বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন ও ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন ॥
https://www.obolokon24.com/2018/04/dinajpur_26.html
মেহেদী হাসান উজ্জল ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের ১৩ দফা দাবী এবং খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির ৬ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত।
বৃহস্পতিবার ২৬শে এপ্রিল সাকল ১১টায় খনির প্রধান গেটের সামনে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন ও খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটি সদস্যরা ১৩ দফা এবং ৬ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে যৌথভাবে এই সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিতি বক্তব্য পাঠ করেন বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি নং- রাজ ২৬৪৭এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সুফিয়ান।
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলাম (রবি) ও সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান সংবাদ সম্মেলনে বলেন,আগামী ১২ই মে এর মধ্যে ১৩ দফা দাবি বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কর্তৃপক্ষ মেনে না নিলে ১৩ মে হতে অনির্দিষ্টকালের জন্য লাগাতার ধর্মঘট চলবে।
দাবি সমূহের মধ্যে রয়েছে বর্তমান চুক্তির ২.১৬.৩ অনুযায়ী সাপ্তাহিক ছুটি, ধর্মীয়, ঈদ উৎসব, সরকারি ছুটি ও নৈমিত্তিক ছটির প্রাপ্য মঞ্জুরী প্রদান করতে হবে, রেশনিং ব্যবস্থা চালু আছে, বিধায় নতুন টেন্ডারে চালু রাখতে হবে, কর্মকর্তা নিয়োগের ক্ষেত্রে একই সার্কুলারে কর্মচারী নিয়োগ এবং অগ্রানোগ্রাম অনুযায়ী আউট সোর্সিং শ্রমিক স্থায়ী নিয়োগ দিতে হবে, সকল আন্ডার গ্রাউন্ড শ্রমিকদের ৬ ঘন্টা ডিউটি করাতে হবে, চুক্তি অনুযায়ী সমস্ত লোক নিয়োগ দিতে হবে, প্রতি বছর শতকরা ৪০% দক্ষ শ্রমিক উন্নীত করতে হবে এবং নতুন এমপিএমএন্ডপি চুক্তিতে এক্সএমসি/সিএমসি কনসোর্টিয়ামের সকল শ্রমিকদের বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বিসিএমসিএল কর্তৃক তৃতীয় পক্ষের মধ্যে প্রদান করতে হবে।
অপরদিকে বড়পুকরিয়া কয়লা খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটি পক্ষে সাংবাদিক সম্মেলনে ৬ দফা দাবি সমূহ পড়ে শুনান সমন্বয় কমিটির আহবায়ক মোঃ মশিউর রহমান বুলবুল।
তাদের দাবি সমূহের মধ্যে রয়েছে পাতরাপাড়া, বাঁশপুকুর, বৈদ্যনাথপুরের বাড়ী-ঘর ভেঙ্গে মানুষ বিপদগ্রস্থ, ক্ষতিগ্রস্থ বাড়ী ঘরের দ্রুত স্থায়ী সামাধান করতে হবে, পাতরাপাড়া থেকে বড়পুকুরিয়া হয়ে বৈগ্রাম পর্যন্ত নতুন বাইপাস মাটির রাস্তাটি পাকা করতে হবে এবং কয়লা খনি থেকে চৌহাটি ও চৌহাটি তেকে কাজীপাড়া হয়ে ধুলাউদাল পর্যন্ত রাস্তাটি পাকা করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার প্রতিটি পরিবার থেকে খনিতে চাকুরী দিতে হবে, ক্ষতিগ্রস্থ এলাকরর নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক নেতাদের নামে মিথ্যা মামলাপ প্রত্যাহার করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্থ বাদ পড়া ঘর বাড়ী, গ্রাম, মসজিদ, মন্দির, স্কুল,মাদ্রাসার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নিয়োজিত কয়লা খনিতে নিয়োজিত প্রায় শতাধিককর্মচারীকে স্থায়ী করণ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলাম (রবি), সাধারন সম্পাদক আবু সুফিয়ান,খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির আহবায়ক মোঃ মশিউর রহমান বুলবুল, বিশিষ্ট্য ব্যবসায়ী মোঃ মিজানুর রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
এ সময় শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন ও ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির প্রায় ৫শতাধিক শ্রমিক ও নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।পরে তারা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ সকল দপ্তরে লিখিত দাবি সমূহের স্মারকলিপি প্রদান করেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের ১৩ দফা দাবী এবং খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির ৬ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত।
বৃহস্পতিবার ২৬শে এপ্রিল সাকল ১১টায় খনির প্রধান গেটের সামনে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন ও খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটি সদস্যরা ১৩ দফা এবং ৬ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে যৌথভাবে এই সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিতি বক্তব্য পাঠ করেন বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি নং- রাজ ২৬৪৭এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সুফিয়ান।
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলাম (রবি) ও সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান সংবাদ সম্মেলনে বলেন,আগামী ১২ই মে এর মধ্যে ১৩ দফা দাবি বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কর্তৃপক্ষ মেনে না নিলে ১৩ মে হতে অনির্দিষ্টকালের জন্য লাগাতার ধর্মঘট চলবে।
দাবি সমূহের মধ্যে রয়েছে বর্তমান চুক্তির ২.১৬.৩ অনুযায়ী সাপ্তাহিক ছুটি, ধর্মীয়, ঈদ উৎসব, সরকারি ছুটি ও নৈমিত্তিক ছটির প্রাপ্য মঞ্জুরী প্রদান করতে হবে, রেশনিং ব্যবস্থা চালু আছে, বিধায় নতুন টেন্ডারে চালু রাখতে হবে, কর্মকর্তা নিয়োগের ক্ষেত্রে একই সার্কুলারে কর্মচারী নিয়োগ এবং অগ্রানোগ্রাম অনুযায়ী আউট সোর্সিং শ্রমিক স্থায়ী নিয়োগ দিতে হবে, সকল আন্ডার গ্রাউন্ড শ্রমিকদের ৬ ঘন্টা ডিউটি করাতে হবে, চুক্তি অনুযায়ী সমস্ত লোক নিয়োগ দিতে হবে, প্রতি বছর শতকরা ৪০% দক্ষ শ্রমিক উন্নীত করতে হবে এবং নতুন এমপিএমএন্ডপি চুক্তিতে এক্সএমসি/সিএমসি কনসোর্টিয়ামের সকল শ্রমিকদের বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বিসিএমসিএল কর্তৃক তৃতীয় পক্ষের মধ্যে প্রদান করতে হবে।
অপরদিকে বড়পুকরিয়া কয়লা খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটি পক্ষে সাংবাদিক সম্মেলনে ৬ দফা দাবি সমূহ পড়ে শুনান সমন্বয় কমিটির আহবায়ক মোঃ মশিউর রহমান বুলবুল।
তাদের দাবি সমূহের মধ্যে রয়েছে পাতরাপাড়া, বাঁশপুকুর, বৈদ্যনাথপুরের বাড়ী-ঘর ভেঙ্গে মানুষ বিপদগ্রস্থ, ক্ষতিগ্রস্থ বাড়ী ঘরের দ্রুত স্থায়ী সামাধান করতে হবে, পাতরাপাড়া থেকে বড়পুকুরিয়া হয়ে বৈগ্রাম পর্যন্ত নতুন বাইপাস মাটির রাস্তাটি পাকা করতে হবে এবং কয়লা খনি থেকে চৌহাটি ও চৌহাটি তেকে কাজীপাড়া হয়ে ধুলাউদাল পর্যন্ত রাস্তাটি পাকা করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার প্রতিটি পরিবার থেকে খনিতে চাকুরী দিতে হবে, ক্ষতিগ্রস্থ এলাকরর নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক নেতাদের নামে মিথ্যা মামলাপ প্রত্যাহার করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্থ বাদ পড়া ঘর বাড়ী, গ্রাম, মসজিদ, মন্দির, স্কুল,মাদ্রাসার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নিয়োজিত কয়লা খনিতে নিয়োজিত প্রায় শতাধিককর্মচারীকে স্থায়ী করণ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলাম (রবি), সাধারন সম্পাদক আবু সুফিয়ান,খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির আহবায়ক মোঃ মশিউর রহমান বুলবুল, বিশিষ্ট্য ব্যবসায়ী মোঃ মিজানুর রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
এ সময় শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন ও ক্ষতিগ্রস্থ ২০ গ্রামের সমন্বয় কমিটির প্রায় ৫শতাধিক শ্রমিক ও নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।পরে তারা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ সকল দপ্তরে লিখিত দাবি সমূহের স্মারকলিপি প্রদান করেন।