চাড়ালকাটা বেইলি ব্রীজের পাটাতন ভেঙ্গে পড়েছে॥ ভারীযান চলাচল বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2018/02/charal-kata.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১০ ফেব্রুয়ারি॥
নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলা ও রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার একমাত্র সড়কটির চাড়ালকাটা নদীর উপর নির্মিত বেইলী ব্রীজের পাটাতন ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে ওই সড়কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ শনিবার ঘটনাস্থলে গেলে এলাকাবাসী জানায় গতকাল শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারী/২০১৮) সকালে ব্রীজটির পাটাতন ভেঙ্গে নিচে পড়ে যায়। নীলফামারী সড়ক বিভাগকে বিষয়টি অবগত করা হলেও কোন কর্মকর্তা আজ শনিবার দুপুর পর্যন্ত বেইলী ব্রীজটির পাটাতন মেরামতের কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেনি। তা ছাড়া গত বছর হতেই ব্রীজটি নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে এলাকাবাসীর অভিযোগ ২০১৭ সালে প্রথম দিকে জেলার সৈয়দপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড চাড়ালকাটা নদীর চর ড্রেজিং করে নদীর বালু দুই পাশে ভরাট করে রেখেছিল। ওইসব বালু একটি প্রভাবশালী চক্র পানি উন্নয়ন বোর্ডের অসাধু কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে রাতের আধারে দশ চাকার ট্রাকে করে রাতভর বেইলি ব্রীজের ওপর দিয়ে বালু পাচার করে আসছিল। এ অবস্থায় ওই বছরের ১৯ ডিসেম্বর ব্রীজের একটি পাটাতন ভেঙ্গে যায়।
এলাকাবাসী জানায়, কর্তৃপক্ষ সে সময় ওই ভাঙ্গা অংশটুকু মেরামত করলে ব্রীজের অনেক স্থানের নড়বড়ে থাকা পাটাতন মেরামত করেনি। অনেক নাটবণ্টু খুলে গেছে। এ অবস্থায় আজ শুক্রবার আবারো ব্রীজের আরো একটি পাটাতন ভেঙ্গে নিচে পরে যায়। এতে করে ভারী যানচলাচল বন্ধ রয়েছে।
ঝুকি নিয়ে ব্রীজ পারাপারের সময় কথা হয় অটো চালক একরামুল হকের সঙ্গে। তিনি জানান এই পথ দিয়ে প্রতিদিন যাত্রী নিয়ে চলাচল করে থাকেন। ব্রীজটি এমনিতেই ঝুকিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। তার ওপর ব্রীজটির পাটাতন ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করতে পারছেনা।
কিশোরীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মেহেদী হাসান বলেন, আমি ব্রীজটি খুব দ্রত মেরামতের জন্য কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলা ও রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার একমাত্র সড়কটির চাড়ালকাটা নদীর উপর নির্মিত বেইলী ব্রীজের পাটাতন ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে ওই সড়কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ শনিবার ঘটনাস্থলে গেলে এলাকাবাসী জানায় গতকাল শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারী/২০১৮) সকালে ব্রীজটির পাটাতন ভেঙ্গে নিচে পড়ে যায়। নীলফামারী সড়ক বিভাগকে বিষয়টি অবগত করা হলেও কোন কর্মকর্তা আজ শনিবার দুপুর পর্যন্ত বেইলী ব্রীজটির পাটাতন মেরামতের কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেনি। তা ছাড়া গত বছর হতেই ব্রীজটি নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে এলাকাবাসীর অভিযোগ ২০১৭ সালে প্রথম দিকে জেলার সৈয়দপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড চাড়ালকাটা নদীর চর ড্রেজিং করে নদীর বালু দুই পাশে ভরাট করে রেখেছিল। ওইসব বালু একটি প্রভাবশালী চক্র পানি উন্নয়ন বোর্ডের অসাধু কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে রাতের আধারে দশ চাকার ট্রাকে করে রাতভর বেইলি ব্রীজের ওপর দিয়ে বালু পাচার করে আসছিল। এ অবস্থায় ওই বছরের ১৯ ডিসেম্বর ব্রীজের একটি পাটাতন ভেঙ্গে যায়।
এলাকাবাসী জানায়, কর্তৃপক্ষ সে সময় ওই ভাঙ্গা অংশটুকু মেরামত করলে ব্রীজের অনেক স্থানের নড়বড়ে থাকা পাটাতন মেরামত করেনি। অনেক নাটবণ্টু খুলে গেছে। এ অবস্থায় আজ শুক্রবার আবারো ব্রীজের আরো একটি পাটাতন ভেঙ্গে নিচে পরে যায়। এতে করে ভারী যানচলাচল বন্ধ রয়েছে।
ঝুকি নিয়ে ব্রীজ পারাপারের সময় কথা হয় অটো চালক একরামুল হকের সঙ্গে। তিনি জানান এই পথ দিয়ে প্রতিদিন যাত্রী নিয়ে চলাচল করে থাকেন। ব্রীজটি এমনিতেই ঝুকিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। তার ওপর ব্রীজটির পাটাতন ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করতে পারছেনা।
কিশোরীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মেহেদী হাসান বলেন, আমি ব্রীজটি খুব দ্রত মেরামতের জন্য কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।