ঠাকুরগাঁওয়ের মোহাম্মদপুরে সরকারি রাস্তার গাছ বিক্রি করল “ইউপি সচিব”
https://www.obolokon24.com/2018/03/thakurgaon_7.html
আব্দুল আওয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঃ-
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ১১ মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের কাজীপাড়া গ্রামে সরকারি রাস্তার গাছ কাটার হরিলুট। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার কাজীপাড়া গ্রামের সরকারি রাস্তার গাছ কাটতে দেখা গেছে। এসময় এলাকার স্থানীয় লোকজন সরকারি রাস্তার গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য ১১ নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে অভিযোগ করেন। চেয়ারম্যান সোহাগ হোসেন এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ওই এলাকায় গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশ কে পাঠানো হয়েছিল । গাছ কাটা বন্ধ হওয়ার কোন লক্ষন সরজমিনে দেখা যায়নি। এলাকার স্থানীয় উপকার ভোগীর যুব উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বেবী আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান গাছ বিক্রয়ের ব্যপারে আমি কিছুই জানিনা এবং আমাকে গাছ বিক্রয়ের ব্যপারে কেউ অবগত করে নাই, ওই এলাকার আনছারুল হক ও বেলাল জানান গাছ বিক্রী করেছে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮ নং বড় বাড়ী ইউনিয়নের সচিব ফরিদুল ইসলাম ফরিদ (লিটন), বর্তমানে তার গ্রাম কাজীপাড়া এলাকায়। গায়ের জোরে ক্ষমতার ইউপি সচিব ফরিদ বিক্রী করেছে ৭টি ইউকেলেক্টর গাছ ,ক্রয় করেছে নুরুজ্জামান ও ইয়াসিন নামে দুই কাঠ ব্যবসায়ী,গাছের মূল্য আনুমানিক ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। কাঠ ব্যবসায়ী দের সাথে কথা হলে তারা বলেন গাছ বিক্রয় করেছে লিটন,সরকারি রাস্তার গাছ অনুমোদন আছে বলে আমাদের বলেছেন তাই আমরা গাছ ক্রয় করি, তাদের কাছে গাছ বিক্রির অনুমোদনের কাগজ পত্র দেখতে চাইলে তারা কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। এব্যাপারে উপজেলার নির্বাহী অফিসার আসলাম মোল্লার সাথে যোগযোগ করা হলে তিনি জানান গাছের বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ১১ মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের কাজীপাড়া গ্রামে সরকারি রাস্তার গাছ কাটার হরিলুট। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার কাজীপাড়া গ্রামের সরকারি রাস্তার গাছ কাটতে দেখা গেছে। এসময় এলাকার স্থানীয় লোকজন সরকারি রাস্তার গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য ১১ নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে অভিযোগ করেন। চেয়ারম্যান সোহাগ হোসেন এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ওই এলাকায় গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশ কে পাঠানো হয়েছিল । গাছ কাটা বন্ধ হওয়ার কোন লক্ষন সরজমিনে দেখা যায়নি। এলাকার স্থানীয় উপকার ভোগীর যুব উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বেবী আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান গাছ বিক্রয়ের ব্যপারে আমি কিছুই জানিনা এবং আমাকে গাছ বিক্রয়ের ব্যপারে কেউ অবগত করে নাই, ওই এলাকার আনছারুল হক ও বেলাল জানান গাছ বিক্রী করেছে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮ নং বড় বাড়ী ইউনিয়নের সচিব ফরিদুল ইসলাম ফরিদ (লিটন), বর্তমানে তার গ্রাম কাজীপাড়া এলাকায়। গায়ের জোরে ক্ষমতার ইউপি সচিব ফরিদ বিক্রী করেছে ৭টি ইউকেলেক্টর গাছ ,ক্রয় করেছে নুরুজ্জামান ও ইয়াসিন নামে দুই কাঠ ব্যবসায়ী,গাছের মূল্য আনুমানিক ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। কাঠ ব্যবসায়ী দের সাথে কথা হলে তারা বলেন গাছ বিক্রয় করেছে লিটন,সরকারি রাস্তার গাছ অনুমোদন আছে বলে আমাদের বলেছেন তাই আমরা গাছ ক্রয় করি, তাদের কাছে গাছ বিক্রির অনুমোদনের কাগজ পত্র দেখতে চাইলে তারা কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। এব্যাপারে উপজেলার নির্বাহী অফিসার আসলাম মোল্লার সাথে যোগযোগ করা হলে তিনি জানান গাছের বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।