দেখতে কাগজের, আসলে টাকা !!
https://www.obolokon24.com/2018/04/money.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী,ঠাকুরগাঁও(রাণীশংকৈল) সংবাদদাতাঃ
‘দেখতে কাগজ দেখছেন, আসলে এসবই আমার টাকা !’-হরহর করে বলে ফেললেন বয়স ৪৫ হবে প্রমেশর মালাকার। তার নিজ হাতের কারুকাজ যা নিজের জীবনের স্বচ্ছলতাকে ভীষণভাবে অনুভব করেন। দেড় যুগের আপোসহীন সংগ্রাম আর ভালবাসায় রচনা করেন ৫ সন্তানের জনক প্রমেশর মালাকার নিজের ভিটেমাটি, ২ ভাই ৩ বোনের চলার গতি,মেয়ের বিয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি । ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলার সিদলী তার বাড়ি। বড় বড় চুল হাসি আর রহস্যে ভরপুরএকজন মানুষ প্রমেশর । কথা বলার ভঙ্গী তার ঠিক যেন কোন যাদুকরের মতই। কোন একটি এনজিও কর্তৃক ১৫০০ টাকাই তার একমাত্র পুঁজি ছিল। বর্তমানে হাজার টাকা নোট তার কাছে প্রতিনিয়তই থাকে। বিক্রি করেন কাগজের চেড়কি। সহযোগিতা করেন তার সহধর্মিনী শেফালি মালাকার। বেশ সুখে রয়েছেন তারা। হাঁসতে হাঁসতে বলেন- সংসারের সদস্য একটু বেশি কওে ফেলেছেন, তাতেও তিনি ঘাবড়ে যান না মোটেও। সৃষ্টকর্তা তাকে ভাল রেখেছেন। প্রতিদিন ১০০ চেড়কি ফুল বানান বিক্র করেন ১০ টাকায় তাতে হাজার টাকা রোজ কামান । নিজের কারুকাজের গর্ব কওে বলেন- শশুড়বাড়ি(আত্রাই-নওগাঁ) ও নিজের বাড়ির সবাই এ কাজে অভ্যস্থ হয়ে গেছে। তার ছোট ভাইটিও কাগজের ফুলের ব্যাবসা করে। সকাল হলেই ছুঁটে চলেন সাইকেলের সামনে কাগজের চেড়কি ফুল নিয়ে । প্রমেশর মালাকার।
‘দেখতে কাগজ দেখছেন, আসলে এসবই আমার টাকা !’-হরহর করে বলে ফেললেন বয়স ৪৫ হবে প্রমেশর মালাকার। তার নিজ হাতের কারুকাজ যা নিজের জীবনের স্বচ্ছলতাকে ভীষণভাবে অনুভব করেন। দেড় যুগের আপোসহীন সংগ্রাম আর ভালবাসায় রচনা করেন ৫ সন্তানের জনক প্রমেশর মালাকার নিজের ভিটেমাটি, ২ ভাই ৩ বোনের চলার গতি,মেয়ের বিয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি । ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলার সিদলী তার বাড়ি। বড় বড় চুল হাসি আর রহস্যে ভরপুরএকজন মানুষ প্রমেশর । কথা বলার ভঙ্গী তার ঠিক যেন কোন যাদুকরের মতই। কোন একটি এনজিও কর্তৃক ১৫০০ টাকাই তার একমাত্র পুঁজি ছিল। বর্তমানে হাজার টাকা নোট তার কাছে প্রতিনিয়তই থাকে। বিক্রি করেন কাগজের চেড়কি। সহযোগিতা করেন তার সহধর্মিনী শেফালি মালাকার। বেশ সুখে রয়েছেন তারা। হাঁসতে হাঁসতে বলেন- সংসারের সদস্য একটু বেশি কওে ফেলেছেন, তাতেও তিনি ঘাবড়ে যান না মোটেও। সৃষ্টকর্তা তাকে ভাল রেখেছেন। প্রতিদিন ১০০ চেড়কি ফুল বানান বিক্র করেন ১০ টাকায় তাতে হাজার টাকা রোজ কামান । নিজের কারুকাজের গর্ব কওে বলেন- শশুড়বাড়ি(আত্রাই-নওগাঁ) ও নিজের বাড়ির সবাই এ কাজে অভ্যস্থ হয়ে গেছে। তার ছোট ভাইটিও কাগজের ফুলের ব্যাবসা করে। সকাল হলেই ছুঁটে চলেন সাইকেলের সামনে কাগজের চেড়কি ফুল নিয়ে । প্রমেশর মালাকার।