রসিক মেয়র দায়িত্ব নেওয়ার ১২ দিনের মাথায়,২৭৬ জনের বেতন বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2018/03/rangpur_53.html
হাজী মারুফ
নবনির্বাচিত মেয়রের দায়িত্ব নেওয়ার ১২ দিনের মাথায় ২৭৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন বন্ধ করে দিয়েছেন রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা ।
গেল ৪মার্চ রবিবার রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪৮১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে ২০৫ জনকে ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন দেওয়া হয়।
অন্যদের বেতন সিটে মেয়র স্বাক্ষর না দেওয়ায় তারা ওইদিন বেতন পাননি। বেতন না দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয়েছে সময়মত। যারা অস্থায়ী আছেন তাদের বিষয়ে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি। সিটি কর্পোরেশনের জনবল নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী যাদের চাকরি হয়েছে তারা বেতন পাবেন। যাদের হয়নি তাদের চাকরি থাকবে না।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রথম শ্রেণির রংপুর পৌরসভাকে ২০১২ সালের ২৮ জুন সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত করা হয়। ৪৮১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে ২০৫ জনের চাকরি পর্যায়ক্রমে স্থায়ী করা হয়েছে। ২৭৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী অস্থায়ী রয়ে গেছেন।
এদের মধ্যে আবদুর রউফ মানিক ৭৬ জন এবং সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টুর আমলে ২০০ জনকে নিয়োগ দেন।
নবনির্বাচিত মেয়রের দায়িত্ব নেওয়ার ১২ দিনের মাথায় ২৭৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন বন্ধ করে দিয়েছেন রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা ।
গেল ৪মার্চ রবিবার রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪৮১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে ২০৫ জনকে ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন দেওয়া হয়।
অন্যদের বেতন সিটে মেয়র স্বাক্ষর না দেওয়ায় তারা ওইদিন বেতন পাননি। বেতন না দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয়েছে সময়মত। যারা অস্থায়ী আছেন তাদের বিষয়ে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি। সিটি কর্পোরেশনের জনবল নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী যাদের চাকরি হয়েছে তারা বেতন পাবেন। যাদের হয়নি তাদের চাকরি থাকবে না।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রথম শ্রেণির রংপুর পৌরসভাকে ২০১২ সালের ২৮ জুন সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত করা হয়। ৪৮১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে ২০৫ জনের চাকরি পর্যায়ক্রমে স্থায়ী করা হয়েছে। ২৭৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী অস্থায়ী রয়ে গেছেন।
এদের মধ্যে আবদুর রউফ মানিক ৭৬ জন এবং সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টুর আমলে ২০০ জনকে নিয়োগ দেন।