সৈয়দপুরে স্ত্রীকে আগুনে পুঁড়িয়ে মারার অভিযোগে স্বামী গ্রেপ্তার
https://www.obolokon24.com/2018/02/saidpur_11.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে এক গৃহবধূর আগুনে পুঁড়িয়ে রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম মালেকা বেগম (৪০)। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী জাহিদুল ইসলাম জাহিদকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। উপজেলার ১ নম্বর কামারপুকুর ইউনিয়নের পশ্চিম আইসঢাল বানিয়াপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে গত শনিবার রাতে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
এলাকাবাসী ও মামলা সূত্রে জানা যায়, উল্লিখিত এলাকার মৃত. আব্দুল হাইয়ের মেয়ে মালেকা বেগম। আর একই এলাকার ট্রাক ড্রাইভার জাহিদুল ইসলাম জাহিদের দ্বিতীয় স্ত্রী। প্রায় ৪/৫ বছর আগে মালেকার প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর ভালবেসে একই এলাকার জাহিদকে বিয়ে করেন। জাহিদের প্রথম স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে রয়েছে।
ঘটনার দিন গত ৫ ফ্রেব্রুয়ারি প্রতিদিনের মতো রাতেও স্বামী জাহিদ ও স্ত্রী মালেকা দু’জনে একই শোয়ার ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। গভীর রাতে রহস্যজনক আগুনে পুঁড়ে যায় গৃহবধূ মালেকা। পরে তাঁর স্বজনরা ঘটনাটি টের পেয়ে দ্রুত তাকে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। কিন্তু তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ার সেখান থেকে তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর তাঁর অবস্থার আরো অবনতি ঘটে। এতে মালেকাকে ঢাকা নিয়ে যায় পরামর্শ দেন রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক। কিন্তু তাঁর স্বামী অগ্নিদগ্ধ মালেকাকে ঢাকা নিয়ে না গিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন। বাড়িতে নিয়ে আসার পর তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন হলে তাকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরের ল্যাম্ব মিশনারী হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মারা যান গৃহবধূ মালেকা। এরপর স্ত্রীর লাশ নিয়ে এসে গত শনিবার দুপুরে দাফনের প্রস্তুতি নেয় স্বামী জাহিদ। এ সময় নিহতের আগের সংসারের ছেলে আব্দুল মালেক তাঁর মাকে পরিকল্পিতভাবে আগুনে পুঁড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন। এ সময় তিনি এলাকাবাসীর সহযোগিতায় তাঁর মায়ের লাশ দাফনে বাঁধা প্রদান করেন। পরবর্তীতে নিহত গৃহবধূর স্বামী জাহিদকে আটক করে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার এবং জাহিদকে গ্রেপ্তার করে সৈয়দপুর থানায় নিয়ে আসেন।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে আব্দুল মালেক বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
সৈয়দপুর থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত জাহিদকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সৈয়দপুরে এক গৃহবধূর আগুনে পুঁড়িয়ে রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম মালেকা বেগম (৪০)। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী জাহিদুল ইসলাম জাহিদকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। উপজেলার ১ নম্বর কামারপুকুর ইউনিয়নের পশ্চিম আইসঢাল বানিয়াপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে গত শনিবার রাতে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
এলাকাবাসী ও মামলা সূত্রে জানা যায়, উল্লিখিত এলাকার মৃত. আব্দুল হাইয়ের মেয়ে মালেকা বেগম। আর একই এলাকার ট্রাক ড্রাইভার জাহিদুল ইসলাম জাহিদের দ্বিতীয় স্ত্রী। প্রায় ৪/৫ বছর আগে মালেকার প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর ভালবেসে একই এলাকার জাহিদকে বিয়ে করেন। জাহিদের প্রথম স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে রয়েছে।
ঘটনার দিন গত ৫ ফ্রেব্রুয়ারি প্রতিদিনের মতো রাতেও স্বামী জাহিদ ও স্ত্রী মালেকা দু’জনে একই শোয়ার ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। গভীর রাতে রহস্যজনক আগুনে পুঁড়ে যায় গৃহবধূ মালেকা। পরে তাঁর স্বজনরা ঘটনাটি টের পেয়ে দ্রুত তাকে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। কিন্তু তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ার সেখান থেকে তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর তাঁর অবস্থার আরো অবনতি ঘটে। এতে মালেকাকে ঢাকা নিয়ে যায় পরামর্শ দেন রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক। কিন্তু তাঁর স্বামী অগ্নিদগ্ধ মালেকাকে ঢাকা নিয়ে না গিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন। বাড়িতে নিয়ে আসার পর তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন হলে তাকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরের ল্যাম্ব মিশনারী হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মারা যান গৃহবধূ মালেকা। এরপর স্ত্রীর লাশ নিয়ে এসে গত শনিবার দুপুরে দাফনের প্রস্তুতি নেয় স্বামী জাহিদ। এ সময় নিহতের আগের সংসারের ছেলে আব্দুল মালেক তাঁর মাকে পরিকল্পিতভাবে আগুনে পুঁড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন। এ সময় তিনি এলাকাবাসীর সহযোগিতায় তাঁর মায়ের লাশ দাফনে বাঁধা প্রদান করেন। পরবর্তীতে নিহত গৃহবধূর স্বামী জাহিদকে আটক করে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার এবং জাহিদকে গ্রেপ্তার করে সৈয়দপুর থানায় নিয়ে আসেন।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে আব্দুল মালেক বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
সৈয়দপুর থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত জাহিদকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।