৮ দফা দাবিতে নীলফামারীতে ক্ষেতমজুর সমিতির বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান
https://www.obolokon24.com/2018/05/nilphamri.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৩১মে॥
বাজেটে ক্ষেতমজুরদের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দসহ আট দফা দাবিতে নীলফামারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছে জেলা ক্ষেতমজুর সমিতি।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে শহরের কালীবাড়ি মোড় থেকে ব্যানার ফেস্টুন ও লাল পতাকা হাতে নিয়ে মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়।
এসময় জেলা ক্ষেতমজুর সমিতির সভাপতি শ্রীদাম দাসের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন সিপিবির জেলা সভাপতি আতিয়ার রহমান, সদর উপজেলা কৃষক সমিতির সভাপতি উদাস রায়, সিপিবি নেতা মোস্তাক আহমেদ, নুরুজ্জামান জোয়ারদার, প্রিন্স চাকলাদার, রমেন মিত্র প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ছয় কোটি মানুষ ক্ষেতমজুর। সংখ্যাগরিষ্ঠ এই জনগোষ্ঠি সমাজে সবচেয়ে শোষিত, বঞ্চিত, অত্যাচারিত ও অবহেলিত। ক্ষেতমজুর ও গ্রামীণ মজুরদের সারা বছর কাজ ও ন্যায্য মজুরীর নিশ্চয়তা নেই। এনজিও ঋণের জালে এসব গরীব মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। এসব মানুষের জন্য সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ সরকারের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা কর্মীসহ টাউট বাটপাররা লুটেপুটে খাচ্ছেন।
পল্লী রেশনিং চালু, গ্রামীণ কর্মসুচির প্রকল্পের বরাদ্দ বৃদ্ধি করে দুর্নীতি, অনিয়ম ও লুটপাট বন্ধ সহ আট দফা দাবি জানান এসময়।
শেষে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে আট দফা দাবি সম্বলিত স্বারকলিপি জেলা প্রশাসকের কাছে হস্তান্তর করেন নেতা কর্মীরা।
বাজেটে ক্ষেতমজুরদের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দসহ আট দফা দাবিতে নীলফামারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছে জেলা ক্ষেতমজুর সমিতি।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে শহরের কালীবাড়ি মোড় থেকে ব্যানার ফেস্টুন ও লাল পতাকা হাতে নিয়ে মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়।
এসময় জেলা ক্ষেতমজুর সমিতির সভাপতি শ্রীদাম দাসের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন সিপিবির জেলা সভাপতি আতিয়ার রহমান, সদর উপজেলা কৃষক সমিতির সভাপতি উদাস রায়, সিপিবি নেতা মোস্তাক আহমেদ, নুরুজ্জামান জোয়ারদার, প্রিন্স চাকলাদার, রমেন মিত্র প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ছয় কোটি মানুষ ক্ষেতমজুর। সংখ্যাগরিষ্ঠ এই জনগোষ্ঠি সমাজে সবচেয়ে শোষিত, বঞ্চিত, অত্যাচারিত ও অবহেলিত। ক্ষেতমজুর ও গ্রামীণ মজুরদের সারা বছর কাজ ও ন্যায্য মজুরীর নিশ্চয়তা নেই। এনজিও ঋণের জালে এসব গরীব মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। এসব মানুষের জন্য সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ সরকারের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা কর্মীসহ টাউট বাটপাররা লুটেপুটে খাচ্ছেন।
পল্লী রেশনিং চালু, গ্রামীণ কর্মসুচির প্রকল্পের বরাদ্দ বৃদ্ধি করে দুর্নীতি, অনিয়ম ও লুটপাট বন্ধ সহ আট দফা দাবি জানান এসময়।
শেষে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে আট দফা দাবি সম্বলিত স্বারকলিপি জেলা প্রশাসকের কাছে হস্তান্তর করেন নেতা কর্মীরা।