প্রকল্পের হিসাব চাওয়ায় পীরগাছায় ইউপি সদস্যকে পিটিয়েছে চেয়ারম্যান ও তার লোকজন
https://www.obolokon24.com/2018/02/rangpur_88.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা(রংপুর)প্রতিনিধি:
রংপুরের পীরগাছায় প্রকল্পের হিসাব চাওয়ায় ইউপি সদস্যকে বেধড়ক পিটিয়েছেন চেয়ারম্যান ও তার লোকজন। গত রোববার বিকেলে উপজেলার পারুল ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই ইউপি সদস্যকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় চেয়ারম্যান উল্টো ওই ইউপি সদস্যকে নেশাখোর বলে অভিযুক্ত করছেন। এ নিয়ে ওই এলাকায় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, উপজেলার ২নং পারুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ খাঁন নির্বাচিত হওয়ার পর ইউপি সদস্যদের পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন প্রকল্প নিজেই তার লোকজন দিয়ে করে আসছিলেন। গত রোববার সকালে সকল ইউপি সদস্য পরিষদের যান এবং চেয়ারম্যান না থাকায় সচিব মোস্তাক আহম্মেদের নিকট প্রকল্পের হিসাব চান। এ সময় সচিব চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলতে বলেন। পরে বিকাল সাড়ে ৩ টায় চেয়ারম্যান তার কার্যালয়ে আসলে সকল ইউপি সদস্যরা তার কার্যালয়ে যান। এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান, তার ছেলে ও লোকজন দরজা বন্ধ করে ৪নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলামকে বেধড়ক মারপিট করে ফেলে রাখে। পরে অন্য সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, আমরা সকল সদস্য তার কাছে প্রকল্প বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান, তার ছেলে আব্দুল মান্নান ও ক্যাডার বাহিনী তার উপর হামলা চালায়।
৫নং ওয়ার্ড সদস্য নুর মোহাম্মদ ও ৯নং ওয়ার্ড সদস্য নুরুল আমিন বলেন, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে চেয়ারম্যান কোন সিদ্ধান্ত ছাড়াই সব প্রকল্পের কাজ একাই করছেন। কোন হিসাব দিচ্ছেন না। ২ বছর পেরিয়ে গেলেও প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচন কিংবা মাসিক সভা করা হয়নি।
ইউপি সচিব মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ইউপি সদস্যরা বিভিন্ন প্রকল্পের বিষয় জানতে চাইলে আমি চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলতে বলি। পরে তারা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে একটি মোবাইল ফোন ভেঙ্গে ফেলে।
ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ খাঁন বলেন, ওই ইউপি সদস্য মাদকাসক্ত। তার কাছে মাদক পাওয়া যাওয়ায় জনগণ তাকে পিটিয়েছে।
রংপুরের পীরগাছায় প্রকল্পের হিসাব চাওয়ায় ইউপি সদস্যকে বেধড়ক পিটিয়েছেন চেয়ারম্যান ও তার লোকজন। গত রোববার বিকেলে উপজেলার পারুল ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই ইউপি সদস্যকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় চেয়ারম্যান উল্টো ওই ইউপি সদস্যকে নেশাখোর বলে অভিযুক্ত করছেন। এ নিয়ে ওই এলাকায় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, উপজেলার ২নং পারুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ খাঁন নির্বাচিত হওয়ার পর ইউপি সদস্যদের পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন প্রকল্প নিজেই তার লোকজন দিয়ে করে আসছিলেন। গত রোববার সকালে সকল ইউপি সদস্য পরিষদের যান এবং চেয়ারম্যান না থাকায় সচিব মোস্তাক আহম্মেদের নিকট প্রকল্পের হিসাব চান। এ সময় সচিব চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলতে বলেন। পরে বিকাল সাড়ে ৩ টায় চেয়ারম্যান তার কার্যালয়ে আসলে সকল ইউপি সদস্যরা তার কার্যালয়ে যান। এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান, তার ছেলে ও লোকজন দরজা বন্ধ করে ৪নং ওয়ার্ড সদস্য সাইফুল ইসলামকে বেধড়ক মারপিট করে ফেলে রাখে। পরে অন্য সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, আমরা সকল সদস্য তার কাছে প্রকল্প বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান, তার ছেলে আব্দুল মান্নান ও ক্যাডার বাহিনী তার উপর হামলা চালায়।
৫নং ওয়ার্ড সদস্য নুর মোহাম্মদ ও ৯নং ওয়ার্ড সদস্য নুরুল আমিন বলেন, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে চেয়ারম্যান কোন সিদ্ধান্ত ছাড়াই সব প্রকল্পের কাজ একাই করছেন। কোন হিসাব দিচ্ছেন না। ২ বছর পেরিয়ে গেলেও প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচন কিংবা মাসিক সভা করা হয়নি।
ইউপি সচিব মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ইউপি সদস্যরা বিভিন্ন প্রকল্পের বিষয় জানতে চাইলে আমি চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলতে বলি। পরে তারা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে একটি মোবাইল ফোন ভেঙ্গে ফেলে।
ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ খাঁন বলেন, ওই ইউপি সদস্য মাদকাসক্ত। তার কাছে মাদক পাওয়া যাওয়ায় জনগণ তাকে পিটিয়েছে।