জলঢাকায় ধর্ষণ মামলার বাদীকে হুমকি, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2018/05/nilphamari.html
জলঢাকা প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর জলঢাকায় সপ্তম শ্রেনীতে পড়ুয়া
কন্যাকে জোড় পূর্বক ধর্ষণককারীদের বিরুদ্ধে মামলা করে বিপাকে পড়েছে পিতা
জয়নাল আবেদীন ও তার পরিবার। বুধবার দুপুরে গোলনা ইউনিয়নের খারিজা গোলনা
কাজিপাড়াস্থ তার নিজ বাড়ীতে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ও মামলার অন্যান্য
আসামীদের গ্রেফতারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করে আতংকিত পরিবারটি।
সংবাদ সম্মেলনে বাদীর পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে ধর্ষণের স্বীকার ফুলবানু (ছদ্মনাম ১৪) বলেন মামলা হওয়ার পর থেকে আসামী পরিবারের লোকজন আমার বাবাকে মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি প্রদান করে আসছে। মামলা তুলে না নিলে তারা আমার বাবাকে হত্যাসহ গুম করবে বলে বাড়ীতে এসে স্বাসিয়ে যায়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত বাদী জয়নাল আবেদিন বলেন, আমি দিনমজুর মানুষ। প্রায়দিন কাজের খোজে আমাকে বাইরে থাকতে হয়। আসামীরা এলাকার খারাপ ও দুষ্টু প্রকৃতির লোক হওয়ায় আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
উল্লেখ্য গত ২৪ এপ্রিল নিজ কন্যাকে জোড়পূর্বক ভূট্টাক্ষেতে ধর্ষণ করার অপরাধে ৬জনের নাম উল্লেখ করে পিতা জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে শিশু ও নারী নির্যাতন আইনে একটি মামলা করেন। মামলা নং ১৯/৭২। আসামীরা হলে রুবেল হোসেন (২৫), জাহাঙ্গীর আলম (২৬), তরিকুল ইসলাম (৩০), খায়রুল ইসলাম (৩২), আজহারুল ইসলাম (২০) ও মোঃ রতন (২৯)। তাৎক্ষনিক পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১ ও ৬ নং আসামীকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠায়। অপর আসামীরা পলাতক রয়েছে। এব্যাপারে জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান বলেন বাদীপক্ষের লোকজন আমাকে কিছু জানায়নি, জানালে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বাদীর পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে ধর্ষণের স্বীকার ফুলবানু (ছদ্মনাম ১৪) বলেন মামলা হওয়ার পর থেকে আসামী পরিবারের লোকজন আমার বাবাকে মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি প্রদান করে আসছে। মামলা তুলে না নিলে তারা আমার বাবাকে হত্যাসহ গুম করবে বলে বাড়ীতে এসে স্বাসিয়ে যায়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত বাদী জয়নাল আবেদিন বলেন, আমি দিনমজুর মানুষ। প্রায়দিন কাজের খোজে আমাকে বাইরে থাকতে হয়। আসামীরা এলাকার খারাপ ও দুষ্টু প্রকৃতির লোক হওয়ায় আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
উল্লেখ্য গত ২৪ এপ্রিল নিজ কন্যাকে জোড়পূর্বক ভূট্টাক্ষেতে ধর্ষণ করার অপরাধে ৬জনের নাম উল্লেখ করে পিতা জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে শিশু ও নারী নির্যাতন আইনে একটি মামলা করেন। মামলা নং ১৯/৭২। আসামীরা হলে রুবেল হোসেন (২৫), জাহাঙ্গীর আলম (২৬), তরিকুল ইসলাম (৩০), খায়রুল ইসলাম (৩২), আজহারুল ইসলাম (২০) ও মোঃ রতন (২৯)। তাৎক্ষনিক পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১ ও ৬ নং আসামীকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠায়। অপর আসামীরা পলাতক রয়েছে। এব্যাপারে জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান বলেন বাদীপক্ষের লোকজন আমাকে কিছু জানায়নি, জানালে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।