সাদা মেঘের ভেলা নেমেছে যেন সমতলে॥ নীলফামারী সহ পাশ্ববর্তী এলাকায় হাঁড় কাঁপানো শীত
https://www.obolokon24.com/2018/01/nilphamari_1.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৬ জানুয়ারী॥
শেষ পৌষে এসে নয়া ইনিংস নেমেছে শীত। এতে পতন হাড় কাঁপানো উক্তুরী হাওয়া ঢুকে পড়েছে উত্তরবঙ্গের নীলফামারী সহ পাশ্ববর্তী এলাকায়। হিমালয় পর্বত হতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে উত্তরবঙ্গের উপরে। তার টানেই উড়ে এসেছে হিম শীতর হাওয়া। এতে পতন ঘটেছে তাপমাত্রার।
হিমশীতল বায়ুতে শৈত্য প্রবাহে হাঁড় কাঁপানো শীতে ঘন কুয়াশাপাত জনজীবনে ব্যাঘাত সৃস্টি করেছে। ঘন কুয়াশা দেখে মনে হবে আকাশ হতে সাদা মেঘের ভেলা নেমে এসেছে সমতল ভূমিতে। গত দুই দিনের চেয়ে আজ শনিবার তীব্রতা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
শনিবার সকাল ৯টায় নীলফামারীর তিস্তা নদী বিধৌত ডিমলা উপজেলায় সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ১০ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সৈয়দপুর উপজেলায় ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস, বিকাল ৩টায় ডিমলা উপজেলায় সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ৮ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সৈয়দপুর উপজেলায় ৭ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সন্ধ্যা ৬টায় ডিমলা উপজেলায় সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ৭ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সৈয়দপুর উপজেলায় ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস ছিল।
এদিন দেখা মিলছে না সূর্য্যরে। ঘড়ির সময় ছাড়া দিন বোঝা দায় হয়ে পড়েছে। ফলে শীতের তীব্রটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিকে সরকারিভাবে প্রধানমন্ত্রী দপ্তর থেকে পাওয়া ২৪ হাজার কম্বল বিতরন করেছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারনে সকালে ঢাকা-সৈয়দপুর আকাশ পথে দুইটি বিমান উড়তে পারেনি। যা দুপুরের পর ঢাকা হতে যাত্রী নিয়ে এসে ফিরতে পথে যাত্রী নিয়ে ঢাকায় ফেরে। এতে দুই বিমানের বিলম্ব ঘটে ৫ ঘন্টার উপর। কুয়াশার কারনে ্ চিলাহাটি-নীলফামারী-ঢাকা পথের আন্তঃনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ধীর গতিতে চলায় ৩ ঘন্টা ৫০ মিনিট বিলম্বে চলছে। একই অবস্থা নীলফামারী-খুলনা রেলপথের আন্তঃনগর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনের। এই ট্রেনের ডাউনটি চলছে ৩ ঘন্টা ৫ মিনিট ও আপ ট্রেনটি চলছে ১ ঘন্টা ৩৪ মিনিট বিলম্বে।
এদিকে তীব্র শীতে হাসপাতালগুলোতে ক্লোল্ড ডায়রিয়া ও নিমোনিয়া আক্রান্ত রোগীর ভিড় বেড়েছে। গত দুইদিনে ৫ শতাধিক রোগী ভর্তি হয়ে জেলার ছয় উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
অপরদিকে কনকনে হাঁড় কাঁপানো শীতে কায়িক শ্রমিকরা পড়েছে বিপাকে। শ্রমিকরা বলছে শীতে হাত পা জমে যাচ্ছে।
কৃষকরা বলছে, ঘনকুয়াশা ও শীতে বোরো বীজতলা কোল্ড ইনজুরিতে নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলায় ৮০ হাজার ৩শহেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব জমিতে বোরো আবাদের জন্য ৫ হাজার ৫শ’ ২৪ হেক্টর জমিতে বীজতলা করা হয়। অপর দিকে আলু ক্ষেতে লেট ব্লাইট বা পচন রোগ দেখা দিয়েছে ।
প্রচন্ড শীতে জেলার মানুষের জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে। কনকনে বাতাস শীতের তীব্রতা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
শেষ পৌষে এসে নয়া ইনিংস নেমেছে শীত। এতে পতন হাড় কাঁপানো উক্তুরী হাওয়া ঢুকে পড়েছে উত্তরবঙ্গের নীলফামারী সহ পাশ্ববর্তী এলাকায়। হিমালয় পর্বত হতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে উত্তরবঙ্গের উপরে। তার টানেই উড়ে এসেছে হিম শীতর হাওয়া। এতে পতন ঘটেছে তাপমাত্রার।
হিমশীতল বায়ুতে শৈত্য প্রবাহে হাঁড় কাঁপানো শীতে ঘন কুয়াশাপাত জনজীবনে ব্যাঘাত সৃস্টি করেছে। ঘন কুয়াশা দেখে মনে হবে আকাশ হতে সাদা মেঘের ভেলা নেমে এসেছে সমতল ভূমিতে। গত দুই দিনের চেয়ে আজ শনিবার তীব্রতা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
শনিবার সকাল ৯টায় নীলফামারীর তিস্তা নদী বিধৌত ডিমলা উপজেলায় সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ১০ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সৈয়দপুর উপজেলায় ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস, বিকাল ৩টায় ডিমলা উপজেলায় সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ৮ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সৈয়দপুর উপজেলায় ৭ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সন্ধ্যা ৬টায় ডিমলা উপজেলায় সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ৭ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সৈয়দপুর উপজেলায় ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস ছিল।
এদিন দেখা মিলছে না সূর্য্যরে। ঘড়ির সময় ছাড়া দিন বোঝা দায় হয়ে পড়েছে। ফলে শীতের তীব্রটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিকে সরকারিভাবে প্রধানমন্ত্রী দপ্তর থেকে পাওয়া ২৪ হাজার কম্বল বিতরন করেছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারনে সকালে ঢাকা-সৈয়দপুর আকাশ পথে দুইটি বিমান উড়তে পারেনি। যা দুপুরের পর ঢাকা হতে যাত্রী নিয়ে এসে ফিরতে পথে যাত্রী নিয়ে ঢাকায় ফেরে। এতে দুই বিমানের বিলম্ব ঘটে ৫ ঘন্টার উপর। কুয়াশার কারনে ্ চিলাহাটি-নীলফামারী-ঢাকা পথের আন্তঃনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ধীর গতিতে চলায় ৩ ঘন্টা ৫০ মিনিট বিলম্বে চলছে। একই অবস্থা নীলফামারী-খুলনা রেলপথের আন্তঃনগর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনের। এই ট্রেনের ডাউনটি চলছে ৩ ঘন্টা ৫ মিনিট ও আপ ট্রেনটি চলছে ১ ঘন্টা ৩৪ মিনিট বিলম্বে।
এদিকে তীব্র শীতে হাসপাতালগুলোতে ক্লোল্ড ডায়রিয়া ও নিমোনিয়া আক্রান্ত রোগীর ভিড় বেড়েছে। গত দুইদিনে ৫ শতাধিক রোগী ভর্তি হয়ে জেলার ছয় উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
অপরদিকে কনকনে হাঁড় কাঁপানো শীতে কায়িক শ্রমিকরা পড়েছে বিপাকে। শ্রমিকরা বলছে শীতে হাত পা জমে যাচ্ছে।
কৃষকরা বলছে, ঘনকুয়াশা ও শীতে বোরো বীজতলা কোল্ড ইনজুরিতে নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। নীলফামারী জেলার ৬টি উপজেলায় ৮০ হাজার ৩শহেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব জমিতে বোরো আবাদের জন্য ৫ হাজার ৫শ’ ২৪ হেক্টর জমিতে বীজতলা করা হয়। অপর দিকে আলু ক্ষেতে লেট ব্লাইট বা পচন রোগ দেখা দিয়েছে ।
প্রচন্ড শীতে জেলার মানুষের জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে। কনকনে বাতাস শীতের তীব্রতা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।