নীলফামারীতে আগুনে পুড়ল ৩২ বসতঘর
https://www.obolokon24.com/2018/03/nilphamari_66.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৭ মার্চ॥
নীলফামারীতে বিদ্যুতের সর্টসার্কিটের আগুনে গবাদি পশুসহ ৩২টি টিনের বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।গতকাল মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে জেলা সদর উপজেলার কচুকাটা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের প্রামাণিক পাড়া গ্রামে এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
কচুকাটা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ চৌধুরী বলেন, রাত আটটার দিকে ওই এলাকার বাবুল হোসেনের বাড়ির থাকা বিধবা বড় বোন কাণ্ঠি বেওয়ার ঘরে বিদ্যুতের সর্টসার্কিটে আগুনের সুত্রপাত হয়। বাড়ির লোকজন আগুন দেখে চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। দ্রুত আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে ১২ পরিবারের ৩২ বসত ঘর সহ ঘরে থাকা ধান, চাল, পাট, নগদ টাকা ৯০ হাজার, ৬টি বাইসাইকেল, চারটি স্যালো মেশিন আসবাবপত্রসহ বাড়ির বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসপত্র স¤পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এছাড়াও ৪টি গরু ও শতাধিক হাঁস-মুরগি পুড়ে মারা যায়। ফায়ার স্টেশনে খবর দিলে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে রাত ১০টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।।
ক্ষতিগ্রস্থ্য পরিবারগুলো হলো আব্দুল হামিদ, আব্দুল হাকিম, মোজাহারুল, আফসার আলী, ওয়াহেদুল, বাবুল হোসেন, কাল্টি বেওয়া, জাহাঙ্গীর ,দুলু,ওলিয়ার ,হাজিরুল ও ঝিলো বেওয়া।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্থ্য পরিবারগুলোর মাঝে আজ বুধবার উপজেলা পরিষদ হতে প্রতি পরিবারের জন্য ৩০ কেজি করে চাল, দুই হাজার করে টাকা, তিনটি করে কম্বল, একটি করে শাড়ী ও লুঙ্গি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নীলফামারী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সিনিয়র অফিসার এনামুল হক বলেন, খবর পেয়ে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।#
নীলফামারীতে বিদ্যুতের সর্টসার্কিটের আগুনে গবাদি পশুসহ ৩২টি টিনের বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।গতকাল মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে জেলা সদর উপজেলার কচুকাটা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের প্রামাণিক পাড়া গ্রামে এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
কচুকাটা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ চৌধুরী বলেন, রাত আটটার দিকে ওই এলাকার বাবুল হোসেনের বাড়ির থাকা বিধবা বড় বোন কাণ্ঠি বেওয়ার ঘরে বিদ্যুতের সর্টসার্কিটে আগুনের সুত্রপাত হয়। বাড়ির লোকজন আগুন দেখে চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। দ্রুত আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে ১২ পরিবারের ৩২ বসত ঘর সহ ঘরে থাকা ধান, চাল, পাট, নগদ টাকা ৯০ হাজার, ৬টি বাইসাইকেল, চারটি স্যালো মেশিন আসবাবপত্রসহ বাড়ির বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসপত্র স¤পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এছাড়াও ৪টি গরু ও শতাধিক হাঁস-মুরগি পুড়ে মারা যায়। ফায়ার স্টেশনে খবর দিলে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে রাত ১০টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।।
ক্ষতিগ্রস্থ্য পরিবারগুলো হলো আব্দুল হামিদ, আব্দুল হাকিম, মোজাহারুল, আফসার আলী, ওয়াহেদুল, বাবুল হোসেন, কাল্টি বেওয়া, জাহাঙ্গীর ,দুলু,ওলিয়ার ,হাজিরুল ও ঝিলো বেওয়া।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্থ্য পরিবারগুলোর মাঝে আজ বুধবার উপজেলা পরিষদ হতে প্রতি পরিবারের জন্য ৩০ কেজি করে চাল, দুই হাজার করে টাকা, তিনটি করে কম্বল, একটি করে শাড়ী ও লুঙ্গি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নীলফামারী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সিনিয়র অফিসার এনামুল হক বলেন, খবর পেয়ে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।#