রাজধানীর নাখালপাড়ায় অভিযানে তিন জেএমবি সদস্য নিহত : র্যাব
https://www.obolokon24.com/2018/01/jmb.html
ডেস্ক-
রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়ার রুবি ভিলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে নিহত তিনজনই জেএমবির সদস্য বলে জানিয়েছে র্যাব। র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান আজ শুক্রবার তিনি সাংবাদিকদের এসব জানান।
তিনি জানান, ওই বাড়ির অন্য সব বাসিন্দাই নিরাপদে আছেন। নিহত তিনজনের বয়স ২৫ থেকে ২৭ এর মধ্যে। তাদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পেরেছি তারা জেএমবি সদস্য। মুফতি মাহমুদ আরও বলেন, জঙ্গিদের বিষয়ে তথ্য পাওয়ার জন্য ওই বাড়ির কেয়ারটেকার রুবেলকে তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
তিনি বলেন, ওই ঘরে জাহিদের ছবিসহ দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। তার একটিতে নামের জায়গায় জাহিদ লেখা থাকলেও অন্যটিতে লেখা রয়েছে সজীব। জাহিদ খুব ভোরে বাড়ি থেকে বের হয়ে অনেক রাতে ফিরত। অন্য দুজন কখন কি করত সে বিষয়ে কেউ কিছু বলতে পারেনি।
মুফতি মাহমুদ আরও বলেন, ওই বাড়িতে আস্তানা গড়ে জঙ্গিরা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলাসহ নাশকতার পরিকল্পনা করলে বলে গোয়েন্দা তথ্য পাওয়ার পরই র্যাব সেখানে অভিযান চালায়।
তিনি জানান, পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলার চারটি ফ্ল্যাটের মধ্যে তিনটিই মেস হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। ওই তিন বাসায় ২১/২২ জন থাকত। আর পুরো ভবনে দশটি ফ্ল্যাটে ৬০ জনের বেশি মানুষের বসবাস।
রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়ার রুবি ভিলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে নিহত তিনজনই জেএমবির সদস্য বলে জানিয়েছে র্যাব। র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান আজ শুক্রবার তিনি সাংবাদিকদের এসব জানান।
তিনি জানান, ওই বাড়ির অন্য সব বাসিন্দাই নিরাপদে আছেন। নিহত তিনজনের বয়স ২৫ থেকে ২৭ এর মধ্যে। তাদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পেরেছি তারা জেএমবি সদস্য। মুফতি মাহমুদ আরও বলেন, জঙ্গিদের বিষয়ে তথ্য পাওয়ার জন্য ওই বাড়ির কেয়ারটেকার রুবেলকে তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
তিনি বলেন, ওই ঘরে জাহিদের ছবিসহ দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। তার একটিতে নামের জায়গায় জাহিদ লেখা থাকলেও অন্যটিতে লেখা রয়েছে সজীব। জাহিদ খুব ভোরে বাড়ি থেকে বের হয়ে অনেক রাতে ফিরত। অন্য দুজন কখন কি করত সে বিষয়ে কেউ কিছু বলতে পারেনি।
মুফতি মাহমুদ আরও বলেন, ওই বাড়িতে আস্তানা গড়ে জঙ্গিরা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলাসহ নাশকতার পরিকল্পনা করলে বলে গোয়েন্দা তথ্য পাওয়ার পরই র্যাব সেখানে অভিযান চালায়।
তিনি জানান, পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলার চারটি ফ্ল্যাটের মধ্যে তিনটিই মেস হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। ওই তিন বাসায় ২১/২২ জন থাকত। আর পুরো ভবনে দশটি ফ্ল্যাটে ৬০ জনের বেশি মানুষের বসবাস।