নীলফামারীতে নববধুর মরদেহ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2018/01/nilphamari86.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২ জানুয়ারী॥
লিমা আক্তার (১৬) নামের এক নববধুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকাল চারটার দিকে নীলফামারী সদরের খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের রামকলা গ্রামের স্বামী মিন্টু মিয়া(১৯) বাড়ি হতে এই মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পারিবারিক কলহে নববধু লিমা আক্তার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আতœহত্যা করেছে বলে প্রচারনা করা হলেও এটি রহস্যজনক বলে অভিযোগ উঠেছে। এঘটনার পর লিমার স্বামী, শ্বশুড় ও বিমাতা শাশুড়ি গা-ঢাকা দেয়।
পুলিশ জানায়, নববধু লিমা জেলা সদরের পঞ্চপুকুর ইউনিয়নের চেংমারী গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে। ছয় মাস আগে খোকশাবাড়ির উক্ত গ্রামের ধান চাল ব্যবসায়ী কফুর আলীর ছেলে মিন্টু মিয়ার বিয়ে হয়েছিল। লিমার বাবা ঢাকায় একটি ফ্যাক্টরীর সিকিউরিটি গার্ডের চাকুরী করার সুবাধে লিমার মা ঢাকায় থাকে।
এলাকাবাসী জানায়, কম বয়সে বিয়ে হওয়ায় লিমা শ্বশুড়বাড়িতে থাকতে চাইতো না। তার স্বামী মিন্টু মিয়ার মা হালিমুন বেগম মারা যাওয়ায় তার বাবা দ্বিতীয় করে জিন্না বেগমকে। ফলে বিমাতা শাশুড়ি লিমাকে সব সময় গালমন্দ করতো।
এ অবস্থায় লিমা ঢাকায় তার বাবা মার কাছে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করে আসছিল। এ ছাড়া স্বামী বেকার হয়ে থাকায় স্বামীর সঙ্গেও ছিল বিরোধ।
এলাকাবাসীর মতে, আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে ঘরের ভেতর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে লিমা আতœহত্যা করেছে প্রচারনা করা হলেও কেউ তা দেখতে পায়নি। খবর পেয়ে এলাকাবাসী ছুটে এলে বাড়ির অঙ্গিনায় মরদেহ শুয়ে থাকতে দেখা যায়। তার শরীরে আঘাতের চিহৃ ছিল। ইউপি চেয়ারম্যানকে খবর দিলে তিনি পুলিশকে বিষয়টি জানায়। পুলিশ আসার খবরে লিমার স্বামী, শ্বশুড় ও বিমাতা শাশুড়ি গা-ঢাকা দেয়।
নীলফামারী থানার ওসি বাবুল আকতার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানায়, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (৩ জানুয়ারী) জেলার মর্গে ময়না তদন্ত করা হবে। এ ছাড়া মেয়েটির বাবা মাকে খবর দেয়া হয়েছে। তারা এলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। #
লিমা আক্তার (১৬) নামের এক নববধুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকাল চারটার দিকে নীলফামারী সদরের খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের রামকলা গ্রামের স্বামী মিন্টু মিয়া(১৯) বাড়ি হতে এই মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পারিবারিক কলহে নববধু লিমা আক্তার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আতœহত্যা করেছে বলে প্রচারনা করা হলেও এটি রহস্যজনক বলে অভিযোগ উঠেছে। এঘটনার পর লিমার স্বামী, শ্বশুড় ও বিমাতা শাশুড়ি গা-ঢাকা দেয়।
পুলিশ জানায়, নববধু লিমা জেলা সদরের পঞ্চপুকুর ইউনিয়নের চেংমারী গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে। ছয় মাস আগে খোকশাবাড়ির উক্ত গ্রামের ধান চাল ব্যবসায়ী কফুর আলীর ছেলে মিন্টু মিয়ার বিয়ে হয়েছিল। লিমার বাবা ঢাকায় একটি ফ্যাক্টরীর সিকিউরিটি গার্ডের চাকুরী করার সুবাধে লিমার মা ঢাকায় থাকে।
এলাকাবাসী জানায়, কম বয়সে বিয়ে হওয়ায় লিমা শ্বশুড়বাড়িতে থাকতে চাইতো না। তার স্বামী মিন্টু মিয়ার মা হালিমুন বেগম মারা যাওয়ায় তার বাবা দ্বিতীয় করে জিন্না বেগমকে। ফলে বিমাতা শাশুড়ি লিমাকে সব সময় গালমন্দ করতো।
এ অবস্থায় লিমা ঢাকায় তার বাবা মার কাছে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করে আসছিল। এ ছাড়া স্বামী বেকার হয়ে থাকায় স্বামীর সঙ্গেও ছিল বিরোধ।
এলাকাবাসীর মতে, আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে ঘরের ভেতর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে লিমা আতœহত্যা করেছে প্রচারনা করা হলেও কেউ তা দেখতে পায়নি। খবর পেয়ে এলাকাবাসী ছুটে এলে বাড়ির অঙ্গিনায় মরদেহ শুয়ে থাকতে দেখা যায়। তার শরীরে আঘাতের চিহৃ ছিল। ইউপি চেয়ারম্যানকে খবর দিলে তিনি পুলিশকে বিষয়টি জানায়। পুলিশ আসার খবরে লিমার স্বামী, শ্বশুড় ও বিমাতা শাশুড়ি গা-ঢাকা দেয়।
নীলফামারী থানার ওসি বাবুল আকতার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানায়, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (৩ জানুয়ারী) জেলার মর্গে ময়না তদন্ত করা হবে। এ ছাড়া মেয়েটির বাবা মাকে খবর দেয়া হয়েছে। তারা এলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। #