা ব্যাবসায়ী জালালকে নগরীর ২০নং ওয়ার্ডের গুড়াতিপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত জালালের শিকারোক্তি মোতাবেক অপর ইয়াবা ব্যবসায়ী গুড়াতিপাড়ার মৃত-আব্দুল আজাদের পুত্র ব্যাঙ্গা সুমন (২৮) কে তার বাসা থেকে, ডিবি পুলিশের ওসি শরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে বুধবার ধারালো অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত সুমনকে বৃহস্পতিবার মাদক মামলায় জেল হাজতে প্রেরণ করে পুলিশ। যাহার মামলা নং ৮৩/২৫-৫-১৮ ইং। বর্তমানে জালাল ও সুমন জেলহাজতে থাকলেও তাদের নিকট প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই চক্রের মূল হোতা সহ আরও কয়েকজন সক্রিয় মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারে সর্বাত্বক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অপর একটি সুত্র জানিয়েছে জালাল ইলেকট্রিক ব্যবসার আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে আসছিল, ইতিপূর্বেও জালাল ইয়াবা সহ সুপার মার্কেট এর সামনে থেকে ডিবি পুলিশের হাতে আটক হয়। সেই সময়ে দীর্ঘ প্রায় ৬ ঘন্টা দৌরঝাপ করে নানান লবিং এর মাধ্যমে জালাল ছাড়া পায়। যা জাহাঙ্গীর ইলেক্ট্রিক দোকানের আসপাশ এলাকার অনেকেই জানেন। সুত্রমতে জালাল গ্রুপের আরও একাধিক সদস্য বাস করেন মুলাটোল হকের গলী এলাকায়, নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যক্তি জানালেন মুলাটোল হকের গলী এলাকার একজন ভাড়াটিয়া যিনি পেশায় একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীর ঢাকা-রংপুর রুটের ড্রাইভার তিনিও এই জালালের সঙ্গী। মুলাটোল ও গুড়াতিপাড়া এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে, দেরীতে হলেও প্রকৃত মাদক ব্যাবসায়ীদের গ্রেফতার করায় পুলিশ যে ভুমিকা রেখেছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়, অপর দিকে সেনপাড়ার ইয়াবারাজানামে খ্যাত মেনাজুল ইসলাম ইলেক্ট্রিক মেকার) তাকেও বাবা সহ আটক কওে । জানা গেছে নগরীর গুড়াতিপাড়ার স্বর্ণ ব্যবসায়ী মিজানের শ্যালক ।তবে এই মাদক বিরোধী অভিযান তখনই সফল হবে, যখন এই চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার হবে, যাকে গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান অব্যাহতো আছে। সুমন ও জালালকে গ্রেফতার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে, ডিবি ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন আমরা প্রকৃত মাদকব্যবসায়ীকে ধরে আইনের আওতায় সোর্পদ করছি, আমাদের এই অভিযান চলমান থাকবে।