সৈয়দপুরের পল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ১২টি পরিবারের ৪৫টি ঘরসহ সর্বস্ব পুড়ে ছাঁই
https://www.obolokon24.com/2018/03/saidpur_21.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরের এক পল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১২টি পরিবারের ৪৫টি টিন ও খড়ের ঘরসহ সর্বস্ব পুঁড়ে গেছে। এ সময় দুইটি পরিবারের নগদ ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা পুঁড়ে যায়। এছাড়াও অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছে ৪ টি গাভী, ১৪টি ভেড়া -ছাগল ও বিপুল সংখ্যক হাঁস-মুরগী। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ২৫ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বুধবার (২১ মার্চ) ভোরে উপজেলার ৪ নম্বর বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের উত্তর সোনাখুলী ঘোনপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. নুরনব্বী সরকার জানান, ঘটনার দিন গতকাল বুধবার ভোর আনুমানিক সাড়ে ৫টার সময় উল্লিখিত এলাকার আনোয়ার হোসেনের গোয়াল ঘর থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুর্হূতের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা আশপাশে থাকা বাড়িঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ওই গ্রামের রব্বানী, রফিকুল ইসলাম, মো. মোস্তফা, আনোয়ার, মোতা, শরিফুল,আবু বক্কর সিদ্দিক মঙ্গলু, আবু তালেব, আজিজার রহমান,কাল্লু, মো. আনারুল, মমিনুর রহমানের টিনের ঘর, আসবাবপত্র, কাপড় চোপড়সহ সর্বস্ব পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়। আগুনে রফিকুল ইসলামের নগদ ৬৫ হাজার এবং আনোয়ার হোসেনের ৬০ হাজার টাকা ও ৪টি দুধেল গাভী পুড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা পরিধেয় বস্ত্র ছাড়া কোন কিছুই রক্ষা করতে পারেনি। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্থ ১২ পরিবারের শিশুসহ ৫২জন নারী পুরুষ খোলা আকাশের নিচের মধ্যে অবস্থান করছেন।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ মোস্তফা জানান, ছেলে আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী লিমা তাঁর ছোট শিশুকে সাথে নিয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হয়। এ সময় তাদের গোয়াল ঘরের মধ্যে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখতে পান তিনি। মশা তাড়ানোর জন্য মাটির পাত্রে দেওয়া গোবরের গৈইডার আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে ধারণা তার।
এ দিকে, আগুনের খবর পেয়ে সকালেই সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. বজলুর রশীদ, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মো. হেলাল চৌধুরী ঘটনাস্থলে ছুঁটে যান। এ সময় তারা ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যদের সান্তনা দিয়ে তাদের সব ধরণের সাহায্য সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
সৈয়দপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ক্ষতিগ্রস্থ ১২টি পরিবারদের জন্য তাৎক্ষনিকভাবে নগদ ৩ হাজার টাকা, এক বান্ডিল ঢেউটিন, দুইটি কম্বল ও চাল,ডাল, তেলসহ ২ বস্তা করে শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরের এক পল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১২টি পরিবারের ৪৫টি টিন ও খড়ের ঘরসহ সর্বস্ব পুঁড়ে গেছে। এ সময় দুইটি পরিবারের নগদ ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা পুঁড়ে যায়। এছাড়াও অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছে ৪ টি গাভী, ১৪টি ভেড়া -ছাগল ও বিপুল সংখ্যক হাঁস-মুরগী। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ২৫ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বুধবার (২১ মার্চ) ভোরে উপজেলার ৪ নম্বর বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের উত্তর সোনাখুলী ঘোনপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. নুরনব্বী সরকার জানান, ঘটনার দিন গতকাল বুধবার ভোর আনুমানিক সাড়ে ৫টার সময় উল্লিখিত এলাকার আনোয়ার হোসেনের গোয়াল ঘর থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুর্হূতের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা আশপাশে থাকা বাড়িঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ওই গ্রামের রব্বানী, রফিকুল ইসলাম, মো. মোস্তফা, আনোয়ার, মোতা, শরিফুল,আবু বক্কর সিদ্দিক মঙ্গলু, আবু তালেব, আজিজার রহমান,কাল্লু, মো. আনারুল, মমিনুর রহমানের টিনের ঘর, আসবাবপত্র, কাপড় চোপড়সহ সর্বস্ব পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়। আগুনে রফিকুল ইসলামের নগদ ৬৫ হাজার এবং আনোয়ার হোসেনের ৬০ হাজার টাকা ও ৪টি দুধেল গাভী পুড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা পরিধেয় বস্ত্র ছাড়া কোন কিছুই রক্ষা করতে পারেনি। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্থ ১২ পরিবারের শিশুসহ ৫২জন নারী পুরুষ খোলা আকাশের নিচের মধ্যে অবস্থান করছেন।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ মোস্তফা জানান, ছেলে আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী লিমা তাঁর ছোট শিশুকে সাথে নিয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হয়। এ সময় তাদের গোয়াল ঘরের মধ্যে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখতে পান তিনি। মশা তাড়ানোর জন্য মাটির পাত্রে দেওয়া গোবরের গৈইডার আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে ধারণা তার।
এ দিকে, আগুনের খবর পেয়ে সকালেই সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. বজলুর রশীদ, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মো. হেলাল চৌধুরী ঘটনাস্থলে ছুঁটে যান। এ সময় তারা ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যদের সান্তনা দিয়ে তাদের সব ধরণের সাহায্য সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
সৈয়দপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ক্ষতিগ্রস্থ ১২টি পরিবারদের জন্য তাৎক্ষনিকভাবে নগদ ৩ হাজার টাকা, এক বান্ডিল ঢেউটিন, দুইটি কম্বল ও চাল,ডাল, তেলসহ ২ বস্তা করে শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।