৩২ ধারার লক্ষ্য সাংবাদিক নন : আইনমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2018/02/law.html
ডেস্ক-
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩২ ধারা সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে করা হয়নি। তাহলে কেন আপনারা এটাকে নিজেদের ঘাড়ে নিচ্ছেন? ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে যদি গুপ্তচরবৃত্তি হয় সেক্ষেত্রেই এই ধারা প্রযোজ্য। যেমন, রিজার্ভ ব্যাংকের টাকা ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে লুট করা হয়েছে। এক্ষেত্রে কি আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করবো না? এসব ক্ষেত্রে বিচারের জন্যই তো এই ধারা রাখা হয়েছে।আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আপনাদের কথা দিয়েছিলাম ৫৭ ধারা বিলুপ্ত হবে, বিলুপ্ত হয়েছে। ৫৭ ধারাতে বিভিন্ন অপরাধে সাত থেকে চৌদ্দ বছর মেয়াদে সাজার বিধান ছিল। তাছাড়া ওই আইনে অপরাধগুলো স্পষ্ট ছিল না। ৩২ ধারায় সে অপরাধগুলো স্পষ্ট করা হয়েছে। ছোট অপরাধ করলে ছোট সাজা ও বড় অপরাধ করলে বড় সাজা প্রদানের বিধান রয়েছে।
তিনি বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব অপরাধ দণ্ডবিধি আইনে রয়েছে। তবে ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে অপরাধগুলো হলে তার বিচারের সুযোগ দণ্ডবিধিতে ছিল না। এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে সেসব অপরাধের বিচার হবে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুল হান্নান, বদিউজ্জামান, ডিআরইউ’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন প্রমুখ।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩২ ধারা সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে করা হয়নি। তাহলে কেন আপনারা এটাকে নিজেদের ঘাড়ে নিচ্ছেন? ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে যদি গুপ্তচরবৃত্তি হয় সেক্ষেত্রেই এই ধারা প্রযোজ্য। যেমন, রিজার্ভ ব্যাংকের টাকা ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে লুট করা হয়েছে। এক্ষেত্রে কি আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করবো না? এসব ক্ষেত্রে বিচারের জন্যই তো এই ধারা রাখা হয়েছে।আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আপনাদের কথা দিয়েছিলাম ৫৭ ধারা বিলুপ্ত হবে, বিলুপ্ত হয়েছে। ৫৭ ধারাতে বিভিন্ন অপরাধে সাত থেকে চৌদ্দ বছর মেয়াদে সাজার বিধান ছিল। তাছাড়া ওই আইনে অপরাধগুলো স্পষ্ট ছিল না। ৩২ ধারায় সে অপরাধগুলো স্পষ্ট করা হয়েছে। ছোট অপরাধ করলে ছোট সাজা ও বড় অপরাধ করলে বড় সাজা প্রদানের বিধান রয়েছে।
তিনি বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব অপরাধ দণ্ডবিধি আইনে রয়েছে। তবে ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে অপরাধগুলো হলে তার বিচারের সুযোগ দণ্ডবিধিতে ছিল না। এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে সেসব অপরাধের বিচার হবে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুল হান্নান, বদিউজ্জামান, ডিআরইউ’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন প্রমুখ।