নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে যুবলীগের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যানের কুশপুত্তলিকা দাহ
https://www.obolokon24.com/2018/01/kisargang3.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
উপজেলা কমিটি বহাল থাকা অবস্থায় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক কমিটি অবৈধ ভাবে ঘোষনা দেয়ার প্রতিবাদে ও ওই কমিটি বাতিলের দাবিতে উপজেলার নেতাকর্মীরা মানববন্ধন সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে। বর্তমান উপজেলা কমিটির আয়োজনে আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা শহীদ মিনার মোড়ের প্রধান সড়কে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। বিক্ষোভ মিছিলের সময় উপজেলা যুবলীগের নেতাকর্মীরা থানা মোড়ে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী ও দপ্তর সম্পাদক আনিছ মন্ডলের কুশপুত্তলিকা দাহ করে।
এর আগে মানববন্ধন চলাকালিন সমাবেশে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফণিভূষন মজুমদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি আব্দুল রাজ্জাক বাবু, সাধারন সম্পাদক গোলাম রব্বানী চৌধুরী বিপুল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আশুতোষ রায় সিংহ, কোষাধ্যক্ষ রশিদুল ইসলাম বাবু, রনচন্ডি ইউনিয়নের সভাপতি রোকনুজ্জামান মিথু, বড়ভিটা ইউনিয়নের সভাপতি সাইফুল ইসলাম,মাগুড়া ইউনিয়নের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান প্রমুখ।
উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অভিযোগ করে জানান, সংগঠনের গঠনতন্ত্র বর্হিভূত ভাবে কেন্দ্রীয় কমিটি অবৈধভাবে আহবায়ক কমিটি ঘোষনা দিয়েছে। অথচ বর্তমান উপজেলা কমিটি ৯টি ইউনিয়ন ও ৮১ টি ওয়ার্ডে সম্মেলন সম্পন্ন করে উপজেলা সম্মেলনের প্রস্তুতি গ্রহন করে। এ অবস্থায় হঠাৎ করে কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান ও সাধারন সম্পাদক স্বাক্ষরিত পত্রে জানতে পারি তারা ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর তারিখে কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের ২১ সদস্যে কমিটির অনুমোদন দিয়েছে । তিনি অভিযোগ করে জানান বর্তমান উপজেলা যুবলীগ কমিটি বহাল থাকা অবস্থায় কেন্দ্রীয় কমিটি স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপি পরিবারের সন্তানদের আহবায়ক কমিটিতে অর্ন্তভুক্ত করেছে। এরা হলো উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির হাসান আলীর আপন ভাতিজা মিনহাজুল ইসলাম ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রাজ্জকুল ইসলাম রাজার ভাতিজা মোশাররফ হোসেন তুলিপ। এ ছাড়া যাদের দিয়ে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি অবৈধভাবে ঘোষনা দিয়েছে তারা কেউ আওয়ামী লীগের পরিবারে সদস্য নয় ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলনা।
তাই আমরা কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি মানিনা। এটিকে বাতিলের দাবিতে উপজেলার সকল যুবলীগের নেতাকর্মীরা মাঠে নেমে আজ কর্মসুচি পালন করতে বাধ্য হলো।
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত উপজেলা যুবলীগের নব্য আহবায়ক আবুল কালাম বারী ওরফে পাইলটের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি তার মোবাইলে একাধিকবার কল দেয়া হলে তিনি তা রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে নীলফামারী জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক সায়িদ মাহমুদের সঙ্গে কথা বলা হলে তিনি জানান কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক এ জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের যে আহবায়ক কমিটি ঘোষনা দিয়েছে তার কোন পত্র আমাদের হস্তগত হয়নি বা আমাদের কোন অবগত করেনি।#
উপজেলা কমিটি বহাল থাকা অবস্থায় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক কমিটি অবৈধ ভাবে ঘোষনা দেয়ার প্রতিবাদে ও ওই কমিটি বাতিলের দাবিতে উপজেলার নেতাকর্মীরা মানববন্ধন সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে। বর্তমান উপজেলা কমিটির আয়োজনে আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা শহীদ মিনার মোড়ের প্রধান সড়কে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। বিক্ষোভ মিছিলের সময় উপজেলা যুবলীগের নেতাকর্মীরা থানা মোড়ে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী ও দপ্তর সম্পাদক আনিছ মন্ডলের কুশপুত্তলিকা দাহ করে।
এর আগে মানববন্ধন চলাকালিন সমাবেশে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফণিভূষন মজুমদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি আব্দুল রাজ্জাক বাবু, সাধারন সম্পাদক গোলাম রব্বানী চৌধুরী বিপুল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আশুতোষ রায় সিংহ, কোষাধ্যক্ষ রশিদুল ইসলাম বাবু, রনচন্ডি ইউনিয়নের সভাপতি রোকনুজ্জামান মিথু, বড়ভিটা ইউনিয়নের সভাপতি সাইফুল ইসলাম,মাগুড়া ইউনিয়নের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান প্রমুখ।
উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অভিযোগ করে জানান, সংগঠনের গঠনতন্ত্র বর্হিভূত ভাবে কেন্দ্রীয় কমিটি অবৈধভাবে আহবায়ক কমিটি ঘোষনা দিয়েছে। অথচ বর্তমান উপজেলা কমিটি ৯টি ইউনিয়ন ও ৮১ টি ওয়ার্ডে সম্মেলন সম্পন্ন করে উপজেলা সম্মেলনের প্রস্তুতি গ্রহন করে। এ অবস্থায় হঠাৎ করে কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান ও সাধারন সম্পাদক স্বাক্ষরিত পত্রে জানতে পারি তারা ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর তারিখে কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের ২১ সদস্যে কমিটির অনুমোদন দিয়েছে । তিনি অভিযোগ করে জানান বর্তমান উপজেলা যুবলীগ কমিটি বহাল থাকা অবস্থায় কেন্দ্রীয় কমিটি স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপি পরিবারের সন্তানদের আহবায়ক কমিটিতে অর্ন্তভুক্ত করেছে। এরা হলো উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির হাসান আলীর আপন ভাতিজা মিনহাজুল ইসলাম ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রাজ্জকুল ইসলাম রাজার ভাতিজা মোশাররফ হোসেন তুলিপ। এ ছাড়া যাদের দিয়ে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি অবৈধভাবে ঘোষনা দিয়েছে তারা কেউ আওয়ামী লীগের পরিবারে সদস্য নয় ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলনা।
তাই আমরা কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি মানিনা। এটিকে বাতিলের দাবিতে উপজেলার সকল যুবলীগের নেতাকর্মীরা মাঠে নেমে আজ কর্মসুচি পালন করতে বাধ্য হলো।
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত উপজেলা যুবলীগের নব্য আহবায়ক আবুল কালাম বারী ওরফে পাইলটের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি তার মোবাইলে একাধিকবার কল দেয়া হলে তিনি তা রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে নীলফামারী জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক সায়িদ মাহমুদের সঙ্গে কথা বলা হলে তিনি জানান কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক এ জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের যে আহবায়ক কমিটি ঘোষনা দিয়েছে তার কোন পত্র আমাদের হস্তগত হয়নি বা আমাদের কোন অবগত করেনি।#