বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে শ্রমিক ধর্মঘটের ৭ম দিনেও অচল অবস্থা কাটেনি
https://www.obolokon24.com/2018/05/dinajpur_52.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির শ্রমিক ধর্মঘটের ৭ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও অচল অবস্থা কাটেনি।আন্দোলনের মুখে গত ৭ দিন থেকে অচল হয়ে পড়েছে খনির উৎপাদনসহ স্বাভাবিক কর্মকান্ড।
শ্রমিকদের উপর হামলা ও মামলা করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেরন করেছেন আন্দোলনকারী শ্রমিকরা। গতকাল শনিবার বেলা ১১ টায় খনির প্রধান ফটকের সামনে এই সংবাদ সম্মেরন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকদের ঘোষিত ১৩ দফা ও ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীদের ৬দফা দাবীর পাশা-পাশি আন্দোলনকারী শ্রমিক নেতৃবৃন্দের নামে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানানো হয়। অন্যথায় আরো কঠোর আন্দোর গড়ে তোলার হুসিয়ারী দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বড়পুকুরিয়া খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম রবি, সাধারন সম্পাদক আবু সুফিয়ান, সাবেক সভাপতি ওয়াজেদ আলী, ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মিজানুর রহমান মিজান, ও মশিউর রহমান বুলবুল।
উল্লেখ্য গত ১৩মে থেকে বড়পুকুরিয়া খনি শ্রমিক ইউনিয়ন ১৩ দফা দাবীতে শ্রমিক ধর্মঘট কর্মসুচি পালন করে আসছে। শ্রমিক ধর্মঘট চলাকালিন গত ১৫ মে সকালে কয়েকজন কর্মকর্তা খনির ভিতরে প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে কর্মকর্তাদের সাথে শ্রমিকদের সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। ঐ ঘটনায় উভায় পক্ষের অন্তত ১৩ জন আহত হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে খনি কর্তৃপক্ষ পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে। এরেই প্রতিবাদে গতকাল শনিবার খনির প্রধান ফটকে সংবাদ সম্মেলন করেন আন্দোলনকারী শ্রমিকরা।
খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম বলেন, চুক্তি অনুযায়ী রেশন, সাপ্তাহিক ছুটি ও বোনাস দেয়ার কথা থাকলেও গত ৯ মাস থেকে শ্রমিকরা তাদের পাওনা ছুটি রেশন ও বোনাস পাচ্ছেনা। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নেমেছে। খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক আবু সুফিয়ান বলেন, শ্রমিকদের শান্তিপুর্ন আন্দোলনকে বাধাগ্রস্থ করার জন্য পরিকল্পিত ভাবে হামলা করে উল্টা শ্রমিকদের আসামী করে মামলা দায়ের করেছে, এগুলো সবই ষড়যন্ত্র।
ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীর প্রতিনিধি মিজানুর রহমান বলেন আমাদের জমি গেছে জায়গা গেছে অথচ আমাদেরকে বহিরাগত হিসেবে বলছে খনি কতৃপক্ষ। ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার স্থায়ী সমাধান না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। একই কথা বলেন ক্ষতি গ্রস্থ গ্রামবাসী সমন্বয় কমিটির মশিউর রহমান বুলবুল।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির শ্রমিক ধর্মঘটের ৭ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও অচল অবস্থা কাটেনি।আন্দোলনের মুখে গত ৭ দিন থেকে অচল হয়ে পড়েছে খনির উৎপাদনসহ স্বাভাবিক কর্মকান্ড।
শ্রমিকদের উপর হামলা ও মামলা করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেরন করেছেন আন্দোলনকারী শ্রমিকরা। গতকাল শনিবার বেলা ১১ টায় খনির প্রধান ফটকের সামনে এই সংবাদ সম্মেরন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকদের ঘোষিত ১৩ দফা ও ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীদের ৬দফা দাবীর পাশা-পাশি আন্দোলনকারী শ্রমিক নেতৃবৃন্দের নামে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানানো হয়। অন্যথায় আরো কঠোর আন্দোর গড়ে তোলার হুসিয়ারী দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বড়পুকুরিয়া খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম রবি, সাধারন সম্পাদক আবু সুফিয়ান, সাবেক সভাপতি ওয়াজেদ আলী, ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মিজানুর রহমান মিজান, ও মশিউর রহমান বুলবুল।
উল্লেখ্য গত ১৩মে থেকে বড়পুকুরিয়া খনি শ্রমিক ইউনিয়ন ১৩ দফা দাবীতে শ্রমিক ধর্মঘট কর্মসুচি পালন করে আসছে। শ্রমিক ধর্মঘট চলাকালিন গত ১৫ মে সকালে কয়েকজন কর্মকর্তা খনির ভিতরে প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে কর্মকর্তাদের সাথে শ্রমিকদের সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। ঐ ঘটনায় উভায় পক্ষের অন্তত ১৩ জন আহত হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে খনি কর্তৃপক্ষ পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে। এরেই প্রতিবাদে গতকাল শনিবার খনির প্রধান ফটকে সংবাদ সম্মেলন করেন আন্দোলনকারী শ্রমিকরা।
খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম বলেন, চুক্তি অনুযায়ী রেশন, সাপ্তাহিক ছুটি ও বোনাস দেয়ার কথা থাকলেও গত ৯ মাস থেকে শ্রমিকরা তাদের পাওনা ছুটি রেশন ও বোনাস পাচ্ছেনা। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নেমেছে। খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক আবু সুফিয়ান বলেন, শ্রমিকদের শান্তিপুর্ন আন্দোলনকে বাধাগ্রস্থ করার জন্য পরিকল্পিত ভাবে হামলা করে উল্টা শ্রমিকদের আসামী করে মামলা দায়ের করেছে, এগুলো সবই ষড়যন্ত্র।
ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীর প্রতিনিধি মিজানুর রহমান বলেন আমাদের জমি গেছে জায়গা গেছে অথচ আমাদেরকে বহিরাগত হিসেবে বলছে খনি কতৃপক্ষ। ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার স্থায়ী সমাধান না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। একই কথা বলেন ক্ষতি গ্রস্থ গ্রামবাসী সমন্বয় কমিটির মশিউর রহমান বুলবুল।