পৌষ মাসের তীব্র শীতে কাঁতরাচ্ছে হরিপুরে হতদরিদ্র মানুষ
https://www.obolokon24.com/2018/01/thakurgaon_5.html
জে. ইতি হরিপুর, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁও জেলা হিমালয় পাদদেশে ঘেষে হরিপুর উপজেলায় টানা কয়েকদিনের তীব্র শীতে কূয়াশায় ও কনকনে ঠান্ডায়
উপজেলার প্রায় ২০ হাজার হতদরিদ্র মানুষ শীতের কাপড়ের অভাবে কাঁতরাচ্ছে। সেই সাথে ঘন কুয়াশার চাঁদরে ঢাকা পড়েছে উপজেলার সর্ব সাধারণ মানুষ। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হওয়া ঘন কুয়াশার আবছা পরের দিন সকাল ১২ টা পযর্ন্ত অব্যহত থাকছে। এই ঘন কূয়াশা ও কনকনে ঠান্ডার কারণে উপজেলার ২০ হাজার হতদরিদ্র পরিবার তাদের কমলমতি ছেলে মেয়ে ও বৃদ্ধ মা বাবাকে নিয়ে শীতের কবলে পরে চরম বিপাকে পরেছে। এলাকার সম্পূর্ণ ধনী মানূষের শীত নিবারণ করার জন্য লেপ ও কাঁথা গায়ে চাদর, কম্বল এবং বিভিন্ন প্রকারের গরম কাপড়-চোপড় থাকলেও উপজেলার হতদরিদ্র মানুষের শীত নিবারণের জন্য কিছুই নেই। তাই ঐ সকল হতদরিদ্র পরিবারের কমলমতি শিশুরা শীত নিবারণের জন্য বিকল্পপথ অবলম্বন করে মাঠ ঘাটে ক্ষেত থেকে খড়কুটা সংগ্রহ করে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। কিন্তু ঐ কমলমতি শিশুরা যে সময়ে স্কুল যাওয়ার কথা সেই সময়ে শীতের কাছে পরাজয় বরণ করে শীত থেকে রক্ষা পেতে খড়কুটা সংগ্রহ করতে ব্যস্ত থাকে। তীব্র শীত ও কনকনে ঠান্ডার কারণে এই অনেক শিশু ও বৃদ্ধ শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মানবেতরভাবে জীবনযাপন করছে অথচ এই উপজেলায় অনেক ধনাঢ়্য ও রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং সমাজসেবামূলক এনজিও সংগঠন থাকলেও এখন পর্যন্ত কেউ এ হতদরিদ্র মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়নি তাই সরকার যদি অতি জরুরিভাবে এই উপজেলার হতদরিদ্র মানুষের পাশে না দাঁড়ায় তাহলে অচিরেই শীত জনিত নিউমোনিয়া, ডাইরিয়া, আমাশয়, এ্যাকজিমাসহ প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংঙ্কা রয়েছে বলে সচেতন মহল মনে করেন।
ঠাকুরগাঁও জেলা হিমালয় পাদদেশে ঘেষে হরিপুর উপজেলায় টানা কয়েকদিনের তীব্র শীতে কূয়াশায় ও কনকনে ঠান্ডায়
উপজেলার প্রায় ২০ হাজার হতদরিদ্র মানুষ শীতের কাপড়ের অভাবে কাঁতরাচ্ছে। সেই সাথে ঘন কুয়াশার চাঁদরে ঢাকা পড়েছে উপজেলার সর্ব সাধারণ মানুষ। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হওয়া ঘন কুয়াশার আবছা পরের দিন সকাল ১২ টা পযর্ন্ত অব্যহত থাকছে। এই ঘন কূয়াশা ও কনকনে ঠান্ডার কারণে উপজেলার ২০ হাজার হতদরিদ্র পরিবার তাদের কমলমতি ছেলে মেয়ে ও বৃদ্ধ মা বাবাকে নিয়ে শীতের কবলে পরে চরম বিপাকে পরেছে। এলাকার সম্পূর্ণ ধনী মানূষের শীত নিবারণ করার জন্য লেপ ও কাঁথা গায়ে চাদর, কম্বল এবং বিভিন্ন প্রকারের গরম কাপড়-চোপড় থাকলেও উপজেলার হতদরিদ্র মানুষের শীত নিবারণের জন্য কিছুই নেই। তাই ঐ সকল হতদরিদ্র পরিবারের কমলমতি শিশুরা শীত নিবারণের জন্য বিকল্পপথ অবলম্বন করে মাঠ ঘাটে ক্ষেত থেকে খড়কুটা সংগ্রহ করে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। কিন্তু ঐ কমলমতি শিশুরা যে সময়ে স্কুল যাওয়ার কথা সেই সময়ে শীতের কাছে পরাজয় বরণ করে শীত থেকে রক্ষা পেতে খড়কুটা সংগ্রহ করতে ব্যস্ত থাকে। তীব্র শীত ও কনকনে ঠান্ডার কারণে এই অনেক শিশু ও বৃদ্ধ শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মানবেতরভাবে জীবনযাপন করছে অথচ এই উপজেলায় অনেক ধনাঢ়্য ও রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং সমাজসেবামূলক এনজিও সংগঠন থাকলেও এখন পর্যন্ত কেউ এ হতদরিদ্র মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়নি তাই সরকার যদি অতি জরুরিভাবে এই উপজেলার হতদরিদ্র মানুষের পাশে না দাঁড়ায় তাহলে অচিরেই শীত জনিত নিউমোনিয়া, ডাইরিয়া, আমাশয়, এ্যাকজিমাসহ প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংঙ্কা রয়েছে বলে সচেতন মহল মনে করেন।