সনাতন ধর্মের দুই পক্ষের সংঘর্ষের জের ধরে কিশোরীগঞ্জে উত্তেজনা
https://www.obolokon24.com/2018/03/kisargang.html
বিশেষ প্রতিনিধি ১ মার্চ॥
পাঁচ শতক আবাদী জমির মালিকানা নিয়ে সনাতন ধর্মের দ্ইু পক্ষের সংঘর্ষের জের ধরে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের বৈষ্যপাড়ায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। আজ বৃহস্পতিবার এলাকাবাসী জানায় পূর্বের ঘটনার জের ধরে যে কোন সময় পুনরায় রক্তক্ষীয় সংঘর্ষের আশংঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ কিছু অসৎ ব্যাক্তি এ ঘটনা নিয়ে ফায়দা লুটার চেস্টা করছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় ওই গ্রামের ৫ শতাংশ জমি নিয়ে কান্দুরা বৈষ্য ও রমেশ বৈষ্যের মধ্যে মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। ঘটনার দিন গতকাল বুধবার সকাল ৯টার দিতে কান্দুরা বৈষ্য সকালে জমি দখল করতে গেলে অপরপক্ষ রমেশ বৈষ্যের লোকজন এতে বাধা দেয়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে নারী সহ ১০ জন আহত হয়।
দুই পক্ষের আহতরা হলো, অবিনাল বৈষ্য, কান্দুরা বৈষ্য, কানু বালা, খোকন চন্দ্র, কাজুলী বালা, রমেশ
বৈষ্য, লিপি রানী, সুশিলা বৈষ্য ও স্কুল ছাত্রী আদিকা বৈষ্য।
আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশংকা জনক হওয়ায় তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি বজলুর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। সেখানে উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা চলায় সেখানে আমরা নজরদারি করছি। এ নিয়ে কোন ব্যাক্তি ফায়দা লুটার চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ওসি আরো জানান সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও কেউ কোন লিখিত অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশের পক্ষে থানায় একটি জিডি করে রাখা হয়েছে।#
পাঁচ শতক আবাদী জমির মালিকানা নিয়ে সনাতন ধর্মের দ্ইু পক্ষের সংঘর্ষের জের ধরে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের বৈষ্যপাড়ায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। আজ বৃহস্পতিবার এলাকাবাসী জানায় পূর্বের ঘটনার জের ধরে যে কোন সময় পুনরায় রক্তক্ষীয় সংঘর্ষের আশংঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ কিছু অসৎ ব্যাক্তি এ ঘটনা নিয়ে ফায়দা লুটার চেস্টা করছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় ওই গ্রামের ৫ শতাংশ জমি নিয়ে কান্দুরা বৈষ্য ও রমেশ বৈষ্যের মধ্যে মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। ঘটনার দিন গতকাল বুধবার সকাল ৯টার দিতে কান্দুরা বৈষ্য সকালে জমি দখল করতে গেলে অপরপক্ষ রমেশ বৈষ্যের লোকজন এতে বাধা দেয়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে নারী সহ ১০ জন আহত হয়।
দুই পক্ষের আহতরা হলো, অবিনাল বৈষ্য, কান্দুরা বৈষ্য, কানু বালা, খোকন চন্দ্র, কাজুলী বালা, রমেশ
বৈষ্য, লিপি রানী, সুশিলা বৈষ্য ও স্কুল ছাত্রী আদিকা বৈষ্য।
আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশংকা জনক হওয়ায় তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি বজলুর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। সেখানে উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা চলায় সেখানে আমরা নজরদারি করছি। এ নিয়ে কোন ব্যাক্তি ফায়দা লুটার চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ওসি আরো জানান সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও কেউ কোন লিখিত অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশের পক্ষে থানায় একটি জিডি করে রাখা হয়েছে।#