ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2018/05/madok.html
মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, যুব সমাজ ও তাদের মেধা বাঁচিয়ে রাখতে মাদক নিয়ন্ত্রণ এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। পুরো জাতির জন্য মাদক এখন উদ্বেগের বিষয়।
আজ রবিবার দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে জিরো পয়েন্টে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযানের স্টিকার উদ্বোধন করার সময় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মাদকবিরোধী এই অভিযান শুরু হয়েছে। যে কারণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে হবে। এই অভিযানের স্লোগান হচ্ছে, ‘চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে।’
এই যুদ্ধে জনগণেরই জয় হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এজন্য যার যার অবস্থান থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে।’
আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল আরও বলেন, ‘জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যেভাবে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে অভিযান চলছে, তেমনি মাদকের বিরুদ্ধেও এই নীতি অনুসরণ করা হবে। এক্ষেত্রে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
এ সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. জাবেদ পাটোয়ারী, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদসহ পুলিশ ও র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি ও র্যাবের ডিজি কয়েকটি বাসে মাদকবিরোধী অভিযানের স্টিকার লাগান।
আজ রবিবার দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে জিরো পয়েন্টে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযানের স্টিকার উদ্বোধন করার সময় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মাদকবিরোধী এই অভিযান শুরু হয়েছে। যে কারণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে হবে। এই অভিযানের স্লোগান হচ্ছে, ‘চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে।’
এই যুদ্ধে জনগণেরই জয় হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এজন্য যার যার অবস্থান থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে।’
আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল আরও বলেন, ‘জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যেভাবে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে অভিযান চলছে, তেমনি মাদকের বিরুদ্ধেও এই নীতি অনুসরণ করা হবে। এক্ষেত্রে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
এ সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. জাবেদ পাটোয়ারী, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদসহ পুলিশ ও র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি ও র্যাবের ডিজি কয়েকটি বাসে মাদকবিরোধী অভিযানের স্টিকার লাগান।