দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে পাশের হারে ধ্বস
https://www.obolokon24.com/2018/05/dimajur.html
মোঃ আব্দুস সাত্তার, দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি ॥
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফলের ধ্বস নেমেছে। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড স্থাপিত হওয়ার পর গত ৭ বছওে এমন ফলাফল হয়নি।এবাওে ফলাফলে পাশের হার দাড়িয়েছে ৭৭.৬২। ২০১৪ সালে যেখানে পাশের হার ছিল ৯৩.২৬ এবং গত ২০১৭ সালে পাশের হার ছিল ৮৩.৯৮। সেখানে এবার এসএসসি পরীক্ষায় এত কম পাশের হার নিয়ে শিক্ষক অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। প্রশ œফাঁসের কারনেই ফল বিপর্যয় বলে অভিভাবকদের মন্তব্য।
৬ মে রোববার দুপুওে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডেও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান সাংবাদিকদেও কাছে ফলাফল ঘোষনা কওে বলেন,চলতি বছর দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডেও অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৮৬ হাজার ৮৬০ জন পরীক্ষার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে মোট পাসের হার দাঁড়িয়েছে ৭৭ দশমিক ৬২ শতাংশ। এবার দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৭৫৫ জন শিক্ষার্থী।চলতি ২০১৮ সালের এসএসসি পরীক্ষায় দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডেও অধীনে ৮টি জেলার ২ হাজার ৬১৪টি বিদ্যালয় থেকে ২৬০টি কেন্দ্রের মাধ্যমে এক লাখ ৮৬ হাজার ৮৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এরমধ্যে ছাত্র ৯৫ হাজার ৮৩৬ জন ও ছাত্রী ৯১ হাজার ২৪ জন।এসব পরীক্ষার্থীর মধ্যে নিয়মিত এক লাখ ৬৪ হাজার ৬২, অনিয়মিতপরীক্ষার্থী ২২ হাজার ৪৭৩ জন ও জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থী ৩২৫ জন অংশ নেয়।
দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আবুবকর সিদ্দিক জানান, এবারে ৫টি প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাশ করতে পারেনি। এ সব প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার থুতিয়া পুকুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বনান্দ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলা ভাদাই দক্ষিণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার নলবাড়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও পঞ্চগড় জেলার দেবীধস উপজেলার লক্ষ্মীরহাট উচ্চ বিদ্যালয়। গত বছরে কোন শিক্ষার্থী পাশ না করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল মাত্র ১টি।
পাশের হার কম সম্পকের্ প্রবীণ শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সাদাকাত আলী খান জানান, পরীক্ষার আগে এবং পড়ে প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছিল। এতে পড়াশুনায় মনোযোগে দারুন বিঘœঘটায় ফলাফলের বিপর্যয় ঘটেছে।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফলের ধ্বস নেমেছে। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড স্থাপিত হওয়ার পর গত ৭ বছওে এমন ফলাফল হয়নি।এবাওে ফলাফলে পাশের হার দাড়িয়েছে ৭৭.৬২। ২০১৪ সালে যেখানে পাশের হার ছিল ৯৩.২৬ এবং গত ২০১৭ সালে পাশের হার ছিল ৮৩.৯৮। সেখানে এবার এসএসসি পরীক্ষায় এত কম পাশের হার নিয়ে শিক্ষক অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। প্রশ œফাঁসের কারনেই ফল বিপর্যয় বলে অভিভাবকদের মন্তব্য।
৬ মে রোববার দুপুওে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডেও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান সাংবাদিকদেও কাছে ফলাফল ঘোষনা কওে বলেন,চলতি বছর দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডেও অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৮৬ হাজার ৮৬০ জন পরীক্ষার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে মোট পাসের হার দাঁড়িয়েছে ৭৭ দশমিক ৬২ শতাংশ। এবার দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৭৫৫ জন শিক্ষার্থী।চলতি ২০১৮ সালের এসএসসি পরীক্ষায় দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডেও অধীনে ৮টি জেলার ২ হাজার ৬১৪টি বিদ্যালয় থেকে ২৬০টি কেন্দ্রের মাধ্যমে এক লাখ ৮৬ হাজার ৮৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এরমধ্যে ছাত্র ৯৫ হাজার ৮৩৬ জন ও ছাত্রী ৯১ হাজার ২৪ জন।এসব পরীক্ষার্থীর মধ্যে নিয়মিত এক লাখ ৬৪ হাজার ৬২, অনিয়মিতপরীক্ষার্থী ২২ হাজার ৪৭৩ জন ও জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থী ৩২৫ জন অংশ নেয়।
দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আবুবকর সিদ্দিক জানান, এবারে ৫টি প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাশ করতে পারেনি। এ সব প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার থুতিয়া পুকুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বনান্দ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলা ভাদাই দক্ষিণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার নলবাড়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও পঞ্চগড় জেলার দেবীধস উপজেলার লক্ষ্মীরহাট উচ্চ বিদ্যালয়। গত বছরে কোন শিক্ষার্থী পাশ না করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল মাত্র ১টি।
পাশের হার কম সম্পকের্ প্রবীণ শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সাদাকাত আলী খান জানান, পরীক্ষার আগে এবং পড়ে প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছিল। এতে পড়াশুনায় মনোযোগে দারুন বিঘœঘটায় ফলাফলের বিপর্যয় ঘটেছে।