ডোমারে দুই পা ওয়ালা গরুর বাছুরের জন্ম।
https://www.obolokon24.com/2018/03/domar_1.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে দুই পা ওয়ালা গরুর বাছুরের জন্ম, এলাকাবাসীর উপচে পড়া ভীড়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা ডোমার সদর ইউনিয়নের বড়রাউতা ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। সরেজমিনে জানাযায়, উক্ত গ্রামের গৌড় কিশোরের ছেলে খগেন্দ্র নাথ রায়ের পালিত গাভীটি গত ২২ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যায় বাছুরটির জন্ম দেয়। তাৎক্ষণিক ভাবে দেখা যায় বাছুরটির সামনের দুটি পা নেই, তবে পিছনের পা দুটি স্বচল রয়েছে। সংবাদটি দ্রুত এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে রাত থেকে শুরু করে পর দিন বিকাল পর্যন্ত বাছুরটিকে এক নজর দেখতে বিভিন্ন এলাকার মানুষের উপচে পড়া ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
খগেনের ভাবী শিল্পী রাণী রায় জানান, বাচুর টিকে দেখতে যেমন ভীড় জমেছে, অপর দিকে বাছুর টাকে নিয়ে শিশুর মতো লালন পালন করতে গিয়ে অনেক আনন্দ বোধ করছে তারা। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শাহিদুল ইসলাম বলেন, গাভীটির জিংগত ক্রুটির কারণে এ ধরণের বিকলঙ্গ বাছুর হয়। মানুষের ক্ষেত্রে যেমন প্রতিবন্ধি বা অন্যান্য বিষয় গুলোর মতোই এটি একটি ধরণ। খগেন্দ্র নাথ বলেন, ভগবান গাভীটির মাধ্যমে যে বাচ্চার জন্ম দিয়েছে সেটাই আমার সম্পদ, এতে আমি অনেক খুশি।
নীলফামারী ডোমারে দুই পা ওয়ালা গরুর বাছুরের জন্ম, এলাকাবাসীর উপচে পড়া ভীড়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা ডোমার সদর ইউনিয়নের বড়রাউতা ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। সরেজমিনে জানাযায়, উক্ত গ্রামের গৌড় কিশোরের ছেলে খগেন্দ্র নাথ রায়ের পালিত গাভীটি গত ২২ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যায় বাছুরটির জন্ম দেয়। তাৎক্ষণিক ভাবে দেখা যায় বাছুরটির সামনের দুটি পা নেই, তবে পিছনের পা দুটি স্বচল রয়েছে। সংবাদটি দ্রুত এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে রাত থেকে শুরু করে পর দিন বিকাল পর্যন্ত বাছুরটিকে এক নজর দেখতে বিভিন্ন এলাকার মানুষের উপচে পড়া ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
খগেনের ভাবী শিল্পী রাণী রায় জানান, বাচুর টিকে দেখতে যেমন ভীড় জমেছে, অপর দিকে বাছুর টাকে নিয়ে শিশুর মতো লালন পালন করতে গিয়ে অনেক আনন্দ বোধ করছে তারা। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শাহিদুল ইসলাম বলেন, গাভীটির জিংগত ক্রুটির কারণে এ ধরণের বিকলঙ্গ বাছুর হয়। মানুষের ক্ষেত্রে যেমন প্রতিবন্ধি বা অন্যান্য বিষয় গুলোর মতোই এটি একটি ধরণ। খগেন্দ্র নাথ বলেন, ভগবান গাভীটির মাধ্যমে যে বাচ্চার জন্ম দিয়েছে সেটাই আমার সম্পদ, এতে আমি অনেক খুশি।