পঞ্চগড়ে নিমিষেই ছাই হয়ে গেল তিন ঘর
https://www.obolokon24.com/2018/03/panchagar_26.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ
পঞ্চগড় জেলা সদর থানাধীন সাতমেড়া ইউনিয়নের লইপাড়া গ্রামে আগুন লেগে তিনটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ১ লক্ষ ৩০হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
২৫ মার্চ/১৮ রোববার সন্ধ্যা ৭:৪০ ঘটিকায় হঠাৎ রান্না ঘরে আগুন ধরে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে পঞ্চগড় ফায়ার সার্ভিস ইউনিট। এতে প্রায় ১ ঘন্টা নাগাতে আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। তবে ততক্ষণে পুড়ে গেছে তিন ঘর।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্থরা হলেন, মো: দবির উদ্দিন(৭৫) ও তারই ছেলে মো: শাহজাহান আলী(২৫)।
দু:খে ভরা দবির উদ্দিন জানান, রান্না ঘরে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। পরে তা বাড়ির সব ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে বাড়ির তিনটি ঘরের কোনো খাট, চেয়ার-টেবিলসহ, জামা-কাপড় কিছুই রক্ষা করা যায়নি। এতে তার ১ লক্ষ ৩০হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমার চার ছেলে এক মেয়ে । আমি ও আমার এক ছেলেসহ এক সঙ্গে বসবাস করি। আমার ছেলে আক্তার প্যারালাইসেস রোগী অনেক দিন হলো টাকার অভাবে তার ভাল কোনো চিকিৎসা নিতে পারিনা। দিনে আনি দিনে খায়। টাকা নেই তার ভাল চিকিৎসা নিব।
অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্থ শাহজাহান জানান, আমার বাবার চৌচালা টিন সেডের তিন রুম বিশিষ্ট শোয়ার রুমের একটি রুম ও একটি রান্না ঘর পুড়ে গেছে। এদিকে আমারও একটি রান্না ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তিনি আরোও জানান, আমাদের মাথার ঘাম পায়ে পড়া রোজগারের জমানো ৩০হাজার টাকা, ৪০মণ ধান, ৫মণ আলু, ৫মণ চাউল সহ আরো অন্যান্য আসবাবপত্রাদি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, রান্না ঘরে হঠাৎ আগুন ধরলে মুহূর্তে আগুন বসত ঘরসহ তিনটি ঘর পুড়ে যায়। আগুনের তীব্রতায় ঘরের কোন আসবাবপত্রও বের করতে পারেনি পরিবারের সদস্যরা।
এ ব্যাপারে ঘটনায় উপস্থিত সদর দপ্তর নীলফামারী ৫৬নং বার্ডার গার্ড আওতাধীন মাগুড়মারী বিজিবি ক্যাম্পের হাবিলদার মো: মইনুল হক ও সৈনিক গোয়েন্দা মো: রবিউল ইসলাম জানান, আগুনে তাদের তিনটি ঘর পুড়ে গেছে এবং আসবাবপত্র সহ অনেক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
পঞ্চগড় জেলা সদর থানাধীন সাতমেড়া ইউনিয়নের লইপাড়া গ্রামে আগুন লেগে তিনটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ১ লক্ষ ৩০হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
২৫ মার্চ/১৮ রোববার সন্ধ্যা ৭:৪০ ঘটিকায় হঠাৎ রান্না ঘরে আগুন ধরে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে পঞ্চগড় ফায়ার সার্ভিস ইউনিট। এতে প্রায় ১ ঘন্টা নাগাতে আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। তবে ততক্ষণে পুড়ে গেছে তিন ঘর।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্থরা হলেন, মো: দবির উদ্দিন(৭৫) ও তারই ছেলে মো: শাহজাহান আলী(২৫)।
দু:খে ভরা দবির উদ্দিন জানান, রান্না ঘরে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। পরে তা বাড়ির সব ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে বাড়ির তিনটি ঘরের কোনো খাট, চেয়ার-টেবিলসহ, জামা-কাপড় কিছুই রক্ষা করা যায়নি। এতে তার ১ লক্ষ ৩০হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমার চার ছেলে এক মেয়ে । আমি ও আমার এক ছেলেসহ এক সঙ্গে বসবাস করি। আমার ছেলে আক্তার প্যারালাইসেস রোগী অনেক দিন হলো টাকার অভাবে তার ভাল কোনো চিকিৎসা নিতে পারিনা। দিনে আনি দিনে খায়। টাকা নেই তার ভাল চিকিৎসা নিব।
অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্থ শাহজাহান জানান, আমার বাবার চৌচালা টিন সেডের তিন রুম বিশিষ্ট শোয়ার রুমের একটি রুম ও একটি রান্না ঘর পুড়ে গেছে। এদিকে আমারও একটি রান্না ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তিনি আরোও জানান, আমাদের মাথার ঘাম পায়ে পড়া রোজগারের জমানো ৩০হাজার টাকা, ৪০মণ ধান, ৫মণ আলু, ৫মণ চাউল সহ আরো অন্যান্য আসবাবপত্রাদি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, রান্না ঘরে হঠাৎ আগুন ধরলে মুহূর্তে আগুন বসত ঘরসহ তিনটি ঘর পুড়ে যায়। আগুনের তীব্রতায় ঘরের কোন আসবাবপত্রও বের করতে পারেনি পরিবারের সদস্যরা।
এ ব্যাপারে ঘটনায় উপস্থিত সদর দপ্তর নীলফামারী ৫৬নং বার্ডার গার্ড আওতাধীন মাগুড়মারী বিজিবি ক্যাম্পের হাবিলদার মো: মইনুল হক ও সৈনিক গোয়েন্দা মো: রবিউল ইসলাম জানান, আগুনে তাদের তিনটি ঘর পুড়ে গেছে এবং আসবাবপত্র সহ অনেক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।