সুন্দরগঞ্জে পৃথক পৃথক ঘটনায় নিহত-৩
https://www.obolokon24.com/2018/04/gaibandha_16.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে পৃথক পৃখক ঘটনায় রাঞ্জিনা বেগম ওরফে আঁখি (৩২), রেজাউল হক (৩২)ও মিনারা বেওয়া (৪৫) নামে ৩ জন নিহত হয়েছেন।
বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, রবিবার সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে রেজাউল ও রবিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় গেইটে আঁখি নিহত হয়েছেন। নিহত আঁখি পৌর শহরের বেলতলা এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে লিটন’র স্ত্রী। সে তিন সঙ্গীসহ বাসা সংলগ্ন উক্ত বিদ্যালয়ে গেইটে পৌঁছিলে পার্কিং করাকালে সোনালী পরিবহনের একটি নৈশ্য কোচ তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই পৃষ্ট হয়ে আঁখি নিহত হন। এ ঘটনায় কোন অভিযোগ না থাকায় স্বজনরা লাশের দাফন সম্পন্ন করেন। অপরদিকে, গত ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের শান্তিরাম গ্রামে বসতভিটার সীমানা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে গুরুতর আহত রেজাউলকে রমেক হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীনাবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত রেজাউল ঐ গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র। এছাড়াও পূর্ব ছাপড় হাটি গ্রামের মৃত বখতার আলীর স্ত্রী মিনারা বেওয়া(৪৫) শ্যালো মেশিন এর চাকায় পড়নের কাপড় পেচিয়া ঘটনা স্থলে মারা যায়। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান কনক কুমার গোস্মামী ও ইউপি সদস্য শামছুল হক ৫০ হাজার টাকা দফা রফা করে। সুন্দরগঞ্জ থানার এস আই প্রতাপ বাবু ঘটনা স্থলে উপস্থিত হলেও ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন হয়। ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন হওয়ায় মিনারার মৃত্যুর রহস্য পর্দার আড়ালে থেকে গেল। পৃথক ঘটনায় তিন’জন নিহত হবার বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক- নওয়াবুর রহমান বলেন- রেজাউলের হত্যা কান্ডের ব্যাপারে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। মিনারার মৃত্যুর ঘটনায় থানায় ইউডি মামলা হয়নি বলে থানা অফিসার ইনচার্জ আতিয়ার রহমান জানান।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে পৃথক পৃখক ঘটনায় রাঞ্জিনা বেগম ওরফে আঁখি (৩২), রেজাউল হক (৩২)ও মিনারা বেওয়া (৪৫) নামে ৩ জন নিহত হয়েছেন।
বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, রবিবার সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে রেজাউল ও রবিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় গেইটে আঁখি নিহত হয়েছেন। নিহত আঁখি পৌর শহরের বেলতলা এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে লিটন’র স্ত্রী। সে তিন সঙ্গীসহ বাসা সংলগ্ন উক্ত বিদ্যালয়ে গেইটে পৌঁছিলে পার্কিং করাকালে সোনালী পরিবহনের একটি নৈশ্য কোচ তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই পৃষ্ট হয়ে আঁখি নিহত হন। এ ঘটনায় কোন অভিযোগ না থাকায় স্বজনরা লাশের দাফন সম্পন্ন করেন। অপরদিকে, গত ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের শান্তিরাম গ্রামে বসতভিটার সীমানা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে গুরুতর আহত রেজাউলকে রমেক হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীনাবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত রেজাউল ঐ গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র। এছাড়াও পূর্ব ছাপড় হাটি গ্রামের মৃত বখতার আলীর স্ত্রী মিনারা বেওয়া(৪৫) শ্যালো মেশিন এর চাকায় পড়নের কাপড় পেচিয়া ঘটনা স্থলে মারা যায়। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান কনক কুমার গোস্মামী ও ইউপি সদস্য শামছুল হক ৫০ হাজার টাকা দফা রফা করে। সুন্দরগঞ্জ থানার এস আই প্রতাপ বাবু ঘটনা স্থলে উপস্থিত হলেও ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন হয়। ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন হওয়ায় মিনারার মৃত্যুর রহস্য পর্দার আড়ালে থেকে গেল। পৃথক ঘটনায় তিন’জন নিহত হবার বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার নিরস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক- নওয়াবুর রহমান বলেন- রেজাউলের হত্যা কান্ডের ব্যাপারে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। মিনারার মৃত্যুর ঘটনায় থানায় ইউডি মামলা হয়নি বলে থানা অফিসার ইনচার্জ আতিয়ার রহমান জানান।