নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ চাঁদখানা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/01/kisargang_21.html
শামীম হোসেন বাবু, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি ২১ জানুয়ারী॥
নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে স্থানীয়রা সেবা না পেয়ে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জমির মালিকগণ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আজ রবিবার সকাল ১১টা বাজলেও তার অফিসটি ছিল তালাবদ্ধ। অফিসের পিয়ন এসে তালা খুললেও বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে তার দেখা পাওয়া যায়নি। এ সময় স্থানীয় জমির মালিকগণ অফিসের সামনে ভিড় করছিল।
চাঁদখানা ইউনিয়নের সরঞ্জাবাড়ি গ্রামের মনছুর আলীর ছেলে মাসুদ রানা অভিযোগ করে বলেন, আমি ৫৬ শতক জমির হাল দাখিলা কাটার জন্য ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের কাছে গেলে তিনি তিন হাজার টাকা দাবি করেন। পরে দেড় হাজার টাকা দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো রসিদ দেয়নি।
চাঁদখানা ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার আব্দুল হামিদ বলেন, আমি জমির খাজনা খারিজের জন্য গেলে তহশিলদার শফিকুল ইসলাম আমার কাছে এক হাজার টাকা নিয়ে আমাকে ৩৮৪ টাকার রশিদ দিয়েছে।
চাঁদখানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাফিজার রহমান হাফু বলেন, আমি বেশ কয়েকবার তহশিলদার শফিকুল ইসলামকে সতর্ক করেছি। কিন্তু সে কোনো কথা শোনে না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মেহেদী হাসান বলেন, জমির মালিকদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদখানা ইউনিয়নের ভূমি কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। #
নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে স্থানীয়রা সেবা না পেয়ে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জমির মালিকগণ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আজ রবিবার সকাল ১১টা বাজলেও তার অফিসটি ছিল তালাবদ্ধ। অফিসের পিয়ন এসে তালা খুললেও বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে তার দেখা পাওয়া যায়নি। এ সময় স্থানীয় জমির মালিকগণ অফিসের সামনে ভিড় করছিল।
চাঁদখানা ইউনিয়নের সরঞ্জাবাড়ি গ্রামের মনছুর আলীর ছেলে মাসুদ রানা অভিযোগ করে বলেন, আমি ৫৬ শতক জমির হাল দাখিলা কাটার জন্য ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের কাছে গেলে তিনি তিন হাজার টাকা দাবি করেন। পরে দেড় হাজার টাকা দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো রসিদ দেয়নি।
চাঁদখানা ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার আব্দুল হামিদ বলেন, আমি জমির খাজনা খারিজের জন্য গেলে তহশিলদার শফিকুল ইসলাম আমার কাছে এক হাজার টাকা নিয়ে আমাকে ৩৮৪ টাকার রশিদ দিয়েছে।
চাঁদখানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাফিজার রহমান হাফু বলেন, আমি বেশ কয়েকবার তহশিলদার শফিকুল ইসলামকে সতর্ক করেছি। কিন্তু সে কোনো কথা শোনে না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মেহেদী হাসান বলেন, জমির মালিকদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদখানা ইউনিয়নের ভূমি কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। #