আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নিয়ে অভিনব প্রতারণা
https://www.obolokon24.com/2018/05/rangpur_7.html
সফিয়ার কাজল,গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি:
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় দুই যুবকের বিরুদ্ধে একটি গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক লোকের আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নিয়ে অভিনব প্রতারণা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারনার শিকার উপজেলার গজঘন্টা এলাকার কিশামত হাবু (কচুটারী) গ্রামের মৃত জহির উদ্দিনের পুত্র আইয়ুব আলী ওই গ্রামের ৮৯ জনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে গত ০৫ মে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছেন। অভিযোগ ও ভূক্তভোগীসূত্রে জানা যায়, বিগত ৫-৬ মাস আগে উপজেলার গজঘন্টা ইউনিয়নের কিশামত হাবু (কচুটারী) গ্রামসহ আশপাশের এলাকায় অপরিচিত দুই যুবক আসে। তারা গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক সহজ-সরল লোককে বিনামূল্যে টেলিটক মোবাইল সিম দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি গ্রহণ করে। ৫-৬ মাস অতিবাহিত হলেও লোকজন সিম না পাওয়ায় তাদের সন্দেহ হয়। ভূক্তভোগীরা টেলিটক কাস্টমার কেয়ারসহ বিভিন্ন মোবাইল ফোন কোম্পানীর কাস্টমার কেয়ারে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তাদের আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ব্যবহার করে জন প্রতি বিভিন্ন সিম কোম্পানীর ১৫-২০টি করে সিম উত্তোলন করা হয়েছে। জানতে পেরে তারা আতঙ্কিত হয়। প্রতারণার শিকার আইয়ুব আলী ও মনোয়ারুল ইসলাম জানান, তাদের নামে উত্তোলনকৃত সিমগুলো ব্যবহার করে একটি কুচক্রী মহল তাদের ক্ষতি সাধন করতে পারে। তাই তারা গঙ্গাচড়া মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছে। এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) নজরুল ইসলাম জানান বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় দুই যুবকের বিরুদ্ধে একটি গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক লোকের আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নিয়ে অভিনব প্রতারণা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারনার শিকার উপজেলার গজঘন্টা এলাকার কিশামত হাবু (কচুটারী) গ্রামের মৃত জহির উদ্দিনের পুত্র আইয়ুব আলী ওই গ্রামের ৮৯ জনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে গত ০৫ মে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছেন। অভিযোগ ও ভূক্তভোগীসূত্রে জানা যায়, বিগত ৫-৬ মাস আগে উপজেলার গজঘন্টা ইউনিয়নের কিশামত হাবু (কচুটারী) গ্রামসহ আশপাশের এলাকায় অপরিচিত দুই যুবক আসে। তারা গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক সহজ-সরল লোককে বিনামূল্যে টেলিটক মোবাইল সিম দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি গ্রহণ করে। ৫-৬ মাস অতিবাহিত হলেও লোকজন সিম না পাওয়ায় তাদের সন্দেহ হয়। ভূক্তভোগীরা টেলিটক কাস্টমার কেয়ারসহ বিভিন্ন মোবাইল ফোন কোম্পানীর কাস্টমার কেয়ারে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তাদের আঙ্গুলের ছাপ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ব্যবহার করে জন প্রতি বিভিন্ন সিম কোম্পানীর ১৫-২০টি করে সিম উত্তোলন করা হয়েছে। জানতে পেরে তারা আতঙ্কিত হয়। প্রতারণার শিকার আইয়ুব আলী ও মনোয়ারুল ইসলাম জানান, তাদের নামে উত্তোলনকৃত সিমগুলো ব্যবহার করে একটি কুচক্রী মহল তাদের ক্ষতি সাধন করতে পারে। তাই তারা গঙ্গাচড়া মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছে। এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) নজরুল ইসলাম জানান বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।