জলঢাকায় গভীর রাতে কম্বল বিতরণ করলেন ইউএনও
https://www.obolokon24.com/2018/01/jaldhaka_75.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি-
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহ:রাশেদুল হক প্রধান গভীর রাত অবধি শতাধিক কম্বল বিতরণ করলেন পথচারী, এতিমখানা, অসহায় ও দু:স্থদের মাঝে।আবহাওয়া অফিস ও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানা যায়, সোমবার ভোর পর্যন্ত নীলফামারী জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উপজেলা ত্রাণ অফিস জানায়, ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার জন্য সরকারীসহ বিভিন্ন ভাবে প্রায় ছয় হাজার কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। বর্তমান শীতে যা একেবারেই অপ্রতুল। জনপ্রতিনিধিদের দেওয়ার পর যা অবশিষ্ট আছে সেগুলো ইউএনও স্যার সরেজমিন বিতরণ করছেন। সোমবার রাত আটটায় উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়াপাড়া গ্রামে আকস্মিক ভাবে গেলে সেখানে শীতে পাঠরত অবস্থায় হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে নিজ হাতে কম্বল তুলে দেন। কম্বল পেয়ে এতিম শিক্ষার্থীরা আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন। নির্বাহী কর্মকর্তা তাদের এমন আবেগ সামলাতে না পেরে বলেই ফেলেন,'তোমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করিও। তার দেওয়া অনুদান তোমাদেরকে পৌছে দিলাম। 'ফেরার পথে থরথর করে কাপছে আর ভ্যানগাড়ী টানছে সিরাজ মিয়া। তাকে থামিয়ে যখন শীত নিবারন করতে একখানা কম্বল হাতে পেল সেকি দীর্ঘশ্বাস।সিরাজ মিয়া বলেই ফেললেন,'স্যার এতদিন শুনেই গেছি শীতকালে সরকারী ভাবে কম্বল আসে।কিন্তু চোখে দেখি নাই।আজ দেখলাম ও পেলাম।গভীর রাতে শীতবস্ত্র বিতরণের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহ:রাশেদুল হক প্রধান জানান,এই কনকনে শীতে সুবিধা বঞ্চিত কোন দু:স্থ পরিবার সরকারের বরাদ্দকৃত শীতবস্ত্র থেকে যেন বাদ না পরে। তাই সরকারের নির্দেশনার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জনপ্রতিনিধিদের পাশাপাশি ভাগ্যহত এসব মানুষের পাশে দাড়াচ্ছি। সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীদের এমনি ভাবে এগিয়ে আসা উচিত।
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহ:রাশেদুল হক প্রধান গভীর রাত অবধি শতাধিক কম্বল বিতরণ করলেন পথচারী, এতিমখানা, অসহায় ও দু:স্থদের মাঝে।আবহাওয়া অফিস ও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানা যায়, সোমবার ভোর পর্যন্ত নীলফামারী জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উপজেলা ত্রাণ অফিস জানায়, ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার জন্য সরকারীসহ বিভিন্ন ভাবে প্রায় ছয় হাজার কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। বর্তমান শীতে যা একেবারেই অপ্রতুল। জনপ্রতিনিধিদের দেওয়ার পর যা অবশিষ্ট আছে সেগুলো ইউএনও স্যার সরেজমিন বিতরণ করছেন। সোমবার রাত আটটায় উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়াপাড়া গ্রামে আকস্মিক ভাবে গেলে সেখানে শীতে পাঠরত অবস্থায় হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে নিজ হাতে কম্বল তুলে দেন। কম্বল পেয়ে এতিম শিক্ষার্থীরা আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন। নির্বাহী কর্মকর্তা তাদের এমন আবেগ সামলাতে না পেরে বলেই ফেলেন,'তোমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করিও। তার দেওয়া অনুদান তোমাদেরকে পৌছে দিলাম। 'ফেরার পথে থরথর করে কাপছে আর ভ্যানগাড়ী টানছে সিরাজ মিয়া। তাকে থামিয়ে যখন শীত নিবারন করতে একখানা কম্বল হাতে পেল সেকি দীর্ঘশ্বাস।সিরাজ মিয়া বলেই ফেললেন,'স্যার এতদিন শুনেই গেছি শীতকালে সরকারী ভাবে কম্বল আসে।কিন্তু চোখে দেখি নাই।আজ দেখলাম ও পেলাম।গভীর রাতে শীতবস্ত্র বিতরণের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহ:রাশেদুল হক প্রধান জানান,এই কনকনে শীতে সুবিধা বঞ্চিত কোন দু:স্থ পরিবার সরকারের বরাদ্দকৃত শীতবস্ত্র থেকে যেন বাদ না পরে। তাই সরকারের নির্দেশনার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জনপ্রতিনিধিদের পাশাপাশি ভাগ্যহত এসব মানুষের পাশে দাড়াচ্ছি। সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীদের এমনি ভাবে এগিয়ে আসা উচিত।