পীরগাছায় ১২ শিক্ষকের জাল সনদ তদন্তের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_81.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় জাল সনদ দিয়ে চাকুরিরত ১২ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তদন্তে নামে চলছে উৎকোচ বাণিজ্য। ফলে অভিযোগকারিদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে।
উপজেলায় নতুন করে জাতীয়করণ হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে ১২ জন শিক্ষক দীর্ঘ দিন থেকে জাল সনদ দিয়ে চাকুরি করে আসছেন। এ বিষয়ে পৃথক ভাবে সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করে এলাকাবাসী। পরে অভিযোগের আলোকে রংপুরের প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একাধিক কর্মকর্তা চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ওই ১২ জন শিক্ষকের সাথে প্রাথমিক দর্শন করে চলে যান। এদিকে তদন্তের নামে প্রাথমিক ভাবে দর্শন করে যাওয়ার পর থেকে তদন্তকারী কর্মকর্তারা জাল সনদধারী শিক্ষকদের সাথে গোপন স্থানে যোগাযোগ করার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারীরা জানান, তদন্তের পর থেকে স্কুল ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের সাথে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে। ইতি পূর্বে ১২ জন জাল সনদধারী শিক্ষকের মধ্যে রেজাউল করিম নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে জাল সনদের প্রমান পত্রসহ অভিযোগ করলেও তা অজ্ঞাত কারনে পার পেয়ে যায়। এবারো ১২ জন জাল সনদধারী শিক্ষকের তালিকায় রেজাউল করিম থাকায় পূর্বের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। রেজাউল করিম নিজে ও বাকী শিক্ষকদের নিয়ে জোট করে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করার অভিযোগ উঠেছে। ফলে এবারো জাল সনদধারীরা তদন্তকারী কর্মকর্তাদের হাত থেকে পারপাওয়া আশংকা করছে অভিযোগ কারীরা।
একাধিক অভিযোগকারী জানান, এক তদন্তকারী কর্মকর্তার স্বামী পীরগাছায় শিক্ষা অফিসার হিসাবে দীর্ঘ দিন কর্মরত ছিলেন। এ সুবাদে জাল সনদধারী শিক্ষকদের সাথে সখ্যতা থাকায় ওই কর্মকর্তার যোগসাজোসে তদন্তের কার্যক্রম ধামাচাপা দেয়ার চেষ্ঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তদন্ত টিমের প্রধান ও জেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তাজুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, নিয়ম মেনে তদন্ত করা হচ্ছে।
রংপুরের পীরগাছায় জাল সনদ দিয়ে চাকুরিরত ১২ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তদন্তে নামে চলছে উৎকোচ বাণিজ্য। ফলে অভিযোগকারিদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে।
উপজেলায় নতুন করে জাতীয়করণ হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে ১২ জন শিক্ষক দীর্ঘ দিন থেকে জাল সনদ দিয়ে চাকুরি করে আসছেন। এ বিষয়ে পৃথক ভাবে সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করে এলাকাবাসী। পরে অভিযোগের আলোকে রংপুরের প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একাধিক কর্মকর্তা চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ওই ১২ জন শিক্ষকের সাথে প্রাথমিক দর্শন করে চলে যান। এদিকে তদন্তের নামে প্রাথমিক ভাবে দর্শন করে যাওয়ার পর থেকে তদন্তকারী কর্মকর্তারা জাল সনদধারী শিক্ষকদের সাথে গোপন স্থানে যোগাযোগ করার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারীরা জানান, তদন্তের পর থেকে স্কুল ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের সাথে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে। ইতি পূর্বে ১২ জন জাল সনদধারী শিক্ষকের মধ্যে রেজাউল করিম নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে জাল সনদের প্রমান পত্রসহ অভিযোগ করলেও তা অজ্ঞাত কারনে পার পেয়ে যায়। এবারো ১২ জন জাল সনদধারী শিক্ষকের তালিকায় রেজাউল করিম থাকায় পূর্বের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। রেজাউল করিম নিজে ও বাকী শিক্ষকদের নিয়ে জোট করে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করার অভিযোগ উঠেছে। ফলে এবারো জাল সনদধারীরা তদন্তকারী কর্মকর্তাদের হাত থেকে পারপাওয়া আশংকা করছে অভিযোগ কারীরা।
একাধিক অভিযোগকারী জানান, এক তদন্তকারী কর্মকর্তার স্বামী পীরগাছায় শিক্ষা অফিসার হিসাবে দীর্ঘ দিন কর্মরত ছিলেন। এ সুবাদে জাল সনদধারী শিক্ষকদের সাথে সখ্যতা থাকায় ওই কর্মকর্তার যোগসাজোসে তদন্তের কার্যক্রম ধামাচাপা দেয়ার চেষ্ঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তদন্ত টিমের প্রধান ও জেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তাজুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, নিয়ম মেনে তদন্ত করা হচ্ছে।