নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে দাবি করে পোষ্টার
https://www.obolokon24.com/2018/03/kisargang_14.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)ঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ছেলে দাবী করে স্কুল কলেজ, হাট বাজারের বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার সাঁটিয়েছে কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের মৃত কাছি মামুদের ছেলে নুরুল ইসলাম ওরফে নুর হক (৫৫) নামে এক ব্যাক্তি। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ উপজেলার মেডিকেল মোড়, কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ওয়াল ও কিশোরগঞ্জ হাটবাজারের বিভিন্ন দোকানের সাঁটারে সাঁটানো পোষ্টারে লেখা আছে প্রিয় দেশবাসী আমার ছালাম ও শুভেচ্ছা নিবেন। আশা করি আপনারা ভাল আছেন। আমি মোঃ নুরুল ইসলাম ওরফে নুর হক, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে । বর্তমান দল করি আওয়ামীলীগ, তাই আপনারা আমার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন মামলা করিবেননা। যদি করেন তাহলে আমি প্রতিবাদ প্রতিরোধ করিব এবং দেশবাসীকে পোষ্টারের মাধ্যমে জানিয়ে দেব। কারণ বিগত পোষ্টারে আপনারা জানার পরেও আমার উপর অত্যাচার ও অবিচার করেছেন। যেহুতু আমাকে ১৮ টি বছর চোখের জল ফেলিয়েছেন, মামলা দিয়ে কিন্তু কোন অর্থ সম্পদ আমার সামনে দেখান নাই। আমাকে হত্যা করার জন্য (১০,০০০)দশহাজারবার চেষ্টা করিয়াছিলেন। আমার পরিবারে ১৩ জনকে গণ কবর দিয়েছিলেন। আজ আমি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত কাজেই আপনারা আমার বিরুদ্ধে অন্যায় কিছু করিবেননা। যেহুতু ১৮ টি বছর দশ টাকা দিয়ে সাহায্য করিতে পারেন নাই একটি বেকার যুবককে। দিয়েছেন শুধু জ্বালা আর যন্ত্রনা এবং চোখের জল। তাই আজ আমি আওয়ামীলীগের দলীয় লোক । আমি জমি জায়গা দানপত্র ২০০০ সাল হতে আজ ২০১৮ সাল যাবৎ লেখিত দেই নাই। বিয়ে করি নাই ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসি, স্বাধীনতা বিশ্বাসি এবং বাংলাদেশে পক্ষপাত, ধর্ম নিরাপক্ষ অনেক ক্ষয় ক্ষতির পরিমান। নিবেদক মোঃ নুরুল ইসলাম ওরফে নুর হক।
এদিকে নুরুল ইসলাম ওরফে নুরুল হকের বাড়ি কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কেশবা গ্রামের ডিংডিংপাড়া (শান্তাপাড়া) গ্রামে গিয়ে তারঁ সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার মা আমি তাঁর ছেলে। আমি জীবনে বিয়ে করি নাই। আমার শত্ররা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা মোকদ্দমা করে । তাই আমি আমার শত্রুদের প্রতিহত করতে ওই পোষ্টার সাঁটিয়েছি।
নুরুল ইসলামের বড় বোন ফরিদা বেগম বলেন, আমার ভাই মানসিক রোগী। এজন্য সে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলামের আনিছের সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমার মনে হয় মানসিক রোগী তা না হলে নিজেকে প্রধান মন্ত্রীর ছেলে দাবী করে পোষ্টার সাঁটাতোনা।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশিদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন , আমি নিজে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলাম। প্রাথমিক ভাব তাঁর সাথে কথা বলে মনে হয়েছে সে মানসিক রোগী।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ছেলে দাবী করে স্কুল কলেজ, হাট বাজারের বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার সাঁটিয়েছে কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের মৃত কাছি মামুদের ছেলে নুরুল ইসলাম ওরফে নুর হক (৫৫) নামে এক ব্যাক্তি। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ উপজেলার মেডিকেল মোড়, কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ওয়াল ও কিশোরগঞ্জ হাটবাজারের বিভিন্ন দোকানের সাঁটারে সাঁটানো পোষ্টারে লেখা আছে প্রিয় দেশবাসী আমার ছালাম ও শুভেচ্ছা নিবেন। আশা করি আপনারা ভাল আছেন। আমি মোঃ নুরুল ইসলাম ওরফে নুর হক, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে । বর্তমান দল করি আওয়ামীলীগ, তাই আপনারা আমার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন মামলা করিবেননা। যদি করেন তাহলে আমি প্রতিবাদ প্রতিরোধ করিব এবং দেশবাসীকে পোষ্টারের মাধ্যমে জানিয়ে দেব। কারণ বিগত পোষ্টারে আপনারা জানার পরেও আমার উপর অত্যাচার ও অবিচার করেছেন। যেহুতু আমাকে ১৮ টি বছর চোখের জল ফেলিয়েছেন, মামলা দিয়ে কিন্তু কোন অর্থ সম্পদ আমার সামনে দেখান নাই। আমাকে হত্যা করার জন্য (১০,০০০)দশহাজারবার চেষ্টা করিয়াছিলেন। আমার পরিবারে ১৩ জনকে গণ কবর দিয়েছিলেন। আজ আমি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত কাজেই আপনারা আমার বিরুদ্ধে অন্যায় কিছু করিবেননা। যেহুতু ১৮ টি বছর দশ টাকা দিয়ে সাহায্য করিতে পারেন নাই একটি বেকার যুবককে। দিয়েছেন শুধু জ্বালা আর যন্ত্রনা এবং চোখের জল। তাই আজ আমি আওয়ামীলীগের দলীয় লোক । আমি জমি জায়গা দানপত্র ২০০০ সাল হতে আজ ২০১৮ সাল যাবৎ লেখিত দেই নাই। বিয়ে করি নাই ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসি, স্বাধীনতা বিশ্বাসি এবং বাংলাদেশে পক্ষপাত, ধর্ম নিরাপক্ষ অনেক ক্ষয় ক্ষতির পরিমান। নিবেদক মোঃ নুরুল ইসলাম ওরফে নুর হক।
এদিকে নুরুল ইসলাম ওরফে নুরুল হকের বাড়ি কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের কেশবা গ্রামের ডিংডিংপাড়া (শান্তাপাড়া) গ্রামে গিয়ে তারঁ সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার মা আমি তাঁর ছেলে। আমি জীবনে বিয়ে করি নাই। আমার শত্ররা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা মোকদ্দমা করে । তাই আমি আমার শত্রুদের প্রতিহত করতে ওই পোষ্টার সাঁটিয়েছি।
নুরুল ইসলামের বড় বোন ফরিদা বেগম বলেন, আমার ভাই মানসিক রোগী। এজন্য সে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলামের আনিছের সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমার মনে হয় মানসিক রোগী তা না হলে নিজেকে প্রধান মন্ত্রীর ছেলে দাবী করে পোষ্টার সাঁটাতোনা।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশিদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন , আমি নিজে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলাম। প্রাথমিক ভাব তাঁর সাথে কথা বলে মনে হয়েছে সে মানসিক রোগী।