ঠাকুরগাঁওয়ে শাড়ি চলেনা,ব্যবসা চলবে কেমনে
https://www.obolokon24.com/2018/02/thakurgaon_27.html
আব্দুল আওয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥
ঠাকুরগাঁওয়ে ঐতিহ্যবাহী শাড়ির ব্যবসা এখন খুবই খারাপ।বিবাহিতা না অবিবাহিতা চিনার উপায় নাই, আর সব নারীরা এখন শাড়ি কম পরতে দেখা যায়। ঠাকুরগাঁওয়ের একাধিক ব্যবসায়ী হতাশায় ভুগছেন বিক্রি নাই একদিকে দোকান ভাঙচুর ব্যবসা আর কেমনে চলবে? মেয়েরা তো শাড়ি পরেনা। কয়টা মেয়ে এখন শাড়ি পরে? বাসা, অফিস, আদালত সব জায়গায় তো সালোয়ার-কামিজই পরছেন নারীরা। বয়স্করা আর কয়টা শাড়ি পরবেন? শুধু শহরে নয় গ্রামের নারীরাও এখন শাড়ি পরেনা,শুধু বিয়ে সহ বিভিন্ন সামাজিক উৎসবেও টাঙ্গাইল শাড়ির চেয়ে ভারত থেকে আসা ঝলমলে শাড়িই জায়গা দখল করছিল কিন্তু সেটাও এখন বিলুপ্তির পথে। তবে ঈদ,পূজা পয়লা বৈশাখ ও পূজায় অন্যান্য শাড়ির সঙ্গে টাঙ্গাইল শাড়ির বিক্রিও একটু হয়।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারী বিকেলের দিকে কথা হয় ঠাকুরগাঁওয়ের সন্তোশ বস্ত্রালয় ব্যবসায়ী সন্তোশ কুমার আগরওয়ালার ও ঘোমটা টুর মালিক বিপুলের সঙ্গে কথা হয় তিনি জানান ব্যবসা খারাপ কারণ আগের মতো শাড়ি আর পরেনা এখন মেয়েরা থ্রি পিজ, টু পিজ, নানা রকমের পোশাক নিয়ে ব্যস্ত আছে। তবে ঘুরেফিরে একবার হলেও সব ব্যবসায়ীরা বলছেন, নারীরা শাড়ি পরছেন না। এই প্রতিবেদককে উদ্দেশ্য করে বলেন ঠাকুরগাঁও বস্ত্র বিতানের মালিক দুলাল হক বললেন, ‘এই যে আপনি আমাদের খবর নিতে আসছেন, আপনিও কিন্তু সালোয়ার-কামিজই কিনেন, কিন্তু শাড়ি তো আর কিনেন না।’কয়েকজন নারীর সাথে কথা বলে জানাযায় শাড়ির দাম বেশি হওয়ায় তাই আমরা শাড়ি পরি ছালোয়ার কামিজ পরলে দুর্ঘনটা থেকে রেহাই পাওয়া যায়,শাড়ি পরলে যানবাহনের চলাফেরার সময় ঝুকি বেশি তাই আমরা শাড়ি পরিনা।কয়েকজন পুরুষের সাথে কথা বলে জানাযায় নারীরা এখন শাড়ির ব্যবহার না করে ছালোয়ার কামিজের প্রতি ঝুকে পরায় বিবাহিতা না অবিবাহিতা চেনার উপায় নাই।
ঠাকুরগাঁও রোড বাজার এখন চলে তিন ধরনের শাড়ি। এগুলো হলো বিয়ের শাড়ি। টাঙ্গাইলের ঐতিহ্য হচ্ছে বালুচুরি বা হাতে তৈরি তাঁতের শাড়ি। বিক্রি না হওয়ায় এর উৎপাদন দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে আগের চেয়ে বেড়েছে চিত্তরঞ্জন ভারতীয় শাড়ি ।
মেয়েদের শাড়ি পরা কমছে, এটা তো ঠিকই। ঠাকুরগাঁওয়ে শাড়ির বাজারও কমছে। বংশপরম্পরায় এই পেশায় আসার পরিমাণও কমছে। তা ছাড়া মানসম্পন্ন শাড়িও তৈরি কম হচ্ছে।
ঠাকুরগাঁওয়ে ঐতিহ্যবাহী শাড়ির ব্যবসা এখন খুবই খারাপ।বিবাহিতা না অবিবাহিতা চিনার উপায় নাই, আর সব নারীরা এখন শাড়ি কম পরতে দেখা যায়। ঠাকুরগাঁওয়ের একাধিক ব্যবসায়ী হতাশায় ভুগছেন বিক্রি নাই একদিকে দোকান ভাঙচুর ব্যবসা আর কেমনে চলবে? মেয়েরা তো শাড়ি পরেনা। কয়টা মেয়ে এখন শাড়ি পরে? বাসা, অফিস, আদালত সব জায়গায় তো সালোয়ার-কামিজই পরছেন নারীরা। বয়স্করা আর কয়টা শাড়ি পরবেন? শুধু শহরে নয় গ্রামের নারীরাও এখন শাড়ি পরেনা,শুধু বিয়ে সহ বিভিন্ন সামাজিক উৎসবেও টাঙ্গাইল শাড়ির চেয়ে ভারত থেকে আসা ঝলমলে শাড়িই জায়গা দখল করছিল কিন্তু সেটাও এখন বিলুপ্তির পথে। তবে ঈদ,পূজা পয়লা বৈশাখ ও পূজায় অন্যান্য শাড়ির সঙ্গে টাঙ্গাইল শাড়ির বিক্রিও একটু হয়।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারী বিকেলের দিকে কথা হয় ঠাকুরগাঁওয়ের সন্তোশ বস্ত্রালয় ব্যবসায়ী সন্তোশ কুমার আগরওয়ালার ও ঘোমটা টুর মালিক বিপুলের সঙ্গে কথা হয় তিনি জানান ব্যবসা খারাপ কারণ আগের মতো শাড়ি আর পরেনা এখন মেয়েরা থ্রি পিজ, টু পিজ, নানা রকমের পোশাক নিয়ে ব্যস্ত আছে। তবে ঘুরেফিরে একবার হলেও সব ব্যবসায়ীরা বলছেন, নারীরা শাড়ি পরছেন না। এই প্রতিবেদককে উদ্দেশ্য করে বলেন ঠাকুরগাঁও বস্ত্র বিতানের মালিক দুলাল হক বললেন, ‘এই যে আপনি আমাদের খবর নিতে আসছেন, আপনিও কিন্তু সালোয়ার-কামিজই কিনেন, কিন্তু শাড়ি তো আর কিনেন না।’কয়েকজন নারীর সাথে কথা বলে জানাযায় শাড়ির দাম বেশি হওয়ায় তাই আমরা শাড়ি পরি ছালোয়ার কামিজ পরলে দুর্ঘনটা থেকে রেহাই পাওয়া যায়,শাড়ি পরলে যানবাহনের চলাফেরার সময় ঝুকি বেশি তাই আমরা শাড়ি পরিনা।কয়েকজন পুরুষের সাথে কথা বলে জানাযায় নারীরা এখন শাড়ির ব্যবহার না করে ছালোয়ার কামিজের প্রতি ঝুকে পরায় বিবাহিতা না অবিবাহিতা চেনার উপায় নাই।
ঠাকুরগাঁও রোড বাজার এখন চলে তিন ধরনের শাড়ি। এগুলো হলো বিয়ের শাড়ি। টাঙ্গাইলের ঐতিহ্য হচ্ছে বালুচুরি বা হাতে তৈরি তাঁতের শাড়ি। বিক্রি না হওয়ায় এর উৎপাদন দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে আগের চেয়ে বেড়েছে চিত্তরঞ্জন ভারতীয় শাড়ি ।
মেয়েদের শাড়ি পরা কমছে, এটা তো ঠিকই। ঠাকুরগাঁওয়ে শাড়ির বাজারও কমছে। বংশপরম্পরায় এই পেশায় আসার পরিমাণও কমছে। তা ছাড়া মানসম্পন্ন শাড়িও তৈরি কম হচ্ছে।